সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে এ দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
সৈয়দপুরের চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেলের উদ্যোগে সৈয়দপুর কমিউনিটি চক্ষু হাসপাতাল ও ফিনিক্স ক্লাবের সহযোগিতায় সৈয়দপুর রানার্স এই আয়োজন করে। প্রায় তিন শ প্রতিযোগী ১০ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নেয়।
সৈয়দপুর শহরের উপকণ্ঠে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বেলাইচন্ডী ইউনিয়নের সোনাপুকুরে বাঁশি বাজিয়ে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবসরপ্রাপ্ত ভাইস প্রিন্সিপাল অসীম কুমার সরকার। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের ক্রেস্ট দেওয়া হয়।
উপজেলার চাকলাবাজার, বেনিরহাট ও ক্যানেল বাজার মোড় ঘুরে আবার সোনাপুকুরে গিয়ে দৌড় শেষ হয়। ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নানা বয়সী নারী-পুরুষ দৌড়বিদ অংশ নেন। অংশগ্রহণকারীদের জন্য দুই কিলোমিটার অন্তর পাঁচটি পয়েন্টে জুস, কলা, শরবত, খেজুর, কেক ও কোমল পানীয় সরবরাহ করা হয়। আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন স্বেচ্ছাসেবী ও গ্রাম-পুলিশ সদস্যরা।
ম্যারাথন দৌড়ে ১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে সর্বনিম্ন ৪৮ মিনিট এবং সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা ১৮ মিনিট সময় লাগে। এতে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাঙ্গালীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) মো. আব্দুস সালাম মণ্ডল এবং আল-ফারুক একাডেমির সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) মো. আবু মোতালেব।
ডা. কামরুল হাসান সোহেল বলেন, প্রতিটি মানুষের শরীর সুস্থ-সবল রাখতে দৌড় বা হাঁটাচলা বড় একটি মহৌষধ। তাই শরীর ঠিক রাখতে মানুষকে নিয়মিত দৌড়ে বা হাঁটাচলায় আগ্রহী করতে তাঁদের এই প্রয়াস। ভবিষ্যতে সৈয়দপুর শহরে আরও বড় পরিসরে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে বলে তিনি জানান। এ জন্য তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে এ দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
সৈয়দপুরের চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেলের উদ্যোগে সৈয়দপুর কমিউনিটি চক্ষু হাসপাতাল ও ফিনিক্স ক্লাবের সহযোগিতায় সৈয়দপুর রানার্স এই আয়োজন করে। প্রায় তিন শ প্রতিযোগী ১০ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নেয়।
সৈয়দপুর শহরের উপকণ্ঠে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বেলাইচন্ডী ইউনিয়নের সোনাপুকুরে বাঁশি বাজিয়ে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবসরপ্রাপ্ত ভাইস প্রিন্সিপাল অসীম কুমার সরকার। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের ক্রেস্ট দেওয়া হয়।
উপজেলার চাকলাবাজার, বেনিরহাট ও ক্যানেল বাজার মোড় ঘুরে আবার সোনাপুকুরে গিয়ে দৌড় শেষ হয়। ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নানা বয়সী নারী-পুরুষ দৌড়বিদ অংশ নেন। অংশগ্রহণকারীদের জন্য দুই কিলোমিটার অন্তর পাঁচটি পয়েন্টে জুস, কলা, শরবত, খেজুর, কেক ও কোমল পানীয় সরবরাহ করা হয়। আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন স্বেচ্ছাসেবী ও গ্রাম-পুলিশ সদস্যরা।
ম্যারাথন দৌড়ে ১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে সর্বনিম্ন ৪৮ মিনিট এবং সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা ১৮ মিনিট সময় লাগে। এতে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাঙ্গালীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) মো. আব্দুস সালাম মণ্ডল এবং আল-ফারুক একাডেমির সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) মো. আবু মোতালেব।
ডা. কামরুল হাসান সোহেল বলেন, প্রতিটি মানুষের শরীর সুস্থ-সবল রাখতে দৌড় বা হাঁটাচলা বড় একটি মহৌষধ। তাই শরীর ঠিক রাখতে মানুষকে নিয়মিত দৌড়ে বা হাঁটাচলায় আগ্রহী করতে তাঁদের এই প্রয়াস। ভবিষ্যতে সৈয়দপুর শহরে আরও বড় পরিসরে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে বলে তিনি জানান। এ জন্য তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে