ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ৩১ দফার সঙ্গে জনগণের যত বেশি সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে, ভোটের সংখ্যাও তত বাড়বে। তাই জনগণের কাছে গিয়ে তাঁদের আস্থা অর্জন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি আয়োজিত কর্মশালায় ভার্চুয়াল যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। জেলা শহরের ইএসডিও জয়নাল আবেদীন মিলনায়তনে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততা’ শীর্ষক দিনব্যাপী এই কর্মশালা হয়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘৩১ দফার প্রতিটি প্রস্তাবে দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা—কর্মসংস্থান, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত আছে। এটি শুধুই রাজনৈতিক দলীয় কাগজপত্র নয়, বরং অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা, গুম-খুন, নির্যাতন ও পঙ্গুত্বের মধ্য দিয়ে আসা সংগ্রামের ফসল। আমরা এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেখানে মতপার্থক্য থাকবে, তবে তার সমাধান হবে আলোচনার মাধ্যমে। মানুষের ভোট ও রাজনৈতিক অধিকার কখনো হরণ করা যাবে না।’
গত ১৬ বছরে দেশে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন ও ভোটাধিকার হরণের ফলে বিচারব্যবস্থা থেকে অর্থনীতি—সবখানেই সংকট তৈরি হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন শুধু বিএনপির জন্য নয়, এটি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন, দেশের ভবিষ্যতের জন্য।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘নেতৃত্ব ধরে রাখতে হলে জনগণের সঙ্গে থাকতে হবে। জনগণের সমর্থন থাকলেই সত্যিকারের নেতা হওয়া যায়।’
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন। আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপি নেত্রী রাশেদা বেগম হীরা ও নেওয়াজ হালিমা আরলি। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন শ্যামল।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ৩১ দফার সঙ্গে জনগণের যত বেশি সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে, ভোটের সংখ্যাও তত বাড়বে। তাই জনগণের কাছে গিয়ে তাঁদের আস্থা অর্জন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি আয়োজিত কর্মশালায় ভার্চুয়াল যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। জেলা শহরের ইএসডিও জয়নাল আবেদীন মিলনায়তনে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততা’ শীর্ষক দিনব্যাপী এই কর্মশালা হয়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘৩১ দফার প্রতিটি প্রস্তাবে দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা—কর্মসংস্থান, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত আছে। এটি শুধুই রাজনৈতিক দলীয় কাগজপত্র নয়, বরং অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা, গুম-খুন, নির্যাতন ও পঙ্গুত্বের মধ্য দিয়ে আসা সংগ্রামের ফসল। আমরা এমন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই, যেখানে মতপার্থক্য থাকবে, তবে তার সমাধান হবে আলোচনার মাধ্যমে। মানুষের ভোট ও রাজনৈতিক অধিকার কখনো হরণ করা যাবে না।’
গত ১৬ বছরে দেশে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন ও ভোটাধিকার হরণের ফলে বিচারব্যবস্থা থেকে অর্থনীতি—সবখানেই সংকট তৈরি হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন শুধু বিএনপির জন্য নয়, এটি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন, দেশের ভবিষ্যতের জন্য।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘নেতৃত্ব ধরে রাখতে হলে জনগণের সঙ্গে থাকতে হবে। জনগণের সমর্থন থাকলেই সত্যিকারের নেতা হওয়া যায়।’
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন। আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপি নেত্রী রাশেদা বেগম হীরা ও নেওয়াজ হালিমা আরলি। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন শ্যামল।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
১৩ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
২৪ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
৩০ মিনিট আগে