এস এম রকি, খানসামা (দিনাজপুর)
গায়ে গতরে সে বিশাল, নামও তাই কালা পাহাড়। দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে গরুটি। মালিকের আশা, এবার কোরবানির পশুর হাট কাঁপাবে ‘কালা পাহাড়’। গরুটি দেখতে আশপাশের বিভিন্ন স্থান থেকে গরু ব্যবসায়ীরা আসছেন, দাম বলছেন। তবে গরুর মালিক বলছেন, মনমতো দাম পেলেই কেবল ‘কালা পাহাড়’কে তুলে দেবেন ক্রেতার হাতে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে খানসামা উপজেলার ৬ নম্বর গোয়ালডিহি ইউনিয়নের দক্ষিণ দুবুলিয়া গ্রামের নিয়ামতুল্লাহ শাহর খামারে গিয়ে দেখা মেলে কালা পাহাড়ের। ইটের দেয়াল আর টিনের ছাউনি দেওয়া ঘরের এক পাশে ছিল বিশাল গরুটি। শরীরে কালোর প্রভাব বেশি, তাই নাম কালা পাহাড়। অবশ্য গরুটির চার পা সাদা। মাথার ওপর সব সময় তিনটি বৈদ্যুতিক ফ্যান চলে।
জানা যায়, গরমের কারণে গরুটিকে দিনের বেলায় ছয়-সাতবার গোসল করানো হয়। গরুর খামারের জন্য একজন কর্মচারী নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। তবে নিয়ামতুল্লাহ নিজেও যত্ন নেন কালা পাহাড়ের।
গরুটা কিনতে আগ্রহী হয়ে খামারে আসা কয়েকজন গরু ব্যবসায়ী জানান, কালা পাহাড়ের ওজন ২৮-২৯ মণ হবে। তাঁরা গরুটির দাম ৮-১০ লাখ টাকা বলেছেন।
গরুর খামারি নিয়ামতুল্লাহ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্য ব্যবসার পাশাপাশি প্রায় ছয় বছর ধরে গরু লালন-পালন করে আসছি। অনেক দিনের স্বপ্ন বড় গরু প্রস্তুত করব। এবার আমার সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। কোরবানির ঈদ সমনে রেখে ভালো দামে বিক্রির আশা করছি। অনেক গরু ব্যবসায়ী গরুটি দেখতে আসেন। ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দাম উঠেছে। কিন্তু দামে পছন্দ হয় না। খামারে বিক্রি করতে না পারলে হাটে তুলব। বর্তমান গরুটি দৈনিক হাজার টাকার গোখাদ্য খায়। গরুটির কথা শুনে অনেকে দেখতেও আসছেন।’
গোয়ালডিহি ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন বলেন, ‘গরুর খাবারের দামে ঊর্ধ্বগতির কারণে অনেক খামারি ছেড়েছেন এই পেশা। তার পরও আমাদের এলাকায় খামারি নিয়ামতুল্লাহ বড় আকারের গরু পালন করে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন। তিনি ভালো দাম পেলে অনেকেই কোরবানির বড় গরু-ছাগল পালনে আগ্রহী হবেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফ্রিজিয়ান জাতের গরু পালনে অনেকেই আগ্রহী হন না। তবে নিয়ামতুল্লাহ শাহ সফল হয়েছেন। গরুটির বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর নিয়েছি এবং গরুটিকে যাতে কোনো ওষুধ প্রয়োগ না করা হয়, সে জন্য যোগাযোগ করেছি। গরুটি পালনে তাঁকে নানা পরামর্শ দিয়েছি। ভবিষ্যতে এ রকম গরু যদি কেউ পালন করতে চান, প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
গায়ে গতরে সে বিশাল, নামও তাই কালা পাহাড়। দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে গরুটি। মালিকের আশা, এবার কোরবানির পশুর হাট কাঁপাবে ‘কালা পাহাড়’। গরুটি দেখতে আশপাশের বিভিন্ন স্থান থেকে গরু ব্যবসায়ীরা আসছেন, দাম বলছেন। তবে গরুর মালিক বলছেন, মনমতো দাম পেলেই কেবল ‘কালা পাহাড়’কে তুলে দেবেন ক্রেতার হাতে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে খানসামা উপজেলার ৬ নম্বর গোয়ালডিহি ইউনিয়নের দক্ষিণ দুবুলিয়া গ্রামের নিয়ামতুল্লাহ শাহর খামারে গিয়ে দেখা মেলে কালা পাহাড়ের। ইটের দেয়াল আর টিনের ছাউনি দেওয়া ঘরের এক পাশে ছিল বিশাল গরুটি। শরীরে কালোর প্রভাব বেশি, তাই নাম কালা পাহাড়। অবশ্য গরুটির চার পা সাদা। মাথার ওপর সব সময় তিনটি বৈদ্যুতিক ফ্যান চলে।
