গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি ও ভারতের সিকিম থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা থেকে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ফুলেফেঁপে উঠেছে তিস্তা। এতে নতুন করে পাঁচ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার পরিবারের বাড়িঘর।
ভেসে গেছে পুকুরের মাছ, দোকানপাট ও পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি। বানভাসি মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে পোকামাকড়ের আতঙ্ক। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট, ব্রিজ ও কালভার্ট। বাঁশ, গাছ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা করে এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, লালমনিরহাট সদরের হরিণচরা গ্রাম এবং মর্ণেয়া ইউনিয়নের চারটি ওয়ার্ডের সঙ্গে গঙ্গাচড়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এরই মধ্যে উপজেলার চারটি ইউনিয়নের প্রায় ১০০টি পরিবারের ঘরবাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। ভাঙনের আতঙ্কে অনেকেই তাঁদের বাড়িঘর সরিয়ে নিয়েছেন। বাড়িঘর সরিয়ে নিলেও বাঁচাতে পারেননি তাঁদের ভিটেমাটি।
নতুন করে প্রায় সাত হাজার পরিবারের বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও পয়োনিষ্কাশন সংকট। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে গবাদিপশুর খাদ্যসংকট। রান্নার চুলা ও খড় পানিতে ডুবে যাওয়া রান্না করতে না পেয়ে অনেকেই রাত থেকে না খেয়েই আছেন।
পানিবন্দী পরিবারগুলোর মাঝে সামান্য কিছু শুকনো খাবার বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। তবে এসব শুকনো খাবার বিতরণ যথেষ্ট নয় বলে জানিয়েছেন পানিবন্দী বাসিন্দারা।
রংপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর পানি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে তিস্তা নদীর পানি কিছু পয়েন্টে স্বল্প মেয়াদে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। দুধকুমার ও ধরলা নদীসংলগ্ন কুড়িগ্রামের নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির সামান্য অবনতি হতে পারে।
আজ রোববার সরেজমিন দেখা গেছে, মর্ণেয়া ইউনিয়নে গতকাল রাতে পানির তীব্র স্রোতে শেখপাড়া এলাকার একটি ব্রিজ ও সংযোগ সড়কের দুই পাশ ভেঙে গেছে ও ভাঙাগড়া এলাকার একটি পাকা রাস্তা ভেঙে গেছে। এতে করে গঙ্গাচড়ার মর্ণেয়া ইউনিয়নের নীলারপাড়, শেখপাড়া, আলফাছটারী, ভাঙাগড়া, নরশিং এবং লামনিরহাট সদরের হরিণচরা গ্রাম ও উপজেলার হারাগাছ এলাকার প্রায় ১০ হাজার পরিবারের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।
মর্ণেয়া ইউনিয়নের আলফাছটারী এলাকার বাসিন্দা কাজলী বেগম (৪৯) বলেন, ‘গতকাল শনিবার দুপুর থেকে আমাদের বাড়িঘরে পানি ঢুকতে শুরু করে। আমরা ঘরের জিনিসপত্র রাস্তায় নিয়ে রাখার সুযোগও পাইনি। হঠাৎ করেই আমাদের উঁচু স্থানের বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়ে। এই পানির কারণে এখন পর্যন্ত রান্না করতে পানি নাই। বেটির বাড়ি থেকে জামাই রান্না করে নিয়ে আসছে। সকালে সেই খাবার খাইছি।’
কথা হয় শেখপাড়া গ্রামরে বাসিন্দা আজহারুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকে আছরের আজানের সময় এমনভাবে একটা পানির হলকা আসিছে, একবারে চোখের ইশারায় ব্রিজটা ভাঙি নিয়া গেইছে। ব্রিজটা ভাঙি যাওয়ায় প্রায় ১২ হাজার মানুষের চলাচল বন্ধ হই গেছে। ব্রিজটা দ্রুত ঠিক করা না গেলে মানুষগুলাক এখন হাঁটি চলাচল করতে হবি। পানি না কমা পর্যন্ত এখন ওই দিকের মানুষ আর এপারে আসতি পারবি না। আসতে চাইলে ভিজি আসতি হবি।’
এদিকে নেহালী, কোলকোন্দ ও লক্ষীটারী ইউনিয়নের ছয়টি স্বেচ্ছাশ্রম বাঁধ ভাঙন হুমকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যরা।
মর্ণেয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙনরোধে শনিবার রাত থেকে আমরা নিজেরাই বালুভর্তি প্লাস্টিকের বস্তা ফেলে ও গাছ-বাঁশ কেটে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করেছি। পানিবন্দী পরিবারগুলোকে যে পরিমাণ ত্রাণসহয়তা দেওয়া হয়েছে, তা যতেষ্ট না। এই ত্রাণসহয়তা অনেকেই পায়নি।’
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্না বলেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে তিস্তার পানি বাড়া-কমার মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। গতকাল হঠাৎ করে তিস্তার পানি আবারও বৃদ্ধি পাওয়ায় মর্ণেয়াসহ কয়েকটি ইউনিয়নের অনেক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। মর্ণেয়া ইউনিয়নে কয়েকটি স্থানে ব্রিজ ও পাকা সড়ক ভেঙে যাওয়ায় মানুষের চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। কিছু পানিবন্দী পরিবারের মাঝে আমরা শুকনো খাবার বিতরণ করছি।’
এদিকে আজ দুপুরে ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন রংপুরের জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসান। এ সময় তিনি পানিবন্দী মানুষকে উঁচু স্থানে আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থা করার কথা জানান। পানি কমলে রাস্তার সংস্কারকাজ করা হবে বলেও তিনি জানান।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদ তামান্না, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জান্নাতুল ফেরদৌস ঊর্মি, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সজীবুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি ও ভারতের সিকিম থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা থেকে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ফুলেফেঁপে উঠেছে তিস্তা। এতে নতুন করে পাঁচ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার পরিবারের বাড়িঘর।
