গাইবান্ধা প্রতিনিধি
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেছেন কয়েক গ্রামের কিছু মুসল্লি। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জেলার সহিহ হাদিস সম্প্রদায়ের মুসল্লিরা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের তালুক ঘোড়াবান্দা গ্রামের মধ্যপাড়ার ব্যক্তিমালিকানাধীন ভবনের ছাদে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ঈদের নামাজে ইমামতি ও খুৎবা পাঠ করেন মাসুদ রানা।
সকাল থেকেই জেলার সদর উপজেলার, পলাশবাড়ী ও সাদুল্লাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে হেঁটে, বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল নিয়ে তালুক ঘোড়াবান্ধা মধ্যপাড়ায় জড়ো হতে থাকেন। পরে তারা ছাদে পবিত্র ঈদের নামাজ আদায় করেন। ঈদের জামাতে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শিশুসহ ২৫-৩০ জন মুসুল্লি ঈদের নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে মুসুল্লিরা যথানিয়মে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কোলাকুলি করেন।
নামাজে আসা সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের রুঘুনাথপুর গ্রামের সাদেকুল ইসলাম (৪৫), একই ইউপির দুর্গাপুর গ্রামের আব্বাস আলী আকন্দ (২৩) বলেন, ‘সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ পড়তেই আজ সকালে এখানে এসেছি। সবাই মিলে ঈদের নামাজ আদায় করলাম। এভাবেই ১০ বছর যাবৎ ঈদের নামাজ পড়ে আসছি।’
পলাশবাড়ী উপজেলার তালুক ঘোড়াবান্ধা গ্রামের শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামের ৮-১০টি পরিবার মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদ্যাপন করে আসছি। তবে আগামীকাল কোরবানি করব।
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেছেন কয়েক গ্রামের কিছু মুসল্লি। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জেলার সহিহ হাদিস সম্প্রদায়ের মুসল্লিরা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের তালুক ঘোড়াবান্দা গ্রামের মধ্যপাড়ার ব্যক্তিমালিকানাধীন ভবনের ছাদে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ঈদের নামাজে ইমামতি ও খুৎবা পাঠ করেন মাসুদ রানা।
সকাল থেকেই জেলার সদর উপজেলার, পলাশবাড়ী ও সাদুল্লাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে হেঁটে, বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল নিয়ে তালুক ঘোড়াবান্ধা মধ্যপাড়ায় জড়ো হতে থাকেন। পরে তারা ছাদে পবিত্র ঈদের নামাজ আদায় করেন। ঈদের জামাতে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শিশুসহ ২৫-৩০ জন মুসুল্লি ঈদের নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে মুসুল্লিরা যথানিয়মে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কোলাকুলি করেন।
নামাজে আসা সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের রুঘুনাথপুর গ্রামের সাদেকুল ইসলাম (৪৫), একই ইউপির দুর্গাপুর গ্রামের আব্বাস আলী আকন্দ (২৩) বলেন, ‘সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ পড়তেই আজ সকালে এখানে এসেছি। সবাই মিলে ঈদের নামাজ আদায় করলাম। এভাবেই ১০ বছর যাবৎ ঈদের নামাজ পড়ে আসছি।’
পলাশবাড়ী উপজেলার তালুক ঘোড়াবান্ধা গ্রামের শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামের ৮-১০টি পরিবার মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদ্যাপন করে আসছি। তবে আগামীকাল কোরবানি করব।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে