লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় বোন পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবকের দায়ের কোপে মা-বাবাসহ একই পরিবারের ছয়জন রক্তাক্ত জখম হয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার ভাদাই ইউনিয়নের কাচারী বাজার এলাকার শশীভুষনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন কাচারী বাজার এলাকার শশীভুষন রায় (৬৮), তাঁর স্ত্রী প্রমিলা রায় (৬০), মেয়ে সরস্বতী রায় (৪০), ছেলে মনমধু রায় (৩৮), মাধব রায় (৩২) ও মনোরঞ্জন রায় (৪২)। তাঁদের মধ্যে মাধব রায়ের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগ রয়েছে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, শশীভুষনের ছোট ছেলে মাধব রায় সম্প্রতি জমি কিনতে বড় বোন সরস্বতী রায়ের কাছ থেকে কিছু টাকা ঋণ নেন। সেই টাকা আজ–কাল দেবেন বলে বিলম্ব করায় ভাইবোনের মাঝে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। আজ শনিবার দুপুরে সেই পাওনা টাকা নিতে বাবার বাড়ি আসেন সরস্বতী রায়। ছোট ভাই মাধব রায়ের কাছে পাওনা টাকা চাওয়ায় তাঁদের বিতর্ক বাধে।
একপর্যায়ে বড় বোনের ওপর দা দিয়ে হামলা চালান মাধব। মেয়েকে বাঁচাতে মা-বাবাসহ ও পরে দুই ভাই এগিয়ে গেলে তাঁদেরও কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এ সময় মাধব রায়সহ পরিবারের ছয় সদস্যই রক্তাক্ত জখম হন।
তাঁদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছয়জনকেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আহতদের মধ্যে বাড়ির বড় ছেলে লালমনিরহাট স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ের অফিস সহকারী মনোরঞ্জন রায় বলেন, ‘পাওনা টাকা চাওয়ায় বোনের ওপর হামলা চালায় মাধব। বোনকে বাঁচাতে গিয়ে বাড়ির বাকি সদস্যরা আহত হয়েছেন। আমিও নিজেও তাদের বিতর্ক থামাতে গিয়ে আহত হয়েছি।’
আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্ব থাকা ডা. সুমন মিয়া বলেন, আহত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনই মারাত্মক জখম হয়েছেন। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাই সবাইকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় বোন পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবকের দায়ের কোপে মা-বাবাসহ একই পরিবারের ছয়জন রক্তাক্ত জখম হয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার ভাদাই ইউনিয়নের কাচারী বাজার এলাকার শশীভুষনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন কাচারী বাজার এলাকার শশীভুষন রায় (৬৮), তাঁর স্ত্রী প্রমিলা রায় (৬০), মেয়ে সরস্বতী রায় (৪০), ছেলে মনমধু রায় (৩৮), মাধব রায় (৩২) ও মনোরঞ্জন রায় (৪২)। তাঁদের মধ্যে মাধব রায়ের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগ রয়েছে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, শশীভুষনের ছোট ছেলে মাধব রায় সম্প্রতি জমি কিনতে বড় বোন সরস্বতী রায়ের কাছ থেকে কিছু টাকা ঋণ নেন। সেই টাকা আজ–কাল দেবেন বলে বিলম্ব করায় ভাইবোনের মাঝে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। আজ শনিবার দুপুরে সেই পাওনা টাকা নিতে বাবার বাড়ি আসেন সরস্বতী রায়। ছোট ভাই মাধব রায়ের কাছে পাওনা টাকা চাওয়ায় তাঁদের বিতর্ক বাধে।
একপর্যায়ে বড় বোনের ওপর দা দিয়ে হামলা চালান মাধব। মেয়েকে বাঁচাতে মা-বাবাসহ ও পরে দুই ভাই এগিয়ে গেলে তাঁদেরও কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এ সময় মাধব রায়সহ পরিবারের ছয় সদস্যই রক্তাক্ত জখম হন।
তাঁদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছয়জনকেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আহতদের মধ্যে বাড়ির বড় ছেলে লালমনিরহাট স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ের অফিস সহকারী মনোরঞ্জন রায় বলেন, ‘পাওনা টাকা চাওয়ায় বোনের ওপর হামলা চালায় মাধব। বোনকে বাঁচাতে গিয়ে বাড়ির বাকি সদস্যরা আহত হয়েছেন। আমিও নিজেও তাদের বিতর্ক থামাতে গিয়ে আহত হয়েছি।’
আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্ব থাকা ডা. সুমন মিয়া বলেন, আহত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনই মারাত্মক জখম হয়েছেন। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাই সবাইকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে