শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে বলে মন্তব্য করছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার বেলা ১১টায় শান্তিগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের ৫০ কিলোমিটার এলাকায় ৫১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে সদরপুর সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সদরপুর ব্রিজের নকশা প্রণয়ন থেকে সবকিছু বাস্তবায়ন করেছেন। তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সদরপুরের ব্রিজ আমাদের জীবনের একটি অংশ। আগামীতে সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ককে চাল লেনে উন্নীত করা হবে, যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে সুনামগঞ্জের মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিছু মানুষ আছেন যারা ঢাকায়, চিটাগাংয়ে বসে থাকেন। তাঁরা দেশে গণতন্ত্র নেই, উন্নয়ন নেই, মানবাধিকার নেই বলে সময় নষ্ট করছেন। এসব না করে দেশে আরও স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা দরকার। আমরা সুনামগঞ্জবাসী হাওরের মানুষ। পানির নিচে হাবুডুবু খেয়ে ধান কাটি। আমরা মারা গেলে কে আমাদের দেখেন। বড় বড় সাহেবরা আমাদের দেখেন না। শেখ হাসিনা আমাদের দেখেন। সুনামগঞ্জের মানুষকে শেখ হাসিনা ভালোবাসেন।’
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর হোসেনের পরিচালনায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সিলেট জোন) মো. ফজলে রব্বে, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (সড়ক সার্কেল সিলেট) উৎপল সামন্ত, পুলিশ সুপার মো. এহসান শাহ, সুনামগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম প্রামাণিক, সুনামগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুব আলম, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সালাহ উদ্দিন সোহাগ, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার উজ জামান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিতাংশু শেখর ধর সিতু, সাধারণ সম্পাদক হাসনাত হোসেন, জয়কলস ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন, পরিকল্পনামন্ত্রীর ছেলে শাদাত মান্নান অভি প্রমুখ।
সুনামগঞ্জবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে বলে মন্তব্য করছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার বেলা ১১টায় শান্তিগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের ৫০ কিলোমিটার এলাকায় ৫১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে সদরপুর সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সদরপুর ব্রিজের নকশা প্রণয়ন থেকে সবকিছু বাস্তবায়ন করেছেন। তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সদরপুরের ব্রিজ আমাদের জীবনের একটি অংশ। আগামীতে সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ককে চাল লেনে উন্নীত করা হবে, যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে সুনামগঞ্জের মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিছু মানুষ আছেন যারা ঢাকায়, চিটাগাংয়ে বসে থাকেন। তাঁরা দেশে গণতন্ত্র নেই, উন্নয়ন নেই, মানবাধিকার নেই বলে সময় নষ্ট করছেন। এসব না করে দেশে আরও স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা দরকার। আমরা সুনামগঞ্জবাসী হাওরের মানুষ। পানির নিচে হাবুডুবু খেয়ে ধান কাটি। আমরা মারা গেলে কে আমাদের দেখেন। বড় বড় সাহেবরা আমাদের দেখেন না। শেখ হাসিনা আমাদের দেখেন। সুনামগঞ্জের মানুষকে শেখ হাসিনা ভালোবাসেন।’
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর হোসেনের পরিচালনায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সিলেট জোন) মো. ফজলে রব্বে, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (সড়ক সার্কেল সিলেট) উৎপল সামন্ত, পুলিশ সুপার মো. এহসান শাহ, সুনামগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম প্রামাণিক, সুনামগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুব আলম, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সালাহ উদ্দিন সোহাগ, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার উজ জামান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিতাংশু শেখর ধর সিতু, সাধারণ সম্পাদক হাসনাত হোসেন, জয়কলস ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন, পরিকল্পনামন্ত্রীর ছেলে শাদাত মান্নান অভি প্রমুখ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে