রংপুর প্রতিনিধি
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টা। রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) প্রশাসনিক কার্যালয়ের সামনে পায়চারি করছেন তাজহাট এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইয়াসিন। তাঁর এক হাতে ব্যাগ, অন্য হাতে একমুঠো কাগজ। অপেক্ষা প্রত্যয়নে একটি স্বাক্ষরের জন্য। কিন্তু প্রত্যয়নে স্বাক্ষরে সুরাহা না পেয়ে হাঁপিয়ে ওঠেন তিনি।
মো. ইয়াসিন আক্ষেপ করে বলেন, ‘প্রত্যয়ন ও নাগরিকত্ব সনদে “শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম শহরের উন্নতি” লেখা থাকায় তাতে স্বাক্ষর করেননি কর্মকর্তা। কিন্তু সিটি করপোরেশন এটার কোনো সমাধান দেয় নাই। সকাল থেকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ঘুরছি। কোনো কাজ হচ্ছে না। সিটি করপোরেশন বলছে, তারা নতুন করে কাগজ বানাবে। কিন্তু আমার তো দরকার আজকে (বুধবার)। এই হয়রানির শেষ কোথায়?’
শুধু বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন নন; বিভিন্ন সনদে স্বাক্ষর নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে রংপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের। নাগরিকত্ব সনদ, ওয়ারিশান সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, চারিত্রিক সনদ, পুনর্বিবাহ না হওয়ার সনদ, আয়ের সনদ, অবিবাহিত সনদ, প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনসহ সব ধরনের ফরম ও সনদপত্রের ওপরে ডান পাশে শেখ হাসিনার বাণী থাকায় ওয়ার্ডগুলোর দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা তাতে স্বাক্ষর করছেন না। এতে বিপাকে পড়ছেন সেবাগ্রহীতারা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সিটি করপোরেশনে ছোটাছুটি করেও কাজ না হওয়ায় ফিরে যেতে হচ্ছে তাঁদের। এমন অবস্থায় এসব সেবা দুই দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিটি করপোরেশন।
জানতে চাইলে রসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত অর্থবছরে টেন্ডারের মাধ্যমে কেনা সব খাম, ফরম, প্রত্যয়নপত্র ও বিভিন্ন ফাইলে শেখ হাসিনার বাণী, লোগো আছে। এগুলো নতুন করে করতে সময় লাগবে। শিগগিরই বিকল্প ব্যবস্থার চেষ্টা করছি। আপাতত এগুলো ফরম বিক্রয় করা বন্ধ রেখেছি।’
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টা। রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) প্রশাসনিক কার্যালয়ের সামনে পায়চারি করছেন তাজহাট এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইয়াসিন। তাঁর এক হাতে ব্যাগ, অন্য হাতে একমুঠো কাগজ। অপেক্ষা প্রত্যয়নে একটি স্বাক্ষরের জন্য। কিন্তু প্রত্যয়নে স্বাক্ষরে সুরাহা না পেয়ে হাঁপিয়ে ওঠেন তিনি।
মো. ইয়াসিন আক্ষেপ করে বলেন, ‘প্রত্যয়ন ও নাগরিকত্ব সনদে “শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম শহরের উন্নতি” লেখা থাকায় তাতে স্বাক্ষর করেননি কর্মকর্তা। কিন্তু সিটি করপোরেশন এটার কোনো সমাধান দেয় নাই। সকাল থেকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ঘুরছি। কোনো কাজ হচ্ছে না। সিটি করপোরেশন বলছে, তারা নতুন করে কাগজ বানাবে। কিন্তু আমার তো দরকার আজকে (বুধবার)। এই হয়রানির শেষ কোথায়?’
শুধু বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন নন; বিভিন্ন সনদে স্বাক্ষর নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে রংপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের। নাগরিকত্ব সনদ, ওয়ারিশান সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, চারিত্রিক সনদ, পুনর্বিবাহ না হওয়ার সনদ, আয়ের সনদ, অবিবাহিত সনদ, প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনসহ সব ধরনের ফরম ও সনদপত্রের ওপরে ডান পাশে শেখ হাসিনার বাণী থাকায় ওয়ার্ডগুলোর দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা তাতে স্বাক্ষর করছেন না। এতে বিপাকে পড়ছেন সেবাগ্রহীতারা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সিটি করপোরেশনে ছোটাছুটি করেও কাজ না হওয়ায় ফিরে যেতে হচ্ছে তাঁদের। এমন অবস্থায় এসব সেবা দুই দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিটি করপোরেশন।
জানতে চাইলে রসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত অর্থবছরে টেন্ডারের মাধ্যমে কেনা সব খাম, ফরম, প্রত্যয়নপত্র ও বিভিন্ন ফাইলে শেখ হাসিনার বাণী, লোগো আছে। এগুলো নতুন করে করতে সময় লাগবে। শিগগিরই বিকল্প ব্যবস্থার চেষ্টা করছি। আপাতত এগুলো ফরম বিক্রয় করা বন্ধ রেখেছি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে