হিলি (দিনাজপুর) সংবাদদাতা
দেশের বাজার স্থিতিশীল রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে শুল্কমুক্ত চাল। গেল ১২ আগস্ট থেকে এই বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। প্রথম দিকে ২০ থেকে ২৫ ট্রাক চাল আমদানি হলেও চাহিদা থাকায় এখন প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ ট্রাক চাল আমদানি হচ্ছে প্রতিদিন।
হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, গত ১২ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১৩৬ ট্রাকে ৪৮ হাজার ৪৭১ টন চাল আমদানি হয়েছে। এদিকে বন্দর দিয়ে চালের আমদানি বাড়ায় কমতে শুরু করেছে সব ধরনের চালের দাম। বেশি দাম কমেছে চিকন জাতের চালের। চালের দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মধ্যে।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই বন্দর দিয়ে মূলত ভারত থেকে সম্পা কাটারি, মিনিকেট, ৪০/ ৯৪ ও স্বর্ণা-৫ জাতের চাল আমদানি হচ্ছে।
আমদানি শুরুর দিকে প্রতি কেজি সম্পা কাটারি জাতের চাল বন্দরে বিক্রি হয়েছিল ৭০ টাকা দরে, বর্তমানে সেই চাল কেজিতে ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৬৬ টাকা কেজি দরে। ৪০/ ৯৪ জাতের চাল বিক্রি হয়েছিল ৬০ টাকা কেজি দরে, বর্তমানে কেজিতে ৩ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৫৭ টাকা কেজি দরে। আর মোটা জাতের স্বর্ণা-৫ চালের কেজিতে ২ টাকা কমে ৫২ টাকা কেজির চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে।
হিলি স্থলবন্দরে চাল কিনতে আসা ঢাকার ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে এই বন্দরের চাল কিনতে আসছি। এখানকার চালের মান ভালো এবং দামও কম, সে কারণে এখানে চাল কিনতে আসা। গত কয়েক দিনে ২ হাজার টন চাল কিনেছি। যে পরিমাণ চাল আসছে, তাতে আরও দাম কমবে।’
নাটোর থেকে চাল কিনতে আসা মামুন বলেন, ‘হিলি বন্দরে চাল কিনতে অনেক সুবিধা। কারণ অন্য বন্দরগুলোতে গুদামে গুদামে ঘুরে চালের মান দেখে কিনতে হয়, কিন্তু এখানে সেটা করতে হয় না। বন্দরের ভেতরে চালবোঝাই ট্রাক সারিবদ্ধ হয়ে আছে, চালের মান দেখে সেখানে দাম করে আমরা কিনতে পারছি, এতে হয়রানি হতে হয় না।’ চালের দাম স্থিতিশীল রাখার দাবি জানান তিনি।
জানতে চাইলে হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক নুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের অনুমতি পাওয়ার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু করেছি। প্রতিদিন আমাদের বন্দরে ৮০ থেকে ১০০ ট্রাক চাল আমদানি হচ্ছে। চাল আমদানির ফলে বাজার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসছে, কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা চালের দাম কমেছে। সরকার চালের যে অনুমতি দিয়েছে, সবগুলো বন্দরে প্রবেশ করলে চালের দাম আরও কমে আসবে।’
এ বিষয়ে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এমআর জামান বাঁধন বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে যে চাল আমদানি হচ্ছে, সেগুলো শুল্কায়ন করে দ্রুত ছাড়করণে ব্যবসায়ীদের আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করছি, যাতে করে আমদানির পর তারা দ্রুত বাজারে চাল সরবরাহ করতে পারে। যেহেতু চাল আমদানিতে শুল্ক নেই, শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর দিয়ে ব্যবসায়ীরা চাল খালাস করতে পারছেন।
দেশের বাজার স্থিতিশীল রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে শুল্কমুক্ত চাল। গেল ১২ আগস্ট থেকে এই বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। প্রথম দিকে ২০ থেকে ২৫ ট্রাক চাল আমদানি হলেও চাহিদা থাকায় এখন প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ ট্রাক চাল আমদানি হচ্ছে প্রতিদিন।
হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, গত ১২ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১৩৬ ট্রাকে ৪৮ হাজার ৪৭১ টন চাল আমদানি হয়েছে। এদিকে বন্দর দিয়ে চালের আমদানি বাড়ায় কমতে শুরু করেছে সব ধরনের চালের দাম। বেশি দাম কমেছে চিকন জাতের চালের। চালের দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মধ্যে।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই বন্দর দিয়ে মূলত ভারত থেকে সম্পা কাটারি, মিনিকেট, ৪০/ ৯৪ ও স্বর্ণা-৫ জাতের চাল আমদানি হচ্ছে।
আমদানি শুরুর দিকে প্রতি কেজি সম্পা কাটারি জাতের চাল বন্দরে বিক্রি হয়েছিল ৭০ টাকা দরে, বর্তমানে সেই চাল কেজিতে ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৬৬ টাকা কেজি দরে। ৪০/ ৯৪ জাতের চাল বিক্রি হয়েছিল ৬০ টাকা কেজি দরে, বর্তমানে কেজিতে ৩ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৫৭ টাকা কেজি দরে। আর মোটা জাতের স্বর্ণা-৫ চালের কেজিতে ২ টাকা কমে ৫২ টাকা কেজির চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে।
হিলি স্থলবন্দরে চাল কিনতে আসা ঢাকার ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে এই বন্দরের চাল কিনতে আসছি। এখানকার চালের মান ভালো এবং দামও কম, সে কারণে এখানে চাল কিনতে আসা। গত কয়েক দিনে ২ হাজার টন চাল কিনেছি। যে পরিমাণ চাল আসছে, তাতে আরও দাম কমবে।’
নাটোর থেকে চাল কিনতে আসা মামুন বলেন, ‘হিলি বন্দরে চাল কিনতে অনেক সুবিধা। কারণ অন্য বন্দরগুলোতে গুদামে গুদামে ঘুরে চালের মান দেখে কিনতে হয়, কিন্তু এখানে সেটা করতে হয় না। বন্দরের ভেতরে চালবোঝাই ট্রাক সারিবদ্ধ হয়ে আছে, চালের মান দেখে সেখানে দাম করে আমরা কিনতে পারছি, এতে হয়রানি হতে হয় না।’ চালের দাম স্থিতিশীল রাখার দাবি জানান তিনি।
জানতে চাইলে হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক নুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের অনুমতি পাওয়ার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু করেছি। প্রতিদিন আমাদের বন্দরে ৮০ থেকে ১০০ ট্রাক চাল আমদানি হচ্ছে। চাল আমদানির ফলে বাজার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসছে, কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা চালের দাম কমেছে। সরকার চালের যে অনুমতি দিয়েছে, সবগুলো বন্দরে প্রবেশ করলে চালের দাম আরও কমে আসবে।’
এ বিষয়ে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এমআর জামান বাঁধন বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে যে চাল আমদানি হচ্ছে, সেগুলো শুল্কায়ন করে দ্রুত ছাড়করণে ব্যবসায়ীদের আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করছি, যাতে করে আমদানির পর তারা দ্রুত বাজারে চাল সরবরাহ করতে পারে। যেহেতু চাল আমদানিতে শুল্ক নেই, শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর দিয়ে ব্যবসায়ীরা চাল খালাস করতে পারছেন।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
২৯ মিনিট আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে