আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
কোরবানির ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। তবে গাইবান্ধায় পশুর হাটগুলো এখনো জমে ওঠেনি। হাটে দেশি গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এবারের ঈদের হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি। অন্যান্য বছর গরু কিনতে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যাপারীরা এলেও এবার চোখে পড়ছে না। স্থানীয় ব্যাপারীদের এবার ঢাকায় গরু সরবরাহ করতে আগ্রহ কম। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেশি, অন্যদিকে বাজারে গরুর চাহিদা কম। সব মিলিয়ে খামারিরা বিপাকে আছেন।
সরেজমিনে গত কয়েক দিনে জেলার সদর উপজেলার দাড়িয়াপুর, সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালী, গোবিন্দগঞ্জ পৌর হাট ও পলাশবাড়ী উপজেলার মাঠের হাটসহ বেশ কয়েকটি কোরবানির পশুর হাট ঘুরে দেখা যায়, আকারভেদে ৫০ হাজার থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকা হচ্ছে গরুর। হাটে গরু ভরপুর কিন্তু ক্রেতা কম। এতে বিক্রেতারা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
সদর উপজেলার দাড়িয়াপুর হাটে গরু নিয়ে আসা হাসমত প্রামাণিক বলেন, ‘প্রতিটি গরুর দাম ওঠে ৮০ হাজার টাকা। এই দামে বিক্রি করলে আমার কোনো লাভ থাকবে না। গোখাদ্যের দাম যেভাবে বেড়েছে, তাতে গরু পালতে খরচ অনেক বেশি হয়েছে।’
মোবারক আলী বলেন, ‘বিক্রির জন্য চারটি গরু এনেছিলাম। আশা ছিল প্রতিটি গরু ৯০ হাজার টাকা দরে বিক্রি করব। তবে ক্রেতা কম থাকায় ৭০ হাজার টাকা করে দুটি বিক্রি করেছি, বাকি দুটি গরু ফেরত নিয়ে যাচ্ছি।’
স্থানীয় পাইকার মাহবুব আলম বলেন, ‘প্রতিবছর জেলা থেকে গরু কিনে ঢাকার গাবতলীসহ বিভিন্ন হাটে নিয়ে বিক্রি করি। কিন্তু এ বছর সাহস পাচ্ছি না। খোঁজ নিয়ে দেখেছি সব জায়গায় গরুর দাম কম। দু-চারটা এখান থেকে কিনে এখানেই বিক্রি করছি।’
জেলার সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালীর পশুর হাটের ইজারাদার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এ হাটে ক্রেতার সংখ্যার তুলনায় চার-পাঁচ গুণ বেশি গরুর সরবরাহ আছে। অন্যান্য বছর ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা গরু কেনার জন্য আসতেন। এবার বাইরের পাইকারেরা তেমন আসছেন না। ফলে কৃষকসহ খামারিরা অনেকটা বাধ্য হয়েই কম দামে গরু বিক্রি করছেন।’
জেলার প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধায় কোরবানির জন্য প্রায় দেড় লাখ গরু প্রস্তুত রয়েছে। খামার ও কৃষকের কাছে কোরবানির জন্য ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৭৭টি গবাদিপশু প্রস্তুত আছে। জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৫৮টি। জেলার চাহিদা মিটিয়ে অবশিষ্ট থাকবে ৬৯ হাজার ৯৭২টি পশু। পশু কেনাবেচার জন্য জেলার সাত উপজেলায় কোরবানির স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে হাট বসছে ৪১টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক বলেন, কোরবানির পশু বিক্রেতাদের সহায়তা করতে অনলাইনে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে আগ্রহী বিক্রেতারা যোগাযোগ করছেন।
কোরবানির ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। তবে গাইবান্ধায় পশুর হাটগুলো এখনো জমে ওঠেনি। হাটে দেশি গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এবারের ঈদের হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি। অন্যান্য বছর গরু কিনতে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যাপারীরা এলেও এবার চোখে পড়ছে না। স্থানীয় ব্যাপারীদের এবার ঢাকায় গরু সরবরাহ করতে আগ্রহ কম। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেশি, অন্যদিকে বাজারে গরুর চাহিদা কম। সব মিলিয়ে খামারিরা বিপাকে আছেন।
সরেজমিনে গত কয়েক দিনে জেলার সদর উপজেলার দাড়িয়াপুর, সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালী, গোবিন্দগঞ্জ পৌর হাট ও পলাশবাড়ী উপজেলার মাঠের হাটসহ বেশ কয়েকটি কোরবানির পশুর হাট ঘুরে দেখা যায়, আকারভেদে ৫০ হাজার থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকা হচ্ছে গরুর। হাটে গরু ভরপুর কিন্তু ক্রেতা কম। এতে বিক্রেতারা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
সদর উপজেলার দাড়িয়াপুর হাটে গরু নিয়ে আসা হাসমত প্রামাণিক বলেন, ‘প্রতিটি গরুর দাম ওঠে ৮০ হাজার টাকা। এই দামে বিক্রি করলে আমার কোনো লাভ থাকবে না। গোখাদ্যের দাম যেভাবে বেড়েছে, তাতে গরু পালতে খরচ অনেক বেশি হয়েছে।’
মোবারক আলী বলেন, ‘বিক্রির জন্য চারটি গরু এনেছিলাম। আশা ছিল প্রতিটি গরু ৯০ হাজার টাকা দরে বিক্রি করব। তবে ক্রেতা কম থাকায় ৭০ হাজার টাকা করে দুটি বিক্রি করেছি, বাকি দুটি গরু ফেরত নিয়ে যাচ্ছি।’
স্থানীয় পাইকার মাহবুব আলম বলেন, ‘প্রতিবছর জেলা থেকে গরু কিনে ঢাকার গাবতলীসহ বিভিন্ন হাটে নিয়ে বিক্রি করি। কিন্তু এ বছর সাহস পাচ্ছি না। খোঁজ নিয়ে দেখেছি সব জায়গায় গরুর দাম কম। দু-চারটা এখান থেকে কিনে এখানেই বিক্রি করছি।’
জেলার সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালীর পশুর হাটের ইজারাদার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এ হাটে ক্রেতার সংখ্যার তুলনায় চার-পাঁচ গুণ বেশি গরুর সরবরাহ আছে। অন্যান্য বছর ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা গরু কেনার জন্য আসতেন। এবার বাইরের পাইকারেরা তেমন আসছেন না। ফলে কৃষকসহ খামারিরা অনেকটা বাধ্য হয়েই কম দামে গরু বিক্রি করছেন।’
জেলার প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধায় কোরবানির জন্য প্রায় দেড় লাখ গরু প্রস্তুত রয়েছে। খামার ও কৃষকের কাছে কোরবানির জন্য ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৭৭টি গবাদিপশু প্রস্তুত আছে। জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৫৮টি। জেলার চাহিদা মিটিয়ে অবশিষ্ট থাকবে ৬৯ হাজার ৯৭২টি পশু। পশু কেনাবেচার জন্য জেলার সাত উপজেলায় কোরবানির স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে হাট বসছে ৪১টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক বলেন, কোরবানির পশু বিক্রেতাদের সহায়তা করতে অনলাইনে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে আগ্রহী বিক্রেতারা যোগাযোগ করছেন।
আখাউড়া স্থলবন্দরের শুল্ক অফিস ও ইমিগ্রেশন ভবনের সামনের চত্বরে পানি প্রবেশ করেছে। বন্দরের কাছে আখাউড়া-আগরতলা আন্তর্জাতিক সড়কের প্রায় ১০০ মিটারজুড়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
৩ মিনিট আগেসোমবার সকালে হঠাৎ পাবেল নৌকা থেকে পড়ে নদীতে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয় লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থানার পুলিশ ও জৈন্তাপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চালান।
৯ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে নিজ শয়নকক্ষে স্ত্রীর আর বাড়ির অদূরে তামাক পোড়ানো ঘরে স্বামীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
১০ মিনিট আগেসোমবার (১ জুন) ঢাকাইয়া কলোনির ১৪টি পরিবারের ৫০ জন সদস্য কাপ্তাই উচ্চবিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন বলে জানিয়েছেন কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ। আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলোকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে