রংপুর প্রতিনিধি
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এখনো বাংলাদেশে তাদের পেশি দেখায়। পুলিশ ভূমিকা পালন করতে পারে না। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনগণের নিরাপত্তা দিতে পারছে না।’
আজ বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির মাঠে শহীদ আবু সাঈদের প্রথম শাহাদতবার্ষিকীতে শহীদ স্মরণে সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র, গণবিরোধী, দেশবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার পেটোয়া বাহিনী নবগঠিত দল এনসিপির পদযাত্রায় ব্যাপকভাবে হামলা চালিয়েছে, গুলি করেছে। তিনজন মারাও গিয়েছে।’
গণসংহতি আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে শুরু থেকে বলে আসছিলাম যে, জনগণের শক্তির ওপর ভর করে আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন, তাই জনগণকে আপনাদের ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে। কিন্তু এই রাষ্ট্রের মধ্যে নানা ধর্মের দোসররা এখনও টিকে আছে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারকেও ঢিলেঢালা অবস্থা তৈরি করে দিয়েছে।’
সাকি আরও বলেন, ‘দেশে মব সন্ত্রাস চলে, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জায়গা থাকছে না। মব সৃষ্টি করে ঘটানো ঘটনাবলিকে একে একে পুঁজি করতে করতে এখন খুনিরাও তাদের মাথা উঁচু করতে শুরু করেছে। তবে খুনিদের মাথা উঁচু করতে দেওয়া যাবে না।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যেকটা খুনের বিচার হতে হবে। জুলাই আন্দোলনে শহীদদের পরিবার বারবার হত্যার বিচার চাইছে। কিন্তু কোনো বিচার হচ্ছে না। এর দায় কে নেবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা বলব, প্রয়োজনে আরও ট্রাইব্যুনাল গঠন করেন এবং প্রতিটি খুনের বিচার দ্রুত বাস্তবায়ন করেন। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ দিতে হবে।’
সাকি আরও বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি জনগণ ঘরে ফিরে যায়, তবে আবু সাঈদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা হবে। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর পাশাপাশি দেশের প্রতিটি জেলায় নতুন নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের রংপুর জেলার আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, কেন্দ্রীয় নেতা হাসান মারুফ রুমি, দীপক রায়, মনির উদ্দিন পাপ্পুসহ জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এখনো বাংলাদেশে তাদের পেশি দেখায়। পুলিশ ভূমিকা পালন করতে পারে না। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনগণের নিরাপত্তা দিতে পারছে না।’
আজ বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির মাঠে শহীদ আবু সাঈদের প্রথম শাহাদতবার্ষিকীতে শহীদ স্মরণে সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র, গণবিরোধী, দেশবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার পেটোয়া বাহিনী নবগঠিত দল এনসিপির পদযাত্রায় ব্যাপকভাবে হামলা চালিয়েছে, গুলি করেছে। তিনজন মারাও গিয়েছে।’
গণসংহতি আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে শুরু থেকে বলে আসছিলাম যে, জনগণের শক্তির ওপর ভর করে আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন, তাই জনগণকে আপনাদের ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে। কিন্তু এই রাষ্ট্রের মধ্যে নানা ধর্মের দোসররা এখনও টিকে আছে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারকেও ঢিলেঢালা অবস্থা তৈরি করে দিয়েছে।’
সাকি আরও বলেন, ‘দেশে মব সন্ত্রাস চলে, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জায়গা থাকছে না। মব সৃষ্টি করে ঘটানো ঘটনাবলিকে একে একে পুঁজি করতে করতে এখন খুনিরাও তাদের মাথা উঁচু করতে শুরু করেছে। তবে খুনিদের মাথা উঁচু করতে দেওয়া যাবে না।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যেকটা খুনের বিচার হতে হবে। জুলাই আন্দোলনে শহীদদের পরিবার বারবার হত্যার বিচার চাইছে। কিন্তু কোনো বিচার হচ্ছে না। এর দায় কে নেবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা বলব, প্রয়োজনে আরও ট্রাইব্যুনাল গঠন করেন এবং প্রতিটি খুনের বিচার দ্রুত বাস্তবায়ন করেন। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ দিতে হবে।’
সাকি আরও বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি জনগণ ঘরে ফিরে যায়, তবে আবু সাঈদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা হবে। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর পাশাপাশি দেশের প্রতিটি জেলায় নতুন নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের রংপুর জেলার আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, কেন্দ্রীয় নেতা হাসান মারুফ রুমি, দীপক রায়, মনির উদ্দিন পাপ্পুসহ জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
১০ মিনিট আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৩৪ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৩৮ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৪২ মিনিট আগে