শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে শাল্লা উপজেলার লক্ষাধিক মানুষের বাড়িঘর। প্রায় ৯ দিন ধরে ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে বানভাসি মানুষ। স্মরণকালের এমন ভয়াবহ বন্যায় দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে। খাদ্যের অভাবে ছেলে-মেয়ে নিয়ে মহাসংকটে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ।
সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ দিয়ে বিভিন্ন সহযোগিতা করা হলেও প্রকৃতভাবে বানভাসিদের কাছে এখনো ত্রাণ পৌঁছেনি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ত্রাণ সুবিধাবাদীরা ভোগ করছেন। ফলে বন্যাদুর্গত মানুষ ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। অভিযোগ রয়েছে, যাদের বাড়িঘর তলিয়ে যায়নি, তারাই বারবার ত্রাণ পাচ্ছে। আর স্কুল-কলেজে থাকা শরণার্থীরা ত্রাণ পেলেও উপজেলার অন্য পানিবন্দী মানুষ ত্রাণের আওতার বাইরে রয়েছে।
তবে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উপজেলার প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাসরত সবাইকে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে।
বন্যার্ত এলাকা আনন্দপুর, উপজেলার মুসলিমপাড়া, রামপুর, নিয়ামতপুর ভোলানগর ঘুরে দেখা যায়, হাজার হাজার বন্যার্ত মানুষ অভাব-অনটনে রয়েছে। এই গ্রামগুলোতে এখনো সরকারি ও বেসরকারি কোনো ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়নি। তাই এসব দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থার দাবি জানান স্থানীয়রা।
আনন্দপুর গ্রামের সেতু দাস জানান, প্রায় ৯ দিন ধরে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে বসবাস করছেন। ধান-চাল যা ছিল সব বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। ছোট দুই ছেলেকে নিয়ে অভাব-অনটনে দিন কাটাচ্ছেন। এত দুর্ভোগে থাকার পরও এখনো কপালে কোনো ত্রাণ জোটেনি।
মুসলিমপাড়া গ্রামের ফজদর আলী বলেন, ‘পানিবন্দী অবস্থায় থাকার পরও আমাদের কোনো ত্রাণ দেওয়া হয়নি। অথচ যাদের বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে যায়নি, তারা ত্রাণ পাচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তালেব বলেন, ‘যারা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থা করছে, তাদের আমরা ত্রাণ দিচ্ছি। আর যারা গ্রামে অবস্থান করছে, তাদের জন্য জিআরের চাল দেওয়ার তালিকা হচ্ছে। ইউপি সদস্যদের তালিকা অনুযায়ী গ্রামগুলোতে চাল দেওয়া হবে।’
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে শাল্লা উপজেলার লক্ষাধিক মানুষের বাড়িঘর। প্রায় ৯ দিন ধরে ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে বানভাসি মানুষ। স্মরণকালের এমন ভয়াবহ বন্যায় দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে। খাদ্যের অভাবে ছেলে-মেয়ে নিয়ে মহাসংকটে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ।
সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ দিয়ে বিভিন্ন সহযোগিতা করা হলেও প্রকৃতভাবে বানভাসিদের কাছে এখনো ত্রাণ পৌঁছেনি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ত্রাণ সুবিধাবাদীরা ভোগ করছেন। ফলে বন্যাদুর্গত মানুষ ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। অভিযোগ রয়েছে, যাদের বাড়িঘর তলিয়ে যায়নি, তারাই বারবার ত্রাণ পাচ্ছে। আর স্কুল-কলেজে থাকা শরণার্থীরা ত্রাণ পেলেও উপজেলার অন্য পানিবন্দী মানুষ ত্রাণের আওতার বাইরে রয়েছে।
তবে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উপজেলার প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাসরত সবাইকে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে।
বন্যার্ত এলাকা আনন্দপুর, উপজেলার মুসলিমপাড়া, রামপুর, নিয়ামতপুর ভোলানগর ঘুরে দেখা যায়, হাজার হাজার বন্যার্ত মানুষ অভাব-অনটনে রয়েছে। এই গ্রামগুলোতে এখনো সরকারি ও বেসরকারি কোনো ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়নি। তাই এসব দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থার দাবি জানান স্থানীয়রা।
আনন্দপুর গ্রামের সেতু দাস জানান, প্রায় ৯ দিন ধরে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে বসবাস করছেন। ধান-চাল যা ছিল সব বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। ছোট দুই ছেলেকে নিয়ে অভাব-অনটনে দিন কাটাচ্ছেন। এত দুর্ভোগে থাকার পরও এখনো কপালে কোনো ত্রাণ জোটেনি।
মুসলিমপাড়া গ্রামের ফজদর আলী বলেন, ‘পানিবন্দী অবস্থায় থাকার পরও আমাদের কোনো ত্রাণ দেওয়া হয়নি। অথচ যাদের বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে যায়নি, তারা ত্রাণ পাচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তালেব বলেন, ‘যারা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থা করছে, তাদের আমরা ত্রাণ দিচ্ছি। আর যারা গ্রামে অবস্থান করছে, তাদের জন্য জিআরের চাল দেওয়ার তালিকা হচ্ছে। ইউপি সদস্যদের তালিকা অনুযায়ী গ্রামগুলোতে চাল দেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে বিনা নোটিশে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে, মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে খানটেক্স কম্পোজিট টেক্সটাইল নামক একটি কারখানার শ্রমিকেরা। কর্মস্থলে এসে কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে উত্তেজিত হয়ে ওঠে শ্রমিকেরা।
৬ মিনিট আগেমেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
১৮ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
৩১ মিনিট আগে