পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় দুই নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে এক বেসরকারি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার ভুক্তভোগীর পরিবার সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের ভাউলাগঞ্জ তিস্তাপাড়া এলাকার বাবলা হোসেনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী তাসমিন আকতারকে গত ১৪ জুন দেবীগঞ্জ হিউম্যান ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক হাসনাত তানজিলার মাধ্যমে আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হলে তিনি রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘তাসমিনের গর্ভে একটি সন্তান রয়েছে, পজিশন ভালো রয়েছে।’
ওই চিকিৎসক তানজিলা এইচপিসি ডিএস (৫০০ এমজি) ইনজেকশন তাসমিনের শরীরে পুশ করেন। এরপর তাসনিমের জরায়ু থেকে পানি ও রক্ত পড়তে থাকে। এ নিয়ে তানজিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ওষুধ লিখে দেওয়া হয়েছে খাওয়ানোর পর ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু রোগীর অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় পরদিন ওই চিকিৎসককে ফোন করা হলে তিনি রোগীর স্বজনদের সঙ্গে অসদাচরণ করেন।
১৬ জুন উপায় না পেয়ে তাসমিনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক আল্ট্রাসনোগ্রাম করে দেখতে পান ওই নারীর পেটে দুটো সন্তান রয়েছে এবং পানিস্বল্পতায় বাচ্চা দুটি মারা গেছে। তাৎক্ষণিক রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে তাঁকে পাঠানো হয়। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে পথেই ডোমার উপজেলা সদরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করে পেটে থাকা মৃত দুই সন্তানকে বের করা হয়। বর্তমানে ওই নারী সেখানে চিকিৎসাধীন।
ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি হিউম্যান ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বহীনতা ও চিকিৎসক তানজিলার ভুল চিকিৎসার কারণে বাচ্চা দুটি মারা গেছে। এ ঘটনায় আজ তাঁরা পঞ্চগড় সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ক্লিনিক মালিক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘রোগী আমার এখানে এসে চিকিৎসকের পরামর্শে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে বাসায় ফিরে যায়। পরে কী হয়েছে আমি জানি না। অভিযোগটি মিথ্যা।’
পঞ্চগড়ের সিভিল সার্জন রফিকুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. রেজাকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে এর আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় দুই নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে এক বেসরকারি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার ভুক্তভোগীর পরিবার সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের ভাউলাগঞ্জ তিস্তাপাড়া এলাকার বাবলা হোসেনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী তাসমিন আকতারকে গত ১৪ জুন দেবীগঞ্জ হিউম্যান ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক হাসনাত তানজিলার মাধ্যমে আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হলে তিনি রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘তাসমিনের গর্ভে একটি সন্তান রয়েছে, পজিশন ভালো রয়েছে।’
ওই চিকিৎসক তানজিলা এইচপিসি ডিএস (৫০০ এমজি) ইনজেকশন তাসমিনের শরীরে পুশ করেন। এরপর তাসনিমের জরায়ু থেকে পানি ও রক্ত পড়তে থাকে। এ নিয়ে তানজিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ওষুধ লিখে দেওয়া হয়েছে খাওয়ানোর পর ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু রোগীর অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় পরদিন ওই চিকিৎসককে ফোন করা হলে তিনি রোগীর স্বজনদের সঙ্গে অসদাচরণ করেন।
১৬ জুন উপায় না পেয়ে তাসমিনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক আল্ট্রাসনোগ্রাম করে দেখতে পান ওই নারীর পেটে দুটো সন্তান রয়েছে এবং পানিস্বল্পতায় বাচ্চা দুটি মারা গেছে। তাৎক্ষণিক রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে তাঁকে পাঠানো হয়। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে পথেই ডোমার উপজেলা সদরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করে পেটে থাকা মৃত দুই সন্তানকে বের করা হয়। বর্তমানে ওই নারী সেখানে চিকিৎসাধীন।
ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি হিউম্যান ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বহীনতা ও চিকিৎসক তানজিলার ভুল চিকিৎসার কারণে বাচ্চা দুটি মারা গেছে। এ ঘটনায় আজ তাঁরা পঞ্চগড় সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ক্লিনিক মালিক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘রোগী আমার এখানে এসে চিকিৎসকের পরামর্শে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে বাসায় ফিরে যায়। পরে কী হয়েছে আমি জানি না। অভিযোগটি মিথ্যা।’
পঞ্চগড়ের সিভিল সার্জন রফিকুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. রেজাকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে এর আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১৭ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২৭ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩৪ মিনিট আগে