পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিহাটের পাটগ্রামে কালবৈশাখীতে শতাধিক বসতঘর ও অন্তত ২০টি দোকানের ক্ষতি হয়েছে। এ সময় গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল প্রায় ১০ ঘণ্টা। আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ভোরে পাটগ্রাম পৌরসভা, পাটগ্রাম সদর, জগতবেড়, জোংড়া এবং দহগ্রাম ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে এ ঝড় বয়ে যায়।
এ সময় প্রবল বৃষ্টি আর বাতাসে কয়েক শ একর ভুট্টা ও সবজিখেত মাটিতে হেলে পড়ে ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে বৃষ্টি আর তীব্র ঝড় শুরু হয়। এ সময় পাটগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রাম এলাকায় শতাধিক কাঁচা-পাকা বাড়িঘর ও দোকানপাট ভেঙে পড়ে। ঝড়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং তার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পাটগ্রাম উপজেলায় প্রায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল।
পাটগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল গাফ্ফার জানান, প্রচণ্ড ঝড় ও বৃষ্টিতে এই উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার প্রায় ২৬০ হেক্টর ভুট্টাখেত এবং ৫ হেক্টর সবজিখেত হেলে পড়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে কয়েকদিন সময় লাগবে। জেলা কৃষি অধিদপ্তরে জানানো হয়েছে।
পাটগ্রাম পৌর শহরের সরকারি কলেজ মোড় এলাকার বাসিন্দা আকবার আলী (৫০) বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎ ঝড়ে আমার ঘর উল্টে যায়। কোনোমতে পরিবারের লোকজন নিয়ে বের হয়ে জানে বেঁচে যাই। ঘরবাড়ি ভেঙে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছি।’
একই এলাকার আনোয়ার হোসেন, আইয়ুব আলী ও শাহীন বলেন, ‘ঝড়ে আমাদের দোকানের কোনোকিছুই অবশিষ্ট নেই। সব ভেঙে বাতাসে উড়ে ও পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। এতে মালপত্র নষ্ট হয়ে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছি।’
পাটগ্রাম উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আতাউর রহমান বলেন, ঝড়ে প্রায় ১২০টি ঘরবাড়ি ও ১৫টি দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বা দায়িত্বরতদেরকে ক্ষয়ক্ষতির উল্লেখ করে তালিকা দিতে বলা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো প্রদর্শন করা হয়েছে।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান বলেন, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তাঁদের জন্য বরাদ্দ চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হবে।
লালমনিহাটের পাটগ্রামে কালবৈশাখীতে শতাধিক বসতঘর ও অন্তত ২০টি দোকানের ক্ষতি হয়েছে। এ সময় গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল প্রায় ১০ ঘণ্টা। আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ভোরে পাটগ্রাম পৌরসভা, পাটগ্রাম সদর, জগতবেড়, জোংড়া এবং দহগ্রাম ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে এ ঝড় বয়ে যায়।
এ সময় প্রবল বৃষ্টি আর বাতাসে কয়েক শ একর ভুট্টা ও সবজিখেত মাটিতে হেলে পড়ে ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে বৃষ্টি আর তীব্র ঝড় শুরু হয়। এ সময় পাটগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রাম এলাকায় শতাধিক কাঁচা-পাকা বাড়িঘর ও দোকানপাট ভেঙে পড়ে। ঝড়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং তার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পাটগ্রাম উপজেলায় প্রায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল।
পাটগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল গাফ্ফার জানান, প্রচণ্ড ঝড় ও বৃষ্টিতে এই উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার প্রায় ২৬০ হেক্টর ভুট্টাখেত এবং ৫ হেক্টর সবজিখেত হেলে পড়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে কয়েকদিন সময় লাগবে। জেলা কৃষি অধিদপ্তরে জানানো হয়েছে।
পাটগ্রাম পৌর শহরের সরকারি কলেজ মোড় এলাকার বাসিন্দা আকবার আলী (৫০) বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎ ঝড়ে আমার ঘর উল্টে যায়। কোনোমতে পরিবারের লোকজন নিয়ে বের হয়ে জানে বেঁচে যাই। ঘরবাড়ি ভেঙে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছি।’
একই এলাকার আনোয়ার হোসেন, আইয়ুব আলী ও শাহীন বলেন, ‘ঝড়ে আমাদের দোকানের কোনোকিছুই অবশিষ্ট নেই। সব ভেঙে বাতাসে উড়ে ও পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। এতে মালপত্র নষ্ট হয়ে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছি।’
পাটগ্রাম উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আতাউর রহমান বলেন, ঝড়ে প্রায় ১২০টি ঘরবাড়ি ও ১৫টি দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বা দায়িত্বরতদেরকে ক্ষয়ক্ষতির উল্লেখ করে তালিকা দিতে বলা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো প্রদর্শন করা হয়েছে।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান বলেন, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তাঁদের জন্য বরাদ্দ চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হবে।
রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি। সর্বশেষ বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ‘একক বাস কোম্পানি’ হিসেবে নগর পরিবহন চালু করেছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। কিন্তু এই সেবাও সড়কে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এক রুট চালু হচ্ছে তো,
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে মড়ক লেগেছে। এতে দিশেহারা চাষিরা। বছরের শুরুতে মড়ক লাগায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মরার অভিযোগ উঠলেও মৎস্য বিভাগের দাবি, ঘেরে পানি কমে যাওয়ায় দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে পদে পদে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নামজারি, নাম সংশোধনসহ ভূমি-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানে পকেট কাটা হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের। এই ঘুষ-বাণিজ্যের হোতা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মিরাজ হোসেন, সায়রাত সহকারী আব্দুল
৩ ঘণ্টা আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। দেয়াঙ পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী—দুই উপজেলার গ্রামবাসী। ৭ বছর ধরে বন্য হাতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। তবে গতকাল রোববার ভোরে হাতিগুলো নিজেরাই বাঁশখালীর বনে ফিরে গেছে বলে দাবি করেছে বন বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে