পঞ্চগড় প্রতিনিধি
বিধবা নারীকে বিয়ে করার শর্তে জামিন পেলেন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত কুড়িগ্রাম সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জলিল। আজ বুধবার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিয়ে করার শর্তে জামিন আবেদন করেন ওই পুলিশ সদস্য। পরে আদালত তাঁর জামিন আবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে বিয়ের কাবিননামা দাখিলের পরে জামিন মঞ্জুর করেন ৷
জামিনের পরে জেলা আইনজীবী সমিতির ভবনে ইসলামি শরিয়া অনুযায়ী ভুক্তভোগী ওই বিধবা নারীকে বিয়ে করেন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জলিল। তাঁদের বিয়েতে ৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করা হয়। বিয়েতে দুই পক্ষের আইনজীবী, পরিবারের সদস্য ও অভিযুক্ত জলিলের প্রথম স্ত্রীসহ উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ জানুয়ারি এই মামলায় এসআই জলিলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে ৬ সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। তাঁর জামিনের মেয়াদ শেষ হলে তিনি পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে গত রবিবার দুপুরে আত্মসমর্পণ করে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। পরে আদালত তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী (৪৩) বলেন, এতদিন আমি জলিলের কাছে স্ত্রীর স্বীকৃতি তো দূরের কথা বিয়ের কাবিননামা চেয়েও পাইনি। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আদালতে মামলা করার পর আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমি আনন্দিত।
মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান মিলন বলেন, আদালতের রায়ের প্রতি সন্তুষ্ট। মামলায় আমি ও আমার মক্কেল ন্যায় বিচার পেয়েছি।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৩০ এপ্রিল জমিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পঞ্চগড় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন এক নারী। সেই ডায়েরির তদন্ত করতে গিয়ে তৎকালীন পঞ্চগড় সদর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল জলিল বিধবা ওই নারীর সঙ্গে ‘প্রেমের সম্পর্ক’ গড়ে তোলেন। এরপরে তিনি ভুয়া কাবিননামা করিয়ে নিয়ে ওই নারীর সঙ্গে সংসার করতে থাকেন। একসময় ভুক্তভোগী নারী বিয়ের কাবিননামা চাইতে গেলে জলিল বিবাহের কথা অস্বীকার করেন। পরে ওই ভুক্তভোগী নারী ২০২০ সালের ৬ অক্টোবর পঞ্চগড় নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেন। গত ২০ জানুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ২৩ জানুয়ারি আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ওই উপপরিদর্শকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
বিধবা নারীকে বিয়ে করার শর্তে জামিন পেলেন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত কুড়িগ্রাম সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জলিল। আজ বুধবার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিয়ে করার শর্তে জামিন আবেদন করেন ওই পুলিশ সদস্য। পরে আদালত তাঁর জামিন আবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে বিয়ের কাবিননামা দাখিলের পরে জামিন মঞ্জুর করেন ৷
জামিনের পরে জেলা আইনজীবী সমিতির ভবনে ইসলামি শরিয়া অনুযায়ী ভুক্তভোগী ওই বিধবা নারীকে বিয়ে করেন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জলিল। তাঁদের বিয়েতে ৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করা হয়। বিয়েতে দুই পক্ষের আইনজীবী, পরিবারের সদস্য ও অভিযুক্ত জলিলের প্রথম স্ত্রীসহ উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ জানুয়ারি এই মামলায় এসআই জলিলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে ৬ সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। তাঁর জামিনের মেয়াদ শেষ হলে তিনি পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে গত রবিবার দুপুরে আত্মসমর্পণ করে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। পরে আদালত তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী (৪৩) বলেন, এতদিন আমি জলিলের কাছে স্ত্রীর স্বীকৃতি তো দূরের কথা বিয়ের কাবিননামা চেয়েও পাইনি। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আদালতে মামলা করার পর আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমি আনন্দিত।
মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান মিলন বলেন, আদালতের রায়ের প্রতি সন্তুষ্ট। মামলায় আমি ও আমার মক্কেল ন্যায় বিচার পেয়েছি।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৩০ এপ্রিল জমিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পঞ্চগড় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন এক নারী। সেই ডায়েরির তদন্ত করতে গিয়ে তৎকালীন পঞ্চগড় সদর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল জলিল বিধবা ওই নারীর সঙ্গে ‘প্রেমের সম্পর্ক’ গড়ে তোলেন। এরপরে তিনি ভুয়া কাবিননামা করিয়ে নিয়ে ওই নারীর সঙ্গে সংসার করতে থাকেন। একসময় ভুক্তভোগী নারী বিয়ের কাবিননামা চাইতে গেলে জলিল বিবাহের কথা অস্বীকার করেন। পরে ওই ভুক্তভোগী নারী ২০২০ সালের ৬ অক্টোবর পঞ্চগড় নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেন। গত ২০ জানুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ২৩ জানুয়ারি আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ওই উপপরিদর্শকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শিশু নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে চরএলাহী ইউনিয়নের সুইজ এলাকা ও চরফকিরা ইউনিয়নের চুকানীবাড়ির সামনের সড়কে দুর্ঘটনা দুটি ঘটে। নিহত দুজন হলো চরএলাহীর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের জাকেরেরবাড়ির সাহাব উদ্দিনের ছেলে শাহাদাত হোসেন তামিম (৮) ও চরফকিরার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়া
১ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত মেহনাজ আফরিন হুমাইরার (৮) লাশ নিয়ে তাদের গ্রামের বাড়ি যাওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্স উল্টে স্বজনেরা আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রায়পুরে তাসলিমা বেগম (৪০) ও মিতু আক্তার (৩) নামে নারী ও শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বড় মেয়ের সঙ্গে কলহের জের ধরে তাসলিমা তাঁর ছোট মেয়ে মিতুকে বিষপান করিয়ে হত্যা করেন এবং এরপর তিনি নিজেও বিষপান করে মারা যান। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে উপজেলার দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চরলক্ষ
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের কালীগঞ্জে গরুচোর সন্দেহে চার যুবককে আটক করে পিটুনি দিয়েছেন উত্তেজিত এলাকাবাসী। এতে এক যুবক নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে