হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক সাহাবুল হোসেন বাবুর লাশ চার দিন পর দেশে ফিরেছে। আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে হিলি সীমান্তের চেকপোস্টের শূন্যরেখায় ভারতের হিলি থানার এসআই প্রিতম সিং বাংলাদেশের হাকিমপুর থানার এসআই হাসিনুর রহমানের কাছে এ লাশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় সেখানে ভারতের হিলি বিএসএফের ক্যাম্প কমান্ডার বিসি জোসি ও বিজিবির হিলি সিপি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার মাহবুব হোসেন, ওসি আবু সায়েম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর এ আলম, পৌর মেয়র জামিল হোসেন, উভয় দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের বিজিবি ও পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সায়েম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএসএফের কাছ থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ বুঝে পেয়েছি। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আমরা তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করব।’
এদিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত সাহাবুলের পিতা আবুল হোসেন বলেন, ‘আমার ছেলে ভুল করে ভারতে চলে গেছে, সে জন্য তাঁকে কি গুলি করে মারতে হবে? ছেলেকে তো মেরে ফেলেছে, জীবিত ফেরত পাব না। লাশ এসেছে, এটাই বড় কথা। এখন পুলিশের কাছ থেকে লাশ নিয়ে কবর দেব।’
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার চোরাই পথে সাহাবুল ভারতে চলে যান। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে নিহত হন। পরে বিএসএফ তাঁর লাশ ভারতের মালদা জেলা হাসপাতালে। ময়নাতদন্তের পর সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাশটি বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক সাহাবুল হোসেন বাবুর লাশ চার দিন পর দেশে ফিরেছে। আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে হিলি সীমান্তের চেকপোস্টের শূন্যরেখায় ভারতের হিলি থানার এসআই প্রিতম সিং বাংলাদেশের হাকিমপুর থানার এসআই হাসিনুর রহমানের কাছে এ লাশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় সেখানে ভারতের হিলি বিএসএফের ক্যাম্প কমান্ডার বিসি জোসি ও বিজিবির হিলি সিপি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার মাহবুব হোসেন, ওসি আবু সায়েম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর এ আলম, পৌর মেয়র জামিল হোসেন, উভয় দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের বিজিবি ও পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সায়েম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএসএফের কাছ থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ বুঝে পেয়েছি। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আমরা তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করব।’
এদিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত সাহাবুলের পিতা আবুল হোসেন বলেন, ‘আমার ছেলে ভুল করে ভারতে চলে গেছে, সে জন্য তাঁকে কি গুলি করে মারতে হবে? ছেলেকে তো মেরে ফেলেছে, জীবিত ফেরত পাব না। লাশ এসেছে, এটাই বড় কথা। এখন পুলিশের কাছ থেকে লাশ নিয়ে কবর দেব।’
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার চোরাই পথে সাহাবুল ভারতে চলে যান। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে নিহত হন। পরে বিএসএফ তাঁর লাশ ভারতের মালদা জেলা হাসপাতালে। ময়নাতদন্তের পর সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাশটি বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে