লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগে তাঁর স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের পুর্ব শালমারা গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
নিহত ইসমাইল হোসেন (৪৮) ওই গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে। আটক ইতিমনি (৩৫) ইসমাইলের স্ত্রী এবং সদর উপজেলার দুরাকুটি গ্রামের জগদীশ চন্দ্রের মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ১২ বছর আগে ধর্মান্তরিত হয়ে ইতিমনি নাম ধারণ করে ইসমাইল হোসেনকে বিয়ে করেন। বিয়ের কয়েক বছর পরেই আগের ধর্মের এক যুবকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এরপর বিভিন্ন জনের কাছ থেকে টাকা ঋণ নিয়ে প্রেমিকের কাছে জমা রেখে সেই ঋণ পরিশোধে স্বামী ইসমাইলকে চাপ প্রয়োগ করেন। এতে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
এদিকে বৃহস্পতিবার রাতে টাকা নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিবাদ শুরু হলে ইতিমনি ইসমাইলকে দা দিয়ে আঘাত করেন। এ সময় ইসমাইলের চিৎকারে স্থানীয়রা এসে উদ্ধার করে আপস করিয়ে দিয়ে চলে যান। এরপর দ্বিতীয় দফায় স্বামীর পুরুষাঙ্গে আঘাত করেন, এতে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা ইতিমনিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
খবর পেয়ে আদিতমারী থানা পুলিশ ইসমাইলের মরদেহ উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে পাঠায়।
নিহতের ভাই জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ইতিমনি পরকীয়া করত সেটাতে বাধা দেওয়ায় সে আমার ভাইকে হত্যা করেছে। আমরা তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করব।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, নিহতের স্ত্রী ইতিমনিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের পরিবার মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগে তাঁর স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের পুর্ব শালমারা গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
নিহত ইসমাইল হোসেন (৪৮) ওই গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে। আটক ইতিমনি (৩৫) ইসমাইলের স্ত্রী এবং সদর উপজেলার দুরাকুটি গ্রামের জগদীশ চন্দ্রের মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ১২ বছর আগে ধর্মান্তরিত হয়ে ইতিমনি নাম ধারণ করে ইসমাইল হোসেনকে বিয়ে করেন। বিয়ের কয়েক বছর পরেই আগের ধর্মের এক যুবকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এরপর বিভিন্ন জনের কাছ থেকে টাকা ঋণ নিয়ে প্রেমিকের কাছে জমা রেখে সেই ঋণ পরিশোধে স্বামী ইসমাইলকে চাপ প্রয়োগ করেন। এতে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
এদিকে বৃহস্পতিবার রাতে টাকা নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিবাদ শুরু হলে ইতিমনি ইসমাইলকে দা দিয়ে আঘাত করেন। এ সময় ইসমাইলের চিৎকারে স্থানীয়রা এসে উদ্ধার করে আপস করিয়ে দিয়ে চলে যান। এরপর দ্বিতীয় দফায় স্বামীর পুরুষাঙ্গে আঘাত করেন, এতে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা ইতিমনিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
খবর পেয়ে আদিতমারী থানা পুলিশ ইসমাইলের মরদেহ উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে পাঠায়।
নিহতের ভাই জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ইতিমনি পরকীয়া করত সেটাতে বাধা দেওয়ায় সে আমার ভাইকে হত্যা করেছে। আমরা তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করব।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, নিহতের স্ত্রী ইতিমনিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের পরিবার মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে