দিনাজপুর প্রতিনিধি
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) চার কর্মকর্তা ও এক শিক্ষার্থীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে রোববার রাতে জুলাই অভ্যুত্থানে হামলায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের একটি কক্ষ থেকে রামিম হোসেন নামের এক ছাত্রকে প্রশাসনের হাতে তুলে দেন তাঁরা। তিনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী।
আটক কর্মকর্তারা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিল্ড এক্সটেনশন অফিসার (ফিশারিজ) রাব্বি শেখ, শেখ শাহ আসাদুল্লাহ সালেহীন সৌরভ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ আলম সিকদার ও সেকশন অফিসার ইলিয়াস দেওয়ান। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিগত কমিটির বিভিন্ন পদে ছিলেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর হয়ে তাঁরা বিভিন্ন পদে চাকরি নিয়েছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা তাঁদের ক্যাম্পাসে আসতে নিষেধ করেছেন। তারপরও তাঁরা অফিস করছিলেন। আজ সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের সম্মানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে নিয়ে গিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেন।’
শিক্ষার্থীকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়ে তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থী একটি আবাসিক হলে অবস্থান করছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার বিভিন্ন ফুটেজ ও ছবিতে বিষয়টি প্রমাণিত হয়। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় রাতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে তুলে দেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শামসুজ্জোহা বলেন, গত রাতে একটি আবাসিক হলে রামিম হোসেনকে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আটক করে প্রশাসনকে অবহিত করেন। আটককারীরা রামিম হোসেনের হাতে অস্ত্রসংবলিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখান। পরে ওই শিক্ষার্থী ছবিটি তাঁর মর্মে স্বীকার করেন এবং নিজেই পুলিশের হাতে দেওয়ার কথা বলেন।
এ ছাড়া আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত চার কর্মকর্তা হামলার ঘটনায় যুক্ত এবং ছাত্রলীগের পদধারী হওয়ায় বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা তাঁদের আটক করে পুলিশের হাতে দেয়। তাঁদের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের চার কর্মকর্তাকে আটক করে আমাদের জানিয়েছেন। আমরা তাঁদের থানায় নিয়ে আসি। তাঁদের প্রত্যেকের নামে থানায় মামলা রয়েছে। প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।’
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) চার কর্মকর্তা ও এক শিক্ষার্থীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে রোববার রাতে জুলাই অভ্যুত্থানে হামলায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের একটি কক্ষ থেকে রামিম হোসেন নামের এক ছাত্রকে প্রশাসনের হাতে তুলে দেন তাঁরা। তিনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী।
আটক কর্মকর্তারা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিল্ড এক্সটেনশন অফিসার (ফিশারিজ) রাব্বি শেখ, শেখ শাহ আসাদুল্লাহ সালেহীন সৌরভ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ আলম সিকদার ও সেকশন অফিসার ইলিয়াস দেওয়ান। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিগত কমিটির বিভিন্ন পদে ছিলেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর হয়ে তাঁরা বিভিন্ন পদে চাকরি নিয়েছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা তাঁদের ক্যাম্পাসে আসতে নিষেধ করেছেন। তারপরও তাঁরা অফিস করছিলেন। আজ সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের সম্মানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে নিয়ে গিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেন।’
শিক্ষার্থীকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়ে তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থী একটি আবাসিক হলে অবস্থান করছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার বিভিন্ন ফুটেজ ও ছবিতে বিষয়টি প্রমাণিত হয়। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় রাতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে তুলে দেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শামসুজ্জোহা বলেন, গত রাতে একটি আবাসিক হলে রামিম হোসেনকে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আটক করে প্রশাসনকে অবহিত করেন। আটককারীরা রামিম হোসেনের হাতে অস্ত্রসংবলিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখান। পরে ওই শিক্ষার্থী ছবিটি তাঁর মর্মে স্বীকার করেন এবং নিজেই পুলিশের হাতে দেওয়ার কথা বলেন।
এ ছাড়া আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত চার কর্মকর্তা হামলার ঘটনায় যুক্ত এবং ছাত্রলীগের পদধারী হওয়ায় বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা তাঁদের আটক করে পুলিশের হাতে দেয়। তাঁদের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের চার কর্মকর্তাকে আটক করে আমাদের জানিয়েছেন। আমরা তাঁদের থানায় নিয়ে আসি। তাঁদের প্রত্যেকের নামে থানায় মামলা রয়েছে। প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৩ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৪ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৪ ঘণ্টা আগে