চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথ
আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী ও পণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই পরিস্থিতির জন্য জনবলসংকটকে দায়ী করে নিজেদের ‘নিরুপায়’ বলছে নৌ পুলিশ। তাদের দাবি, তুলনামূলক কম গুরুত্ব পাওয়া দেশের এই নৌপথের নিরাপত্তায় জনবল বাড়ানোর বিকল্প নেই।
সর্বশেষ গত বুধবার দুপুরে চিলমারী-রাজিবপুর নৌপথে চিলমারী ইউনিয়নের কড়াইবরিশাল এলাকার পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্র নদে একটি যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। নৌকার যাত্রীরা জানান, আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্রসহ ১১ জন ডাকাত যাত্রীবাহী নৌকা থামিয়ে সবকিছু লুটে নিয়ে কোনো বাধা ছাড়াই চলে যায়।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর রৌমারী-চিলমারী নৌপথে মুসল্লিদের একটি যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা জানান, ওই নৌপথের অষ্টমীরচর ইউনিয়নের ২০০ বিঘার চরের কাছে ডাকাতি করে নির্বিঘ্নে চলে যায় ১৬-১৭ জন সশস্ত্র ডাকাত।
কোনো ঘটনায় ভুক্তভোগীর পক্ষ থেকে মামলা করা হয়নি। পুলিশও নিজ উদ্যোগে কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি।
নৌপথটি চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির আওতাধীন হলেও যাত্রীদের নিরাপত্তায় ন্যূনতম কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ এ পথ ব্যবহারকারীদের। এমনকি ডাকাতির ঘটনায় কোনো সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেনি নৌ পুলিশ। যদিও মামলা না হওয়ার জন্য ভুক্তভোগী যাত্রীদের অনাগ্রহকে দায়ী করেছে তারা।
শঙ্কা বেড়েছে ইজারাদার ও যাত্রীদের
এক মাসের ব্যবধানে দুটি ডাকাতির ঘটনায় ওই নৌপথের যাত্রীদের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। নৌপথের বিকল্প না থাকায় তারা অনেকটা জিম্মি হয়ে পড়েছে। ভয় আর আতঙ্ক নিয়ে তাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে।
বুধবার ডাকাতির শিকার নৌকার যাত্রী মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘১১ জন ডাকাতের বেশির ভাগের হাতে বন্দুক ছিল। সবার মুখ ঢাকা থাকায় কাউকে চেনা যায়নি। ডিঙিতে করে আক্রমণের পর তারা সব লুটে নিয়ে যায়। অস্ত্রের মুখে নারী-পুরুষ সব যাত্রী ছিল অসহায়।’
চিলমারী নৌঘাটে কথা হয় নৌকার যাত্রী রুমি আক্তার ও রুজি বেগমের সঙ্গে।
ডাকাতির খবরে তারা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা জানান। রুমি আক্তার বলেন, ‘আমরা নিয়মিত নৌকায় যাতায়াত করি। নৌকায় ডাকাতির খবরে আমরা খুব আতঙ্কে আছি। ডাকাতির কথা শুনলে বুকটা কেঁপে ওঠে। এই যে এখন রৌমারী যাচ্ছি। বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে খুব ভয়ে পারাপার হতে হয়। ভয় হয়, যদি আজকেও ডাকাতি হয়!’
রুজি বেগম বলেন, এই নদে ডাকাতির ঘটনা আগে ছিল না। কিন্তু এখন কী শুরু হলো! দিনের বেলাতেই ডাকাতেরা হামলা করছে। আমাদের নৌকাতেও যে ডাকাত পড়বে না, তার কোনো ঠিক নাই। আমাদের নিরাপত্তা কে দেবে?’
রফিকুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী বলেন, ‘নদে নিরাপত্তা জোরদার করা দরকার। সব সময় আতঙ্কে থাকি কখন ডাকাতি হয়।’
শুধু যাত্রীরা নয়, ডাকাতির ঘটনায় ঘাট ইজারাদারও অসহায় হয়ে পড়েছেন। নৌপথের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য তাঁরা প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
রমনা ঘাট ইজারাদারের প্রতিনিধি সিদ্দিকুর বলেন, ‘রাজিবপুর যেতে যে জায়গাটিতে ডাকাতি হয়েছে, সেটি বরাবরই ফাঁকা থাকে। কড়াইবরিশাল থেকে নালতেখাতা পর্যন্ত জায়গাটা খারাপ। এই পথ ডাকাতের আস্তানা। সম্ভাব্য ওই জায়গাতেই ডাকাতি হয়। আমরা প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
ডাকাতির ঘটনায় মামলা নেই
রৌমারী নৌপথে ডাকাতির শিকার নৌকার মাঝি সবুর বলেন, ‘এর আগে ২০০০ সালের দিকে নৌ ডাকাতির ঘটনার পর পুলিশকে অভিযোগ দিলেও কোনো ফল পাই নাই। শুধু শুধু কোর্টে গিয়া উল্টা আমরা হয়রানি হইছি। এ জন্য আর পুলিশে অভিযোগ দেই নাই।’ একই কারণ জানিয়েছেন গত বুধবার রাজিবপুর নৌপথে ডাকাতির শিকার নৌকার যাত্রী মঞ্জুরুল ও রফিকুল।
মামলা না হওয়ার বিষয়ে চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সেলিম সরকার বলেন, ‘নৌ ডাকাতির ঘটনায় কোনো যাত্রী মামলা করেনি। ফলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। কোনো জিডিও নথিভুক্ত করা হয়নি।’
নিরুপায় পুলিশ
ব্রহ্মপুত্র নদে চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় নৌ পুলিশও নিরুপায়। এ জন্য জনবলসংকটকেই দায়ী করছেন তাঁরা।
ফাঁড়ির এএসআই সেলিম সরকার বলেন, ‘আমাদের ফাঁড়িতে মাত্র ৬ জন সদস্য। এর মধ্যে ইনচার্জসহ দুই সদস্যকে ইজতেমার ডিউটিতে পাঠানো হয়েছে। এই জনবল নিয়ে নদে টহল দেওয়া এবং ফাঁড়ি পাহারা দিতে হচ্ছে।’
নৌপথটি রাজশাহী নৌ পুলিশের আওতাধীন। ডাকাতি ও নিরাপত্তার শঙ্কার বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার সাদিকুর রহমান বলেন, ‘চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। যাত্রীরা মামলা না করায় আমরা স্বপ্রণোদিত হয়ে কিছু করতে পারছি না। এই অঞ্চলে নৌ পুলিশের জনবলও কম। এর মধ্যে চিলমারী ফাঁড়িতে আরও কম। আমরা জনবল বাড়ানোর জন্য বারবার কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি; কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় আমরা নিরুপায়।’
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী ও পণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই পরিস্থিতির জন্য জনবলসংকটকে দায়ী করে নিজেদের ‘নিরুপায়’ বলছে নৌ পুলিশ। তাদের দাবি, তুলনামূলক কম গুরুত্ব পাওয়া দেশের এই নৌপথের নিরাপত্তায় জনবল বাড়ানোর বিকল্প নেই।
সর্বশেষ গত বুধবার দুপুরে চিলমারী-রাজিবপুর নৌপথে চিলমারী ইউনিয়নের কড়াইবরিশাল এলাকার পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্র নদে একটি যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। নৌকার যাত্রীরা জানান, আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্রসহ ১১ জন ডাকাত যাত্রীবাহী নৌকা থামিয়ে সবকিছু লুটে নিয়ে কোনো বাধা ছাড়াই চলে যায়।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর রৌমারী-চিলমারী নৌপথে মুসল্লিদের একটি যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা জানান, ওই নৌপথের অষ্টমীরচর ইউনিয়নের ২০০ বিঘার চরের কাছে ডাকাতি করে নির্বিঘ্নে চলে যায় ১৬-১৭ জন সশস্ত্র ডাকাত।
কোনো ঘটনায় ভুক্তভোগীর পক্ষ থেকে মামলা করা হয়নি। পুলিশও নিজ উদ্যোগে কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি।
নৌপথটি চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির আওতাধীন হলেও যাত্রীদের নিরাপত্তায় ন্যূনতম কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ এ পথ ব্যবহারকারীদের। এমনকি ডাকাতির ঘটনায় কোনো সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেনি নৌ পুলিশ। যদিও মামলা না হওয়ার জন্য ভুক্তভোগী যাত্রীদের অনাগ্রহকে দায়ী করেছে তারা।
শঙ্কা বেড়েছে ইজারাদার ও যাত্রীদের
এক মাসের ব্যবধানে দুটি ডাকাতির ঘটনায় ওই নৌপথের যাত্রীদের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। নৌপথের বিকল্প না থাকায় তারা অনেকটা জিম্মি হয়ে পড়েছে। ভয় আর আতঙ্ক নিয়ে তাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে।
বুধবার ডাকাতির শিকার নৌকার যাত্রী মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘১১ জন ডাকাতের বেশির ভাগের হাতে বন্দুক ছিল। সবার মুখ ঢাকা থাকায় কাউকে চেনা যায়নি। ডিঙিতে করে আক্রমণের পর তারা সব লুটে নিয়ে যায়। অস্ত্রের মুখে নারী-পুরুষ সব যাত্রী ছিল অসহায়।’
চিলমারী নৌঘাটে কথা হয় নৌকার যাত্রী রুমি আক্তার ও রুজি বেগমের সঙ্গে।
ডাকাতির খবরে তারা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা জানান। রুমি আক্তার বলেন, ‘আমরা নিয়মিত নৌকায় যাতায়াত করি। নৌকায় ডাকাতির খবরে আমরা খুব আতঙ্কে আছি। ডাকাতির কথা শুনলে বুকটা কেঁপে ওঠে। এই যে এখন রৌমারী যাচ্ছি। বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে খুব ভয়ে পারাপার হতে হয়। ভয় হয়, যদি আজকেও ডাকাতি হয়!’
