জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ৬টি ব্যাংকের আলাদা আলাদা এটিএম বুথ থাকলেও টাকা নেই ৫টিতে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে উপজেলা সদরের ৫টি এটিএম বুথে টাকা না থাকায় একটি বুথের সামনে গ্রাহকদের ভিড় দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজেলায় ১২টি ব্যাংকের শাখা রয়েছে। এর মধ্যে সিটি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এশিয়া ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের নিজস্ব এটিএম বুথ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ অনুযায়ি ছুটির দিনগুলোতে বুথে প্রর্যাপ্ত টাকার ও নিরপত্তার নিশ্চয়তার কথা রয়েছে। কিন্তু সাপ্তাহিক দুদিনের ছুটি ও শবে কদরের একদিনের ছুটি যোগ হতেই বুথের টাকা শূন্য হয়ে গেছে। ফলে ঈদ বাজারে এসে গ্রাহকেরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এদিকে, ৬টি বুথের মধ্যে শুধুমাত্র সিটি ব্যাংকের এটিএম বুথে টাকা থাকায় অন্যান্য ব্যাংকের গ্রাহকেরাও ওই বুথে এসে টাকা উত্তোলনে ভিড় দেখা যায়।
বুথে টাকা তুলতে আসা রিমি বেগম বলেন, ‘ঈদের কেনাকাটা করতে বাজারে এসে এখন তো চরম ভোগান্তিতে পড়েছি। তিনটি বুথ ঘুরে এখন এই বুথে টাকা তুলতে এসেছি।’
ব্যবসায়ী রুকন ইসলাম বলেন, ‘৬টি বুথের মধ্যে মাত্র একটিতে টাকা আছে। তাই এখানে অনেক মানুষের ভিড়। টাকা তুলার জন্য ২০ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছি।’
সিটি ব্যাংকের এটিএম বুথের সিকিউরিটি গার্ড বাচ্ছু মিয়া বলেন, ‘কোনো বুথে টাকা না থাকায় মানুষের ভিড় বেড়েছে।’
এক্সিম ব্যাংকের জগন্নাথপুর শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ রেজাউর রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সর্বোচ্চ লিমিট ২৫ লাখ। আমরা বৃহস্পতিবার লিমিট পরিমাণ টাকা রেখে এসেছিলাম। তিন দিনের ছুটি ও ঈদের জন্য বেশি টাকা উত্তোলনে বুথের টাকা শেষ হতে পারে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ৬টি ব্যাংকের আলাদা আলাদা এটিএম বুথ থাকলেও টাকা নেই ৫টিতে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে উপজেলা সদরের ৫টি এটিএম বুথে টাকা না থাকায় একটি বুথের সামনে গ্রাহকদের ভিড় দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজেলায় ১২টি ব্যাংকের শাখা রয়েছে। এর মধ্যে সিটি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এশিয়া ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের নিজস্ব এটিএম বুথ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ অনুযায়ি ছুটির দিনগুলোতে বুথে প্রর্যাপ্ত টাকার ও নিরপত্তার নিশ্চয়তার কথা রয়েছে। কিন্তু সাপ্তাহিক দুদিনের ছুটি ও শবে কদরের একদিনের ছুটি যোগ হতেই বুথের টাকা শূন্য হয়ে গেছে। ফলে ঈদ বাজারে এসে গ্রাহকেরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এদিকে, ৬টি বুথের মধ্যে শুধুমাত্র সিটি ব্যাংকের এটিএম বুথে টাকা থাকায় অন্যান্য ব্যাংকের গ্রাহকেরাও ওই বুথে এসে টাকা উত্তোলনে ভিড় দেখা যায়।
বুথে টাকা তুলতে আসা রিমি বেগম বলেন, ‘ঈদের কেনাকাটা করতে বাজারে এসে এখন তো চরম ভোগান্তিতে পড়েছি। তিনটি বুথ ঘুরে এখন এই বুথে টাকা তুলতে এসেছি।’
ব্যবসায়ী রুকন ইসলাম বলেন, ‘৬টি বুথের মধ্যে মাত্র একটিতে টাকা আছে। তাই এখানে অনেক মানুষের ভিড়। টাকা তুলার জন্য ২০ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছি।’
সিটি ব্যাংকের এটিএম বুথের সিকিউরিটি গার্ড বাচ্ছু মিয়া বলেন, ‘কোনো বুথে টাকা না থাকায় মানুষের ভিড় বেড়েছে।’
এক্সিম ব্যাংকের জগন্নাথপুর শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ রেজাউর রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সর্বোচ্চ লিমিট ২৫ লাখ। আমরা বৃহস্পতিবার লিমিট পরিমাণ টাকা রেখে এসেছিলাম। তিন দিনের ছুটি ও ঈদের জন্য বেশি টাকা উত্তোলনে বুথের টাকা শেষ হতে পারে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে