উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী ছেড়ে গেছেন। প্রায় ১০ বছর ধরে অন্যের বাড়িতে কাজ করে দিনাতিপাত করেন সুকোবিবি (৭২)। যেদিন যার বাড়িতে কাজ করেন, সেখানেই রাত কাটান। জীবনের শেষ সময়ে এসে একটি সরকারি ঘর বরাদ্দ চান তিনি।
জানা গেছে, উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাতভিটা গ্রামের টেপু শেখের মেয়ে সুকোবিবি। বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী ছেড়ে চলে যান। এরপর ফিরে আসেন বাবার বাড়িতে। সেখানে ঠাঁই না হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বোনের বাড়িতে বসবাস করছিলেন। কিন্তু নানা কারণে এখন আর ঠাঁই হচ্ছে না সেখানে। প্রায় ১০ বছর ধরে রাত কাটান অন্যের বাড়িতে।
সুকোবিবি বলেন, মানুষের বাড়িতে কাজ করেই আমার দিন কাটে। যেদিন যার বাড়িতে কাজ করি সেদিন সেখানেই রাত কাটাই। যেদিন কাজ থাকে না, সেদিন পড়তে হয় বিপাকে। অনেক রাত কাটিয়েছি অন্যের বাড়ির বারান্দায়। এমনকি বন্যার সময় মানুষের বাড়িতে ঠাঁই না হওয়ায় রাস্তায় থাকা দোকানে রাত কাটিয়েছি। শুধু তাই নয়, মানুষের কাছে চেয়ে চেয়ে খেতে হয়।
সুকোবিবি আক্ষেপ করে বলেন, বয়স প্রায় ৭০-৭৫ হল। আর কয়দিন বা বাঁচব, যে কয়েক দিন বেঁচে থাকব রাতে একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাই। আমার তো জায়গা-জমি, ঘর-বাড়ি কিছুই নেই। শুনেছি সরকার গরিব মানুষদের জন্য ঘর করে দিচ্ছেন। আমার তো কোনো কিছুই নেই। জীবনের শেষ দিনগুলো কুঁড়েঘরে কাটানোর জন্য সহযোগিতা চান। একটি সরকারি ঘর বরাদ্দ চাই।
সুকোবিবির প্রতিবেশী জয়নাল বলেন, সুকোবিবির কোনো জায়গা-জমি নেই। অত্যন্ত নিরুপায় একজন মানুষ। খুব কষ্ট করে দিন চলে তাঁর। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি সুকোবিবিকে যেন জায়গাসহ একটা ঘর উপহার দেওয়া হয়।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান খন্দকার বলেন, সুকোবিবির বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে পরিষদের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব তাঁকে সহযোগিতা করা হবে।
বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী ছেড়ে গেছেন। প্রায় ১০ বছর ধরে অন্যের বাড়িতে কাজ করে দিনাতিপাত করেন সুকোবিবি (৭২)। যেদিন যার বাড়িতে কাজ করেন, সেখানেই রাত কাটান। জীবনের শেষ সময়ে এসে একটি সরকারি ঘর বরাদ্দ চান তিনি।
জানা গেছে, উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাতভিটা গ্রামের টেপু শেখের মেয়ে সুকোবিবি। বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী ছেড়ে চলে যান। এরপর ফিরে আসেন বাবার বাড়িতে। সেখানে ঠাঁই না হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বোনের বাড়িতে বসবাস করছিলেন। কিন্তু নানা কারণে এখন আর ঠাঁই হচ্ছে না সেখানে। প্রায় ১০ বছর ধরে রাত কাটান অন্যের বাড়িতে।
সুকোবিবি বলেন, মানুষের বাড়িতে কাজ করেই আমার দিন কাটে। যেদিন যার বাড়িতে কাজ করি সেদিন সেখানেই রাত কাটাই। যেদিন কাজ থাকে না, সেদিন পড়তে হয় বিপাকে। অনেক রাত কাটিয়েছি অন্যের বাড়ির বারান্দায়। এমনকি বন্যার সময় মানুষের বাড়িতে ঠাঁই না হওয়ায় রাস্তায় থাকা দোকানে রাত কাটিয়েছি। শুধু তাই নয়, মানুষের কাছে চেয়ে চেয়ে খেতে হয়।
সুকোবিবি আক্ষেপ করে বলেন, বয়স প্রায় ৭০-৭৫ হল। আর কয়দিন বা বাঁচব, যে কয়েক দিন বেঁচে থাকব রাতে একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাই। আমার তো জায়গা-জমি, ঘর-বাড়ি কিছুই নেই। শুনেছি সরকার গরিব মানুষদের জন্য ঘর করে দিচ্ছেন। আমার তো কোনো কিছুই নেই। জীবনের শেষ দিনগুলো কুঁড়েঘরে কাটানোর জন্য সহযোগিতা চান। একটি সরকারি ঘর বরাদ্দ চাই।
সুকোবিবির প্রতিবেশী জয়নাল বলেন, সুকোবিবির কোনো জায়গা-জমি নেই। অত্যন্ত নিরুপায় একজন মানুষ। খুব কষ্ট করে দিন চলে তাঁর। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি সুকোবিবিকে যেন জায়গাসহ একটা ঘর উপহার দেওয়া হয়।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান খন্দকার বলেন, সুকোবিবির বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে পরিষদের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব তাঁকে সহযোগিতা করা হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
১৪ মিনিট আগেবিশ্ব হিজাব দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ভিসি চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়। টিএসসি হয়ে রাসেল টাওয়ার ঘুরে আবারও রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে এটি শেষ হয়। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
৩২ মিনিট আগেঅবৈধপথে ইতালি যাওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে গিয়ে ফরিদপুরের দুই যুবককে হত্যার ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবারের অভিযোগ, ইতালি যাওয়ার জন্য প্রত্যেক পরিবার দালাল চক্রকে ১৬ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু সেই টাকা লিবিয়ার মাফিয়াদের দেওয়া হয়নি বলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করে। হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা
৪২ মিনিট আগেকাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার এক শিক্ষার্থী। তাঁর নাম মো. আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার সেকান্দারখালী গ্রামের মো. মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং আমতলী এমইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। জানা গেছে, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে শিক্ষার্থী আমিরুল এই উদ্যোগ নিয়েছেন। ক
১ ঘণ্টা আগে