সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য সড়কের পাশে গাছে গাছে পেরেক ঠুকে লাগানো হচ্ছে বিজ্ঞাপন। এতে করে সড়কের গাছগুলোর জীবন রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে। বিজ্ঞাপনের পেরেকে এরই মধ্যে মরে গেছে অনেক গাছ। পেরেকের নিষ্ঠুর আঘাত থেকে ছোট গাছগুলোও রেহাই পাচ্ছে না।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আইন থাকলেও এটি প্রতিরোধে স্থানীয় প্রশাসনের কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার ১০০ শয্যা হাসপাতালের সামনে, রেলওয়ে হাসপাতাল মোড়, বিমানবন্দর সড়ক, রেলওয়ে স্টেশনের সামনে, ফাইলেরিয়া হাসপাতাল রোড, উপজেলা চত্বরের সড়কসহ শহর ও গ্রামের বিভিন্ন হাটবাজারে ছোট বড় গাছে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন। বড় বড় লোহার পেরেকের সাহায্যে গাছের শরীরে বিজ্ঞাপনের ব্যানারগুলো এমনভাবে গেঁথে দেওয়া হয়েছে, যাতে সহজে কেউ খুলতেও না পারে।
বিজ্ঞাপন লাগানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নানান অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের ফেস্টুন। কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই যে যেখানে পারছে পেরেকের মাধ্যমে গাছে বিজ্ঞাপন সাটিয়ে দিচ্ছে। এ কারনে এরই মধ্যে ঢেলাপীড় হাট ও বিমানবন্দর সড়কের বেশ কিছু গাছ মরে গেছে।
সৈয়দপুর সরকারী কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হাসিনা মমতাজ জাহান বলেন, আমাদের যেমন অনুভূতি আছে তেমনি গাছেরও অনুভূতি আছে। আঘাত করলে আমরা যেমন কষ্ট পাই, গাছও তেমনি কষ্ট পায়। গাছে লোহার পেরেকের কারনে পানি জমে গাছ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন সেতুবন্ধনের সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, যেভাবে পেরেক দিয়ে এসব বিজ্ঞাপন লাগানো হচ্ছে, সামান্য ঝড় বাতাসে এগুলো ছিড়ে গিয়ে পথচারীদের মাথায় পড়ে প্রাণহানীর মত দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম হুসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বটবৃক্ষে পেরেক মেরে কোনো কিছু লাগানো মানে গাছের ওপর অত্যাচার। এ বিষয়ে নির্দিষ্ট আইনও রয়েছে। যারা এ ধরনের বিজ্ঞাপন লাগিয়েছে সেগুলো সরিয়ে না নিলে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য সড়কের পাশে গাছে গাছে পেরেক ঠুকে লাগানো হচ্ছে বিজ্ঞাপন। এতে করে সড়কের গাছগুলোর জীবন রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে। বিজ্ঞাপনের পেরেকে এরই মধ্যে মরে গেছে অনেক গাছ। পেরেকের নিষ্ঠুর আঘাত থেকে ছোট গাছগুলোও রেহাই পাচ্ছে না।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আইন থাকলেও এটি প্রতিরোধে স্থানীয় প্রশাসনের কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার ১০০ শয্যা হাসপাতালের সামনে, রেলওয়ে হাসপাতাল মোড়, বিমানবন্দর সড়ক, রেলওয়ে স্টেশনের সামনে, ফাইলেরিয়া হাসপাতাল রোড, উপজেলা চত্বরের সড়কসহ শহর ও গ্রামের বিভিন্ন হাটবাজারে ছোট বড় গাছে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন। বড় বড় লোহার পেরেকের সাহায্যে গাছের শরীরে বিজ্ঞাপনের ব্যানারগুলো এমনভাবে গেঁথে দেওয়া হয়েছে, যাতে সহজে কেউ খুলতেও না পারে।
বিজ্ঞাপন লাগানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নানান অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের ফেস্টুন। কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই যে যেখানে পারছে পেরেকের মাধ্যমে গাছে বিজ্ঞাপন সাটিয়ে দিচ্ছে। এ কারনে এরই মধ্যে ঢেলাপীড় হাট ও বিমানবন্দর সড়কের বেশ কিছু গাছ মরে গেছে।
সৈয়দপুর সরকারী কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হাসিনা মমতাজ জাহান বলেন, আমাদের যেমন অনুভূতি আছে তেমনি গাছেরও অনুভূতি আছে। আঘাত করলে আমরা যেমন কষ্ট পাই, গাছও তেমনি কষ্ট পায়। গাছে লোহার পেরেকের কারনে পানি জমে গাছ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন সেতুবন্ধনের সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, যেভাবে পেরেক দিয়ে এসব বিজ্ঞাপন লাগানো হচ্ছে, সামান্য ঝড় বাতাসে এগুলো ছিড়ে গিয়ে পথচারীদের মাথায় পড়ে প্রাণহানীর মত দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম হুসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বটবৃক্ষে পেরেক মেরে কোনো কিছু লাগানো মানে গাছের ওপর অত্যাচার। এ বিষয়ে নির্দিষ্ট আইনও রয়েছে। যারা এ ধরনের বিজ্ঞাপন লাগিয়েছে সেগুলো সরিয়ে না নিলে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে