সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের রাজপথ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নিয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল খান। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তামিমকে নিয়ে রাজপথে নামেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। নগরভবনের সামনে থেকে নাগরী চত্বর হয়ে সার্কিট হাউসের সম্মুখ-সুরমাতীর পর্যন্ত পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নেন তিনি।
এ সময় সাবেক টাইগার অধিনায়ক তামিম ইকবাল বলেন, ‘এমনিতে সারা দেশে সিলেটবাসীর আলাদা একটা সুনাম আছে। আধ্যাত্মিক এই নগরী আগের চেয়ে বর্তমানে আরও বেশি পরিচ্ছন্ন। বিশেষ করে ফুটপাত এবং রাজপথে হকার্সদের হাঁকাহাঁকি ঝুট-ঝামেলা বন্ধ করতে অল্প সময়েই সক্ষম হয়েছেন সিলেটবাসীর প্রিয় মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।’
তিনি বলেন, ‘এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদী। আগামী সাড়ে ৪ বছরে সিলেট মহানগরী সারা দেশের জন্য একটি আদর্শ নগরী হিসেবে উদাহরণ হয়ে থাকবে। বর্তমান মেয়রের সেই আন্তরিকতা এবং যোগ্যতা আছে বলেই আমি মনে করি।’
এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সিলেট সফরে আসায় এবং পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণ করায় তামিম ইকবালকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘সিলেটের রাজপথে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে তামিম প্রমাণ করলেন তিনি শুধু খেলার মানুষই নয়, একজন দায়িত্ব সচেতন এবং সম্মানিত নাগরিক। একজন সফল মানুষ।’
মেয়র বলেন, ‘আমাদের এই আধ্যাত্মিক নগরীতে তার ভক্ত অনুরাগীর অভাব নেই। তাকে দেখে সবাই আমাদের নগরীকে আরও বেশি পরিচ্ছন্ন রাখতে আন্তরিক হবেন উৎসাহী এবং উদ্বুদ্ধ হবেন বলে আমার বিশ্বাস। সিলেট নগরীর সচেতন নাগরিকবৃন্দ তাকে ভালোবাসেন এবং মনে রাখবেন চিরদিন।’
সিসিক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল গ্রিন-ক্লিন সিলেট। তিনি তাঁর সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করছেন। পরিচ্ছন্ন নগরীর জন্য তাঁর বড় সাফল্য, রাজপথ এবং ফুটপাত হকার মুক্ত করা।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন—ওসমানীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাইম আহমদ, সিসিকের প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা কর্নেল (অব) একলিন আবেদিন, জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্করসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
সিলেটের রাজপথ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নিয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল খান। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তামিমকে নিয়ে রাজপথে নামেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। নগরভবনের সামনে থেকে নাগরী চত্বর হয়ে সার্কিট হাউসের সম্মুখ-সুরমাতীর পর্যন্ত পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নেন তিনি।
এ সময় সাবেক টাইগার অধিনায়ক তামিম ইকবাল বলেন, ‘এমনিতে সারা দেশে সিলেটবাসীর আলাদা একটা সুনাম আছে। আধ্যাত্মিক এই নগরী আগের চেয়ে বর্তমানে আরও বেশি পরিচ্ছন্ন। বিশেষ করে ফুটপাত এবং রাজপথে হকার্সদের হাঁকাহাঁকি ঝুট-ঝামেলা বন্ধ করতে অল্প সময়েই সক্ষম হয়েছেন সিলেটবাসীর প্রিয় মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।’
তিনি বলেন, ‘এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদী। আগামী সাড়ে ৪ বছরে সিলেট মহানগরী সারা দেশের জন্য একটি আদর্শ নগরী হিসেবে উদাহরণ হয়ে থাকবে। বর্তমান মেয়রের সেই আন্তরিকতা এবং যোগ্যতা আছে বলেই আমি মনে করি।’
এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সিলেট সফরে আসায় এবং পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণ করায় তামিম ইকবালকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘সিলেটের রাজপথে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে তামিম প্রমাণ করলেন তিনি শুধু খেলার মানুষই নয়, একজন দায়িত্ব সচেতন এবং সম্মানিত নাগরিক। একজন সফল মানুষ।’
মেয়র বলেন, ‘আমাদের এই আধ্যাত্মিক নগরীতে তার ভক্ত অনুরাগীর অভাব নেই। তাকে দেখে সবাই আমাদের নগরীকে আরও বেশি পরিচ্ছন্ন রাখতে আন্তরিক হবেন উৎসাহী এবং উদ্বুদ্ধ হবেন বলে আমার বিশ্বাস। সিলেট নগরীর সচেতন নাগরিকবৃন্দ তাকে ভালোবাসেন এবং মনে রাখবেন চিরদিন।’
সিসিক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল গ্রিন-ক্লিন সিলেট। তিনি তাঁর সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করছেন। পরিচ্ছন্ন নগরীর জন্য তাঁর বড় সাফল্য, রাজপথ এবং ফুটপাত হকার মুক্ত করা।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন—ওসমানীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাইম আহমদ, সিসিকের প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা কর্নেল (অব) একলিন আবেদিন, জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্করসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ ধরায় ৬টি ট্রলারের ৯৩ জেলেকে আটক করা হয়েছে। কোস্ট গার্ড ও মৎস্য অধিদপ্তর যৌথভাবে এ অভিযান চালায়। এ সময় ৬১৫ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধের সোয়া ঘণ্টা পর রাজধানীর উত্তরার সড়ক থেকে সরে গেছে আন্দোলনকারীরা। আজ শুক্রবার (৯ মে) বিকেল ৫টা ৫০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত উত্তরা বিএনএস সেন্টার থেকে আজমপুর পর্যন্ত সড়কে অবস্থান নেয় তারা।
৮ মিনিট আগেবাগেরহাটের শরণখোলায় লোকালয়ে উদ্ধার করা হরিণ আজ শুক্রবার দুপুরে সুন্দরবনে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ সকালে উপজেলার বকুলতলা গ্রামের একটি বাগান থেকে হরিণটি উদ্ধার করেন সিপিজি ও ওয়াইল্ড টিমের সদস্যরা।
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদের মেয়ে কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার মামলায় তিনজনের বিরুদ্ধে পটুয়াখালী আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার দুমকি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম পটুয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
১৩ মিনিট আগে