জানা যায়, গরমের কারণে গরুটিকে দিনের বেলায় ছয়-সাতবার গোসল করানো হয়। গরুর খামারের জন্য একজন কর্মচারী নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। তবে নিয়ামতুল্লাহ নিজেও যত্ন নেন কালা পাহাড়ের।
গরুটা কিনতে আগ্রহী হয়ে খামারে আসা কয়েকজন গরু ব্যবসায়ী জানান, কালা পাহাড়ের ওজন ২৮-২৯ মণ হবে। তাঁরা গরুটির দাম ৮-১০ লাখ টাকা বলেছেন।
গরুর খামারি নিয়ামতুল্লাহ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্য ব্যবসার পাশাপাশি প্রায় ছয় বছর ধরে গরু লালন-পালন করে আসছি। অনেক দিনের স্বপ্ন বড় গরু প্রস্তুত করব। এবার আমার সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। কোরবানির ঈদ সমনে রেখে ভালো দামে বিক্রির আশা করছি। অনেক গরু ব্যবসায়ী গরুটি দেখতে আসেন। ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দাম উঠেছে। কিন্তু দামে পছন্দ হয় না। খামারে বিক্রি করতে না পারলে হাটে তুলব। বর্তমান গরুটি দৈনিক হাজার টাকার গোখাদ্য খায়। গরুটির কথা শুনে অনেকে দেখতেও আসছেন।’
গোয়ালডিহি ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন বলেন, ‘গরুর খাবারের দামে ঊর্ধ্বগতির কারণে অনেক খামারি ছেড়েছেন এই পেশা। তার পরও আমাদের এলাকায় খামারি নিয়ামতুল্লাহ বড় আকারের গরু পালন করে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন। তিনি ভালো দাম পেলে অনেকেই কোরবানির বড় গরু-ছাগল পালনে আগ্রহী হবেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফ্রিজিয়ান জাতের গরু পালনে অনেকেই আগ্রহী হন না। তবে নিয়ামতুল্লাহ শাহ সফল হয়েছেন। গরুটির বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর নিয়েছি এবং গরুটিকে যাতে কোনো ওষুধ প্রয়োগ না করা হয়, সে জন্য যোগাযোগ করেছি। গরুটি পালনে তাঁকে নানা পরামর্শ দিয়েছি। ভবিষ্যতে এ রকম গরু যদি কেউ পালন করতে চান, প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
স্থানীয়রা জানায়, ঝিনুকমালা আবাসনের মসজিদের পাশে কলাবাগানে একটি বাজারের ব্যাগ দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। সাথে সাথেই তারা যৌথ বাহিনীকে খবর দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা ওই ব্যাগ থেকে ১১টি ককটেল উদ্ধার করে।
৩৫ মিনিট আগেজাতীয়তাবাদী যুবদল ভোলা জেলা শাখার ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। মো. জামাল উদ্দিন লিটনকে সভাপতি ও মো. আব্দুল কাদের সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৪ আগস্ট) যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সড়কটি উল্লাপাড়া, চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়া উপজেলার সংযোগস্থলে অবস্থিত। বাগমাড়া, বেদকান্দি, খানপুর, মাদারবাড়িয়া, দাসমরিচসহ একাধিক গ্রামের মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। তবে বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার কারণে চলাচল একপ্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও ভ্যা
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে মাধবদী বাজারের সোনার বাংলা সমবায় মার্কেটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টার পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের মাধবদী ও নরসিংদী ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
২ ঘণ্টা আগে