রুজি বেগম বলেন, এই নদে ডাকাতির ঘটনা আগে ছিল না। কিন্তু এখন কী শুরু হলো! দিনের বেলাতেই ডাকাতেরা হামলা করছে। আমাদের নৌকাতেও যে ডাকাত পড়বে না, তার কোনো ঠিক নাই। আমাদের নিরাপত্তা কে দেবে?’
রফিকুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী বলেন, ‘নদে নিরাপত্তা জোরদার করা দরকার। সব সময় আতঙ্কে থাকি কখন ডাকাতি হয়।’
শুধু যাত্রীরা নয়, ডাকাতির ঘটনায় ঘাট ইজারাদারও অসহায় হয়ে পড়েছেন। নৌপথের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য তাঁরা প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
রমনা ঘাট ইজারাদারের প্রতিনিধি সিদ্দিকুর বলেন, ‘রাজিবপুর যেতে যে জায়গাটিতে ডাকাতি হয়েছে, সেটি বরাবরই ফাঁকা থাকে। কড়াইবরিশাল থেকে নালতেখাতা পর্যন্ত জায়গাটা খারাপ। এই পথ ডাকাতের আস্তানা। সম্ভাব্য ওই জায়গাতেই ডাকাতি হয়। আমরা প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
ডাকাতির ঘটনায় মামলা নেই
রৌমারী নৌপথে ডাকাতির শিকার নৌকার মাঝি সবুর বলেন, ‘এর আগে ২০০০ সালের দিকে নৌ ডাকাতির ঘটনার পর পুলিশকে অভিযোগ দিলেও কোনো ফল পাই নাই। শুধু শুধু কোর্টে গিয়া উল্টা আমরা হয়রানি হইছি। এ জন্য আর পুলিশে অভিযোগ দেই নাই।’ একই কারণ জানিয়েছেন গত বুধবার রাজিবপুর নৌপথে ডাকাতির শিকার নৌকার যাত্রী মঞ্জুরুল ও রফিকুল।
মামলা না হওয়ার বিষয়ে চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সেলিম সরকার বলেন, ‘নৌ ডাকাতির ঘটনায় কোনো যাত্রী মামলা করেনি। ফলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। কোনো জিডিও নথিভুক্ত করা হয়নি।’
নিরুপায় পুলিশ
ব্রহ্মপুত্র নদে চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় নৌ পুলিশও নিরুপায়। এ জন্য জনবলসংকটকেই দায়ী করছেন তাঁরা।
ফাঁড়ির এএসআই সেলিম সরকার বলেন, ‘আমাদের ফাঁড়িতে মাত্র ৬ জন সদস্য। এর মধ্যে ইনচার্জসহ দুই সদস্যকে ইজতেমার ডিউটিতে পাঠানো হয়েছে। এই জনবল নিয়ে নদে টহল দেওয়া এবং ফাঁড়ি পাহারা দিতে হচ্ছে।’
নৌপথটি রাজশাহী নৌ পুলিশের আওতাধীন। ডাকাতি ও নিরাপত্তার শঙ্কার বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার সাদিকুর রহমান বলেন, ‘চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। যাত্রীরা মামলা না করায় আমরা স্বপ্রণোদিত হয়ে কিছু করতে পারছি না। এই অঞ্চলে নৌ পুলিশের জনবলও কম। এর মধ্যে চিলমারী ফাঁড়িতে আরও কম। আমরা জনবল বাড়ানোর জন্য বারবার কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি; কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় আমরা নিরুপায়।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
৪ ঘণ্টা আগে