রংপুর, বদরগঞ্জ ও গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার উত্তর খলেয়া পন্ডিতপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার সরকারের বিরুদ্ধে স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বিদ্যালয়ে আসা, স্লিপ বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি। কমিটির প্রধান উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদা সম্প্রতি তদন্ত প্রতিবেদন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেন।
গত ২১ মার্চ প্রধান শিক্ষক পরিমলের বিরুদ্ধে মনিরুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগের মধ্যে ছিল বিদ্যালয়ে নিয়মিত প্রধান শিক্ষকের না আসা, স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা, স্কুলমাঠে ধান কাটা-মাড়াই করে শ্রেণিকক্ষে ধান রাখা, ভুয়া ভাউচারে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎ, বিদ্যালয়ের ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বাড়িতে ভাড়া দেওয়া, স্কুলের টিন ও ফ্যান খুলে বাড়িতে নেওয়া, উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎসহ বেশ কিছু অভিযোগ।
২৭ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্নার নির্দেশে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান। এতে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদাকে আহ্বায়ক ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আলি ইমরানকে সদস্য করা হয়। কমিটি তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোর বেশির ভাগের সত্যতা পান।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ৮০ ভাগ সত্যতা পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। আমার কাজ শেষ, এখন ব্যবস্থা নেবেন তাঁরা।’
ভালো পোশাক ছাড়া বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না বলে জানান রংপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ এম শাহজাহান সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন গত ৩ মে বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়ে পাঠিয়েছি।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক (ডিডি) মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ওই প্রধান শিক্ষকের তদন্ত প্রতিবেদন আমার টেবিলে এসেছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যাতে আর কোনো শিক্ষক এ রকম কাজ করার সাহস না পান।’
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার উত্তর খলেয়া পন্ডিতপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার সরকারের বিরুদ্ধে স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বিদ্যালয়ে আসা, স্লিপ বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি। কমিটির প্রধান উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদা সম্প্রতি তদন্ত প্রতিবেদন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেন।
গত ২১ মার্চ প্রধান শিক্ষক পরিমলের বিরুদ্ধে মনিরুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগের মধ্যে ছিল বিদ্যালয়ে নিয়মিত প্রধান শিক্ষকের না আসা, স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা, স্কুলমাঠে ধান কাটা-মাড়াই করে শ্রেণিকক্ষে ধান রাখা, ভুয়া ভাউচারে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎ, বিদ্যালয়ের ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বাড়িতে ভাড়া দেওয়া, স্কুলের টিন ও ফ্যান খুলে বাড়িতে নেওয়া, উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎসহ বেশ কিছু অভিযোগ।
২৭ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্নার নির্দেশে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান। এতে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদাকে আহ্বায়ক ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আলি ইমরানকে সদস্য করা হয়। কমিটি তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোর বেশির ভাগের সত্যতা পান।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ৮০ ভাগ সত্যতা পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। আমার কাজ শেষ, এখন ব্যবস্থা নেবেন তাঁরা।’
ভালো পোশাক ছাড়া বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না বলে জানান রংপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ এম শাহজাহান সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন গত ৩ মে বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়ে পাঠিয়েছি।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক (ডিডি) মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ওই প্রধান শিক্ষকের তদন্ত প্রতিবেদন আমার টেবিলে এসেছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যাতে আর কোনো শিক্ষক এ রকম কাজ করার সাহস না পান।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে