লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় বিষপানে মানসিক ভারসাম্যহীন মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের সোনারদীঘি এলাকায় নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। একই দিন সন্ধ্যায় মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ।
মৃতরা হলেন— উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের সোনারদীঘি এলাকার আকবর আলীর স্ত্রী রোজিনা বেগম (৪০) ও তার ৪ মাসের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চার কন্যা সন্তানের জননী রোজিনা বেগম মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কিছুদিন ধরে মানসিক রোগের চিকিৎসাও করছিলেন তাঁর পরিবার। শনিবার সকালে সবার অগোচরে বাড়িতে রাখা ফসলি জমির কীটনাশক নিজে পান করেন ও তার ছোট মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসীকে পান করান। এর কিছুক্ষণ পর তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন তাঁদের হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
সেখানে চিকিৎসার অবনতি হলে মা-মেয়েকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে যাওয়ার পথে সন্ধ্যায় প্রথমে মা ও পরে মেয়ের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ সন্ধ্যায় তাদের নিজ বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, মায়ের বিষয়টি আত্মহত্যা হিসেবে অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হবে। ৪ মাসের শিশু নিজে খেতে পারে না। তাকে বিষ খাওয়ানো হয়েছে এবং এর সম্ভাব্য অভিযুক্ত মা নিজেও মারা গেছেন। শিশুর মৃত্যুকে হত্যা মামলা হিসেবে নেওয়া হবে। মা-মেয়ের মরদেহ রোববার লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় বিষপানে মানসিক ভারসাম্যহীন মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের সোনারদীঘি এলাকায় নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। একই দিন সন্ধ্যায় মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ।
মৃতরা হলেন— উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের সোনারদীঘি এলাকার আকবর আলীর স্ত্রী রোজিনা বেগম (৪০) ও তার ৪ মাসের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চার কন্যা সন্তানের জননী রোজিনা বেগম মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কিছুদিন ধরে মানসিক রোগের চিকিৎসাও করছিলেন তাঁর পরিবার। শনিবার সকালে সবার অগোচরে বাড়িতে রাখা ফসলি জমির কীটনাশক নিজে পান করেন ও তার ছোট মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসীকে পান করান। এর কিছুক্ষণ পর তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন তাঁদের হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
সেখানে চিকিৎসার অবনতি হলে মা-মেয়েকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে যাওয়ার পথে সন্ধ্যায় প্রথমে মা ও পরে মেয়ের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ সন্ধ্যায় তাদের নিজ বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, মায়ের বিষয়টি আত্মহত্যা হিসেবে অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হবে। ৪ মাসের শিশু নিজে খেতে পারে না। তাকে বিষ খাওয়ানো হয়েছে এবং এর সম্ভাব্য অভিযুক্ত মা নিজেও মারা গেছেন। শিশুর মৃত্যুকে হত্যা মামলা হিসেবে নেওয়া হবে। মা-মেয়ের মরদেহ রোববার লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে