পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় বুড়াইল নদের ওপর সেতুর অভাবে ভোগান্তিতে রয়েছে ১০ গ্রামের কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ ২০ হাজার মানুষ। নদের ওপর থাকা নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপারে দুর্ভোগে পড়ে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে না পারায় অন্তঃসত্ত্বাসহ রোগীদের হাসপাতালে নিতে বিপাকে পড়তে হয়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্টরা আশ্বাস দিলেও সেতু নির্মাণ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
উপজেলা সদর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে পীরগাছা ও কাউনিয়া উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে বুড়াইল নদ। স্থানীয়রা বিগত ৩০ বছর আগে বুড়াইল নদের ওপর তৈরি করেছেন বাঁশের সাঁকো। প্রতিবছর সাঁকোটি ভেঙে গেলে বিপাকে পড়ে চলাচলকারীরা। এই সাঁকোর দুই পাশে জগজীবন, গোবড়াপাড়া, হরিরাম, জিগাবাড়ী, চিলাখাল, নয়াগ্রাম, রতনপুর, বাগভাসা, জ্ঞানগঞ্জ, জামতলাসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় ২০ হাজার মানুষ সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, ৫০-৬০ মিটার বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে মানুষ হেঁটে এপার থেকে ওপারে যাচ্ছেন। ভ্যান, রিকশা, সাইকেল, মোটরসাইকেল ধরে ধরে সাবধানতার সঙ্গে পারাপার করা হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোগী বহনসহ সংকটময় মুহূর্তে গ্রামবাসীদের অসহনীয় দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবু সাইদ, শহিদুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে সাঁকোটি ভেঙে যায়। তখন মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকে না। সেতুর অভাবে বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করতে হচ্ছে। নেতা-নেত্রীরা শুধু ভোটের সময় এখানে আসেন। এরপর তাঁরা আর কোনো খোঁজ রাখেন না।
স্কুলছাত্রী খুশি আক্তার বলে, ‘আমরা যখন এই সাঁকো দিয়ে চলাচল করি, তখন সাঁকোটি দুলতে থাকে। অনেক ভয় লাগে। বর্ষাকালে সাঁকো ভেঙে গেলে কলাগাছের ভেলায় যাতায়াত করতে হয়। অনেক সময় বই ও পোশাক ভিজে যায়।’
মাদ্রাসার শিক্ষক মোকছেদ আলী বলেন, ‘আমি এই সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করি। সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে একটা সেতু জরুরি দরকার।’
‘অনেক বার মাপ নেওয়া হলেও এখানে সেতু হচ্ছে না। প্রতিবছর চাঁদা তুলে সাঁকোটি মেরামত করা হলেও কোনো নেতারা ফিরেও তাকায়নি।’ বলেন, ফরমান আলী।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘এই এলাকার মানুষের দুঃখ-দুর্দশা এই বাঁশের সাঁকো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা যেন এখানে এসে থমকে গেছে। আমরা চাচ্ছি, এই বাঁশের সাঁকোটি দ্রুত সেতুতে পরিণত হোক।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজমুল হক সুমন বলেন, ‘জগজীবন মৌজায় বুড়াইল নদের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়ে আমরা অবগত আছি। এমপি, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরসহ (এলজিইডি) সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে এখানে সেতু নির্মাণের ব্যাপারে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
রংপুরের পীরগাছায় বুড়াইল নদের ওপর সেতুর অভাবে ভোগান্তিতে রয়েছে ১০ গ্রামের কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ ২০ হাজার মানুষ। নদের ওপর থাকা নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপারে দুর্ভোগে পড়ে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে না পারায় অন্তঃসত্ত্বাসহ রোগীদের হাসপাতালে নিতে বিপাকে পড়তে হয়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্টরা আশ্বাস দিলেও সেতু নির্মাণ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
উপজেলা সদর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে পীরগাছা ও কাউনিয়া উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে বুড়াইল নদ। স্থানীয়রা বিগত ৩০ বছর আগে বুড়াইল নদের ওপর তৈরি করেছেন বাঁশের সাঁকো। প্রতিবছর সাঁকোটি ভেঙে গেলে বিপাকে পড়ে চলাচলকারীরা। এই সাঁকোর দুই পাশে জগজীবন, গোবড়াপাড়া, হরিরাম, জিগাবাড়ী, চিলাখাল, নয়াগ্রাম, রতনপুর, বাগভাসা, জ্ঞানগঞ্জ, জামতলাসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় ২০ হাজার মানুষ সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, ৫০-৬০ মিটার বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে মানুষ হেঁটে এপার থেকে ওপারে যাচ্ছেন। ভ্যান, রিকশা, সাইকেল, মোটরসাইকেল ধরে ধরে সাবধানতার সঙ্গে পারাপার করা হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোগী বহনসহ সংকটময় মুহূর্তে গ্রামবাসীদের অসহনীয় দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবু সাইদ, শহিদুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে সাঁকোটি ভেঙে যায়। তখন মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকে না। সেতুর অভাবে বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করতে হচ্ছে। নেতা-নেত্রীরা শুধু ভোটের সময় এখানে আসেন। এরপর তাঁরা আর কোনো খোঁজ রাখেন না।
স্কুলছাত্রী খুশি আক্তার বলে, ‘আমরা যখন এই সাঁকো দিয়ে চলাচল করি, তখন সাঁকোটি দুলতে থাকে। অনেক ভয় লাগে। বর্ষাকালে সাঁকো ভেঙে গেলে কলাগাছের ভেলায় যাতায়াত করতে হয়। অনেক সময় বই ও পোশাক ভিজে যায়।’
মাদ্রাসার শিক্ষক মোকছেদ আলী বলেন, ‘আমি এই সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করি। সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে একটা সেতু জরুরি দরকার।’
‘অনেক বার মাপ নেওয়া হলেও এখানে সেতু হচ্ছে না। প্রতিবছর চাঁদা তুলে সাঁকোটি মেরামত করা হলেও কোনো নেতারা ফিরেও তাকায়নি।’ বলেন, ফরমান আলী।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘এই এলাকার মানুষের দুঃখ-দুর্দশা এই বাঁশের সাঁকো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা যেন এখানে এসে থমকে গেছে। আমরা চাচ্ছি, এই বাঁশের সাঁকোটি দ্রুত সেতুতে পরিণত হোক।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজমুল হক সুমন বলেন, ‘জগজীবন মৌজায় বুড়াইল নদের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়ে আমরা অবগত আছি। এমপি, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরসহ (এলজিইডি) সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে এখানে সেতু নির্মাণের ব্যাপারে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
বরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলীতে গড়ে উঠছে অন্যতম বৃহৎ বিসিক শিল্পপার্ক। উত্তরবঙ্গকে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চলে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন ছিল এ প্রকল্প ঘিরে। তবে ৭১৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই উদ্যোক্তাদের কাছে প্লট হস্তান্তর করায় ক্ষোভে ফুঁসছেন শিল্পোদ্যোক্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ী এলাকায় একটি কারখানার ফটকে দায়িত্ব পালন করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ফোরকান মোল্লা। ছয় দিন আগে পাশের রাস্তায় রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পরদিন তাঁর চোখে জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও বমিভাব দেখা দেয়। চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে