রংপুর প্রতিনিধি
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার জন্য আমরা চেষ্টা করছি। আমাদের প্রার্থীরা এখনো বলছেন, তাঁরা ভালো করবেন। তা ছাড়া বিপুলসংখ্যক প্রার্থী সরে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, যখন সরে যাবে তখন বলা যাবে। তবে সরে গেলে আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি হবে। এমন হলে তখন পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে বেশির ভাগ মানুষ যদি মনে করে নির্বাচনটা ভালো হচ্ছে না, তখন আমাদের চিন্তা করে দেখতে হবে কী করা যায়।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ মিলনায়তনে চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ এখন পর্যন্ত খুব বেশি খারাপ বলতে পারছি না। তবে ভোটারদের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। বিগত দিনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, উপনির্বাচনে সবকিছু ভালো ছিল, মানুষ ভোটও দিয়েছে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে আমাদের সন্দেহ ছিল। ভোটকেন্দ্র দখল, ফলাফল যেটা হওয়া উচিত ছিল সেটি হয়নি। এখন বাকিটা সামনে দেখার বিষয়। এখন পর্যন্ত তারা বলছে নির্বাচন ঠিক হবে, আগেও বলেছিল। কিছু ভরসা করেই তো নির্বাচনে আসতে হয়।’
নির্বাচন থেকে জাপার প্রার্থী সরে যাওয়া নিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়েছি। সাধারণভাবে আমরা জানতাম ৩০০ আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো প্রার্থী আমাদের ছিল না। এখন অনেক প্রার্থী শুধু অভিজ্ঞতা ও পরিচিতির জন্য নির্বাচনে এসেছেন। অনেকে নির্বাচনে এসে অর্থ কুলাতে পারছেন না, পরিবেশ ভালো নেই, হুমকিও রয়েছে। তাই অনেকে নিজে থেকেই সরে দাঁড়াচ্ছে। এতে আমাদের দোষ দিয়ে যাওয়াটা কিছুটা উদ্দেশ্যমূলক। আমাদের সন্দেহ আছে কিছু কিছু আসনে সমঝোতা কিংবা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য নিয়ে মিডিয়ার সামনে বক্তব্য দিয়ে প্রার্থীরা সরে দাঁড়াচ্ছে কি না। এটি সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ, নির্বাচনের পর তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নির্বাচনে কত আসন পেতে পারে জাতীয় পার্টি এ বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আসন পাওয়ার বিষয়টি আমরা হিসাব করিনি। যেহেতু নির্বাচনে একটি অনিশ্চয়তা রয়েছে। নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু জানতে পারছি না। নির্বাচন কেমন হবে, সেটাও নিশ্চিতভাবে আমরা বুঝতে পারছি না। যদিও বিভিন্ন স্থানে পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য সাহায্য করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কীভাবে হয়, ফলাফল কীভাবে ঘোষণা হয়—তা বোঝা যাচ্ছে না। নির্বাচন শেষে আমরা বুঝতে পারব কতগুলো সিট পেলাম।’
জি এম কাদের বলেন, ‘রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির প্রভাব কমে গেছে—এটি স্বীকার করতে পারছি না। নির্বাচনের মাঠ সমতল থাকলে আমরা আশাবাদী। তবে ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের প্রভাব বেড়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে এসে নির্বাচন করুক, তখন কার কত প্রভাব আছে আমরা দেখিয়ে দেব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান, রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান ও রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, মহানগর জাতীয় পার্টির সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, লোকমান হোসেন, জাপার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাকসহ স্থানীয় নেতারা।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার জন্য আমরা চেষ্টা করছি। আমাদের প্রার্থীরা এখনো বলছেন, তাঁরা ভালো করবেন। তা ছাড়া বিপুলসংখ্যক প্রার্থী সরে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, যখন সরে যাবে তখন বলা যাবে। তবে সরে গেলে আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি হবে। এমন হলে তখন পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে বেশির ভাগ মানুষ যদি মনে করে নির্বাচনটা ভালো হচ্ছে না, তখন আমাদের চিন্তা করে দেখতে হবে কী করা যায়।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ মিলনায়তনে চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ এখন পর্যন্ত খুব বেশি খারাপ বলতে পারছি না। তবে ভোটারদের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। বিগত দিনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, উপনির্বাচনে সবকিছু ভালো ছিল, মানুষ ভোটও দিয়েছে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে আমাদের সন্দেহ ছিল। ভোটকেন্দ্র দখল, ফলাফল যেটা হওয়া উচিত ছিল সেটি হয়নি। এখন বাকিটা সামনে দেখার বিষয়। এখন পর্যন্ত তারা বলছে নির্বাচন ঠিক হবে, আগেও বলেছিল। কিছু ভরসা করেই তো নির্বাচনে আসতে হয়।’
নির্বাচন থেকে জাপার প্রার্থী সরে যাওয়া নিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়েছি। সাধারণভাবে আমরা জানতাম ৩০০ আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো প্রার্থী আমাদের ছিল না। এখন অনেক প্রার্থী শুধু অভিজ্ঞতা ও পরিচিতির জন্য নির্বাচনে এসেছেন। অনেকে নির্বাচনে এসে অর্থ কুলাতে পারছেন না, পরিবেশ ভালো নেই, হুমকিও রয়েছে। তাই অনেকে নিজে থেকেই সরে দাঁড়াচ্ছে। এতে আমাদের দোষ দিয়ে যাওয়াটা কিছুটা উদ্দেশ্যমূলক। আমাদের সন্দেহ আছে কিছু কিছু আসনে সমঝোতা কিংবা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য নিয়ে মিডিয়ার সামনে বক্তব্য দিয়ে প্রার্থীরা সরে দাঁড়াচ্ছে কি না। এটি সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ, নির্বাচনের পর তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নির্বাচনে কত আসন পেতে পারে জাতীয় পার্টি এ বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আসন পাওয়ার বিষয়টি আমরা হিসাব করিনি। যেহেতু নির্বাচনে একটি অনিশ্চয়তা রয়েছে। নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু জানতে পারছি না। নির্বাচন কেমন হবে, সেটাও নিশ্চিতভাবে আমরা বুঝতে পারছি না। যদিও বিভিন্ন স্থানে পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য সাহায্য করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কীভাবে হয়, ফলাফল কীভাবে ঘোষণা হয়—তা বোঝা যাচ্ছে না। নির্বাচন শেষে আমরা বুঝতে পারব কতগুলো সিট পেলাম।’
জি এম কাদের বলেন, ‘রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির প্রভাব কমে গেছে—এটি স্বীকার করতে পারছি না। নির্বাচনের মাঠ সমতল থাকলে আমরা আশাবাদী। তবে ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের প্রভাব বেড়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে এসে নির্বাচন করুক, তখন কার কত প্রভাব আছে আমরা দেখিয়ে দেব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান, রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান ও রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, মহানগর জাতীয় পার্টির সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, লোকমান হোসেন, জাপার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাকসহ স্থানীয় নেতারা।
আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা থেকে গণঅনশন কর্মসূচি পালন করবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার রাত ১২টায় নতুন কর্মসূচি ঘোষণার সময় এ কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দিন।
৩ মিনিট আগেএখন থেকে ১৪ মে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো. রইছ উদ্দিন। একই সময় উপদেষ্টার দিকে বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারে বিরত থাকতেও বলেছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন সন্ত্রাসবিরোধী শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই সমাবেশে...
২২ মিনিট আগেরাজধানীর কাকরাইলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে) ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিএফইউজে এবং চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নেতারা এক যুক্ত বিবৃতিতে ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ...
২ ঘণ্টা আগে