ভেসে গেছে পুকুরের মাছ, দোকানপাট ও পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি। বানভাসি মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে পোকামাকড়ের আতঙ্ক। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট, ব্রিজ ও কালভার্ট। বাঁশ, গাছ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা করে এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, লালমনিরহাট সদরের হরিণচরা গ্রাম এবং মর্ণেয়া ইউনিয়নের চারটি ওয়ার্ডের সঙ্গে গঙ্গাচড়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এরই মধ্যে উপজেলার চারটি ইউনিয়নের প্রায় ১০০টি পরিবারের ঘরবাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। ভাঙনের আতঙ্কে অনেকেই তাঁদের বাড়িঘর সরিয়ে নিয়েছেন। বাড়িঘর সরিয়ে নিলেও বাঁচাতে পারেননি তাঁদের ভিটেমাটি।
নতুন করে প্রায় সাত হাজার পরিবারের বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও পয়োনিষ্কাশন সংকট। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে গবাদিপশুর খাদ্যসংকট। রান্নার চুলা ও খড় পানিতে ডুবে যাওয়া রান্না করতে না পেয়ে অনেকেই রাত থেকে না খেয়েই আছেন।
পানিবন্দী পরিবারগুলোর মাঝে সামান্য কিছু শুকনো খাবার বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। তবে এসব শুকনো খাবার বিতরণ যথেষ্ট নয় বলে জানিয়েছেন পানিবন্দী বাসিন্দারা।
রংপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর পানি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে তিস্তা নদীর পানি কিছু পয়েন্টে স্বল্প মেয়াদে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। দুধকুমার ও ধরলা নদীসংলগ্ন কুড়িগ্রামের নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির সামান্য অবনতি হতে পারে।
আজ রোববার সরেজমিন দেখা গেছে, মর্ণেয়া ইউনিয়নে গতকাল রাতে পানির তীব্র স্রোতে শেখপাড়া এলাকার একটি ব্রিজ ও সংযোগ সড়কের দুই পাশ ভেঙে গেছে ও ভাঙাগড়া এলাকার একটি পাকা রাস্তা ভেঙে গেছে। এতে করে গঙ্গাচড়ার মর্ণেয়া ইউনিয়নের নীলারপাড়, শেখপাড়া, আলফাছটারী, ভাঙাগড়া, নরশিং এবং লামনিরহাট সদরের হরিণচরা গ্রাম ও উপজেলার হারাগাছ এলাকার প্রায় ১০ হাজার পরিবারের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।
মর্ণেয়া ইউনিয়নের আলফাছটারী এলাকার বাসিন্দা কাজলী বেগম (৪৯) বলেন, ‘গতকাল শনিবার দুপুর থেকে আমাদের বাড়িঘরে পানি ঢুকতে শুরু করে। আমরা ঘরের জিনিসপত্র রাস্তায় নিয়ে রাখার সুযোগও পাইনি। হঠাৎ করেই আমাদের উঁচু স্থানের বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়ে। এই পানির কারণে এখন পর্যন্ত রান্না করতে পানি নাই। বেটির বাড়ি থেকে জামাই রান্না করে নিয়ে আসছে। সকালে সেই খাবার খাইছি।’
কথা হয় শেখপাড়া গ্রামরে বাসিন্দা আজহারুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকে আছরের আজানের সময় এমনভাবে একটা পানির হলকা আসিছে, একবারে চোখের ইশারায় ব্রিজটা ভাঙি নিয়া গেইছে। ব্রিজটা ভাঙি যাওয়ায় প্রায় ১২ হাজার মানুষের চলাচল বন্ধ হই গেছে। ব্রিজটা দ্রুত ঠিক করা না গেলে মানুষগুলাক এখন হাঁটি চলাচল করতে হবি। পানি না কমা পর্যন্ত এখন ওই দিকের মানুষ আর এপারে আসতি পারবি না। আসতে চাইলে ভিজি আসতি হবি।’
এদিকে নেহালী, কোলকোন্দ ও লক্ষীটারী ইউনিয়নের ছয়টি স্বেচ্ছাশ্রম বাঁধ ভাঙন হুমকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যরা।
মর্ণেয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙনরোধে শনিবার রাত থেকে আমরা নিজেরাই বালুভর্তি প্লাস্টিকের বস্তা ফেলে ও গাছ-বাঁশ কেটে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করেছি। পানিবন্দী পরিবারগুলোকে যে পরিমাণ ত্রাণসহয়তা দেওয়া হয়েছে, তা যতেষ্ট না। এই ত্রাণসহয়তা অনেকেই পায়নি।’
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্না বলেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে তিস্তার পানি বাড়া-কমার মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। গতকাল হঠাৎ করে তিস্তার পানি আবারও বৃদ্ধি পাওয়ায় মর্ণেয়াসহ কয়েকটি ইউনিয়নের অনেক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। মর্ণেয়া ইউনিয়নে কয়েকটি স্থানে ব্রিজ ও পাকা সড়ক ভেঙে যাওয়ায় মানুষের চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। কিছু পানিবন্দী পরিবারের মাঝে আমরা শুকনো খাবার বিতরণ করছি।’
এদিকে আজ দুপুরে ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন রংপুরের জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসান। এ সময় তিনি পানিবন্দী মানুষকে উঁচু স্থানে আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থা করার কথা জানান। পানি কমলে রাস্তার সংস্কারকাজ করা হবে বলেও তিনি জানান।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদ তামান্না, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জান্নাতুল ফেরদৌস ঊর্মি, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সজীবুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে