শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের কৃষকদের জন্য প্রকল্প হাতে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। আজ বৃহস্পতিবার শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানিয়েছেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলের জন্য আগাম বন্যা মোকাবিলা ও নৌযান চলাচলের জন্য দুটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বরে নদী খনন ও কজওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হতে পারে। এখন সমীক্ষার কাজ চলছে।
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য আমরা একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছি। আমরা আশা করছি আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরের দিকে কাজ শুরু করতে পারব। ১ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪টি নদী ও এর সঙ্গে যত সংযোগ খাল রয়েছে তা খননের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার সমীক্ষার কাজ চলছে। সমীক্ষার রিপোর্ট আমরা সেপ্টেম্বরের ভেতরে পাব। এরপর একনেকে তুলে প্রকল্পটি পাস করাব।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘নদীপথ দিয়ে নৌচলাচলের জন্য ও ফসল কেটে কৃষক যেন তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য ৯০টি কজওয়ে রাখা হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কজওয়ের পয়েন্টগুলো জিও ব্যাগ দিয়ে বন্ধ রাখা হবে। যখন কৃষকের ফসল কাটা শেষ হয়ে যাবে তখন কজওয়েগুলো খুলে দেওয়া হবে। এ দুই কাজ শেষ হলে, ভবিষ্যতে আগাম বন্যা হলেও তা মোকাবিলা করতে পারব। ২০১৭ সাল পর্যন্ত পানি উন্নয়ন বোর্ড ঠিকাদারদের মাধ্যমে হাওরের বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ করেছে।’
তখনকার কাজের সমালোচনা করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালে বাঁধের কাছ থেকেই মাটি উঠিয়ে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে এখনো বাঁধের এক পাশে গর্ত দেখা যায়। এ গর্তের কারণেই এখন বাঁধ লিক করে ভেঙে যায়। এ জন্য নদী খননের মাটি দিয়ে বাঁধের ভেতরের নিচু জমি ভরাট করা হবে। বাঁধও চওড়া করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এস এম শহীদুল ইসলাম, সিলেট অফিসের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী, সুনামগঞ্জ অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল হক, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার উজ জামান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম, পিআইসি কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য সাইদুর রহমানসহ প্রমুখ।
সুনামগঞ্জের কৃষকদের জন্য প্রকল্প হাতে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। আজ বৃহস্পতিবার শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানিয়েছেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলের জন্য আগাম বন্যা মোকাবিলা ও নৌযান চলাচলের জন্য দুটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বরে নদী খনন ও কজওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হতে পারে। এখন সমীক্ষার কাজ চলছে।
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য আমরা একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছি। আমরা আশা করছি আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরের দিকে কাজ শুরু করতে পারব। ১ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪টি নদী ও এর সঙ্গে যত সংযোগ খাল রয়েছে তা খননের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার সমীক্ষার কাজ চলছে। সমীক্ষার রিপোর্ট আমরা সেপ্টেম্বরের ভেতরে পাব। এরপর একনেকে তুলে প্রকল্পটি পাস করাব।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘নদীপথ দিয়ে নৌচলাচলের জন্য ও ফসল কেটে কৃষক যেন তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য ৯০টি কজওয়ে রাখা হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কজওয়ের পয়েন্টগুলো জিও ব্যাগ দিয়ে বন্ধ রাখা হবে। যখন কৃষকের ফসল কাটা শেষ হয়ে যাবে তখন কজওয়েগুলো খুলে দেওয়া হবে। এ দুই কাজ শেষ হলে, ভবিষ্যতে আগাম বন্যা হলেও তা মোকাবিলা করতে পারব। ২০১৭ সাল পর্যন্ত পানি উন্নয়ন বোর্ড ঠিকাদারদের মাধ্যমে হাওরের বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ করেছে।’
তখনকার কাজের সমালোচনা করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালে বাঁধের কাছ থেকেই মাটি উঠিয়ে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে এখনো বাঁধের এক পাশে গর্ত দেখা যায়। এ গর্তের কারণেই এখন বাঁধ লিক করে ভেঙে যায়। এ জন্য নদী খননের মাটি দিয়ে বাঁধের ভেতরের নিচু জমি ভরাট করা হবে। বাঁধও চওড়া করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এস এম শহীদুল ইসলাম, সিলেট অফিসের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী, সুনামগঞ্জ অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল হক, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার উজ জামান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম, পিআইসি কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য সাইদুর রহমানসহ প্রমুখ।
পৌনে ৬ কোটি টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ঠিকাদার ছিলেন পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম। তিনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইফতি ইটিসিএল প্রাইভেট লিমিটেডের কর্ণধার। ঠিকাদার মিরাজুল পিরোজপুর-২ (কাউখালী, ভান্ডারিয়া ও নেছারাবাদ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন মহারাজের ছোট ভাই।
৭ মিনিট আগেদীর্ঘ ২৩ বছর পর বগুড়ার শিবগঞ্জের আনারুল হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। এই মামলায় একমাত্র আসামি আজিজার রহমানকে (৬২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১২ মিনিট আগেসালিসে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষণের বিচার হয়েছে। বৈঠকে ধর্ষককে ১ লাখ টাকা জরিমানা ও ১০টি জুতাপেটা করার রায় দেওয়া হয়। আগামী ১০ দিনের মধ্যে ধর্ষক ওই পরিমাণ টাকা পরিশোধ করবেন এবং তখনই সালিসকারীরা জুতাপেটা করবেন।
২১ মিনিট আগেমামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০ জুলাই রাত দেড়টার দিকে বাদীর শাহ আলী থানাধীন নিউ সি ব্লকের ১ নম্বর সেকশনের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বর বাসায় পুলিশ, সেনাবাহিনী ও সাদা পোশাক পরা পুলিশ প্রবেশ করে। বাসার বিভিন্ন জিনিস তছনছ করে তারা বাদীর ছেলে শাহ আলী থানার ৯৩ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সেক্রেটারি আসিফ সিকদারকে আটক করে
৪১ মিনিট আগে