হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৪ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দোকান মালিকদের দাবি। আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ) বেলা ২টার দিকে উপজেলার মিরপুর বাজারে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঢাকা-সিলেট পুরাতন মহাসড়কে দুই ঘণ্টার অধিক সময় যান চলাচল বন্ধ ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুম্মার নামাজ শেষ হওয়ার মুহূর্তে একটি মিষ্টি দোকানের টিনের চালে আগুনের শিখা দেখতে পাওয়া যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভির ডিফেন্সের একটি ইউনিট প্রধ, আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
এরপর হবিগঞ্জ ও বাহুবল থেকে আরও দুই ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে বেলা ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এই অগ্নিকাণ্ডে মিষ্টি, ফলের দোকান, সেলুন, বিরিয়ানি হাউজ, স্টেশনারিসহ ১৪টি দোকান সম্পূর্ণভাবে ভস্মীভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিরপুর ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক তারা মিয়া।
খবর পেয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবুল খায়ের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই সহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বাহুবল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বরাত দিয়ে বলেন, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে ধারণা করা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে মূল প্রতিবেদন দেবে।
অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে বাহুবল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিলুর রহমান রহমান বলেন, দমকল বাহিনী সুশৃঙ্খল তৎপরতায় পুরো বাজার রক্ষা পেয়েছে। না হলে আরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত। অগ্নিকাণ্ডে স্কাউটের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে ব্যবসায়ীদের সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৪ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দোকান মালিকদের দাবি। আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ) বেলা ২টার দিকে উপজেলার মিরপুর বাজারে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঢাকা-সিলেট পুরাতন মহাসড়কে দুই ঘণ্টার অধিক সময় যান চলাচল বন্ধ ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুম্মার নামাজ শেষ হওয়ার মুহূর্তে একটি মিষ্টি দোকানের টিনের চালে আগুনের শিখা দেখতে পাওয়া যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভির ডিফেন্সের একটি ইউনিট প্রধ, আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
এরপর হবিগঞ্জ ও বাহুবল থেকে আরও দুই ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে বেলা ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এই অগ্নিকাণ্ডে মিষ্টি, ফলের দোকান, সেলুন, বিরিয়ানি হাউজ, স্টেশনারিসহ ১৪টি দোকান সম্পূর্ণভাবে ভস্মীভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিরপুর ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক তারা মিয়া।
খবর পেয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবুল খায়ের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই সহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বাহুবল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বরাত দিয়ে বলেন, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে ধারণা করা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে মূল প্রতিবেদন দেবে।
অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে বাহুবল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিলুর রহমান রহমান বলেন, দমকল বাহিনী সুশৃঙ্খল তৎপরতায় পুরো বাজার রক্ষা পেয়েছে। না হলে আরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত। অগ্নিকাণ্ডে স্কাউটের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে ব্যবসায়ীদের সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে