কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
ব্রহ্মপুত্রে ইলিশ শিকার ও নির্বিঘ্নে বিক্রির প্রতিবেদন প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসেছে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ। তিন দিন ধরে জেলার সদর ও উলিপুর উপজেলাসহ ছয়টি উপজেলায় মা ইলিশ শিকারবিরোধী অভিযান জোরদার করেছে মৎস্য বিভাগ। পাশাপাশি মোবাইলকোর্টের অভিযানও বাড়ানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে ইলিশ সম্পদ উন্নয়নসংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স কমিটি। জেলা মৎস্য বিভাগ ও জেলা পুলিশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিযানে ইলিশসম্পদ উন্নয়নসংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স কমিটির বিশেষ অভিযানে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের বিশেষ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায়, উলিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোভন রাংশাসহ সদর, উলিপুর ও নাগেশ্বরী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তারা। অভিযানে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার স্থানীয় জেলেসহ উপস্থিত সবাইকে আগামী ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকার সরকারি নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানান। এ ছাড়া অভিযানে টাস্কফোর্স কমিটি নদীভাঙন, চরের নাগরিকদের শিক্ষাব্যবস্থাসহ দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় সবাইকে অবদান রাখার আহ্বান জানায়।
এদিকে জেলার মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, শুক্রবার সারা দিন জেলার সদর, উলিপুর, চিলমারী ও রৌমারী উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে প্রায় ৬০ হাজার মিটার জাল জব্দ করে মৎস্য বিভাগ। অবশিষ্ট জাল উলিপুর, চিলমারী ও রৌমারীতে উদ্ধার করা হয়। অভিযানে উদ্ধার হওয়া ১২ কেজি ইলিশ স্থানীয় দুটি মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয়েছে।
আরও জানা যায়, শুক্রবার পর্যন্ত গত এক সপ্তাহের অভিযানে জেলার নদ-নদী থেকে লক্ষাধিক মিটার ইলিশ ধরার জাল জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লাখ ২৯ হাজার টাকা। এর মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রহ্মপুত্র নদে অভিযান চালিয়ে ৮৮ হাজার ৫০০ মিটার জাল জব্দ করেছে মৎস্য বিভাগ, যার বাজারমূল্য প্রায় ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা। পরে জব্দকৃত জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ডিএফও) কালিপদ রায় বলেন, ‘শুক্রবার পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ১ লাখ ৪০ হাজার ৮০০ মিটার ইলিশ জাল জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য ১৫ লাখ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা। এ ছাড়া মোট ৪০টি অভিযানে ১১টি মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় মোট ৫৫ কেজি ইলিশ জব্দ করে তা বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।’
ব্রহ্মপুত্রে ইলিশ শিকার ও নির্বিঘ্নে বিক্রির প্রতিবেদন প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসেছে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ। তিন দিন ধরে জেলার সদর ও উলিপুর উপজেলাসহ ছয়টি উপজেলায় মা ইলিশ শিকারবিরোধী অভিযান জোরদার করেছে মৎস্য বিভাগ। পাশাপাশি মোবাইলকোর্টের অভিযানও বাড়ানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে ইলিশ সম্পদ উন্নয়নসংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স কমিটি। জেলা মৎস্য বিভাগ ও জেলা পুলিশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিযানে ইলিশসম্পদ উন্নয়নসংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স কমিটির বিশেষ অভিযানে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের বিশেষ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায়, উলিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোভন রাংশাসহ সদর, উলিপুর ও নাগেশ্বরী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তারা। অভিযানে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার স্থানীয় জেলেসহ উপস্থিত সবাইকে আগামী ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকার সরকারি নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানান। এ ছাড়া অভিযানে টাস্কফোর্স কমিটি নদীভাঙন, চরের নাগরিকদের শিক্ষাব্যবস্থাসহ দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় সবাইকে অবদান রাখার আহ্বান জানায়।
এদিকে জেলার মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, শুক্রবার সারা দিন জেলার সদর, উলিপুর, চিলমারী ও রৌমারী উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে প্রায় ৬০ হাজার মিটার জাল জব্দ করে মৎস্য বিভাগ। অবশিষ্ট জাল উলিপুর, চিলমারী ও রৌমারীতে উদ্ধার করা হয়। অভিযানে উদ্ধার হওয়া ১২ কেজি ইলিশ স্থানীয় দুটি মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয়েছে।
আরও জানা যায়, শুক্রবার পর্যন্ত গত এক সপ্তাহের অভিযানে জেলার নদ-নদী থেকে লক্ষাধিক মিটার ইলিশ ধরার জাল জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লাখ ২৯ হাজার টাকা। এর মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রহ্মপুত্র নদে অভিযান চালিয়ে ৮৮ হাজার ৫০০ মিটার জাল জব্দ করেছে মৎস্য বিভাগ, যার বাজারমূল্য প্রায় ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা। পরে জব্দকৃত জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ডিএফও) কালিপদ রায় বলেন, ‘শুক্রবার পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ১ লাখ ৪০ হাজার ৮০০ মিটার ইলিশ জাল জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য ১৫ লাখ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা। এ ছাড়া মোট ৪০টি অভিযানে ১১টি মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় মোট ৫৫ কেজি ইলিশ জব্দ করে তা বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২১ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
২৪ মিনিট আগে