কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে ‘মাদক মাফিয়া’ বলে খ্যাত যুবলীগ নেতা সোহরাব মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের সিডির মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল আলম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তার সোহরাব মিয়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর বাজারসংলগ্ন নেওয়ানীপাড়ার ইলাম উদ্দিনের ছেলে। তা ছাড়া তিনি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল গফুরের ছোট ভাই এবং যাত্রাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সোহরাব মিয়ার বিরুদ্ধে এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুড়িগ্রাম শহরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি। মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে মাদক বিক্রেতা হিসেবে তাঁর নাম পেয়েছে পুলিশ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যাত্রাপুর ইউনিয়নের এক বাসিন্দা বলেন, ‘শুধু মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ নয়, জুয়ার টাকার অংশ থানায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য লাইনম্যান হিসেবে কাজ করতেন সোহরাব। অতীতে তাঁর বিরুদ্ধে থানায় বারবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি।’
যাত্রাপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বলেন, ‘সোহরাব এই এলাকার মাদক মাফিয়া। এলাকার যুব সমাজকে মাদকের ছোবলে সে শেষ করে দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় পুলিশ ও প্রশাসনে অভিযোগ দেওয়া হলেও রাজনৈতিক প্রভাব থাকায় সে পার পেয়ে যায়। আমি নিজে চেয়ারম্যান থাকাকালীন বিভিন্ন সময় আইনশৃঙ্খলা সভায় এসব বিষয় উত্থাপন করেছিলাম। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কোনো কাজ হয়নি।’
এ বিষয়ে ওসি নাজমুল আলম বলেন, সোহরাবের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের কাছে আবেদন করা হবে। থানার লাইনম্যান হিসেবে কাজ করার বিষয়ে জানতে চাইলে জবাবে ওসি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অতীতে তার এমন কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকলে তা জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসবে।’
কুড়িগ্রামে ‘মাদক মাফিয়া’ বলে খ্যাত যুবলীগ নেতা সোহরাব মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের সিডির মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল আলম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তার সোহরাব মিয়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর বাজারসংলগ্ন নেওয়ানীপাড়ার ইলাম উদ্দিনের ছেলে। তা ছাড়া তিনি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল গফুরের ছোট ভাই এবং যাত্রাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সোহরাব মিয়ার বিরুদ্ধে এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কুড়িগ্রাম শহরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি। মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে মাদক বিক্রেতা হিসেবে তাঁর নাম পেয়েছে পুলিশ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যাত্রাপুর ইউনিয়নের এক বাসিন্দা বলেন, ‘শুধু মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ নয়, জুয়ার টাকার অংশ থানায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য লাইনম্যান হিসেবে কাজ করতেন সোহরাব। অতীতে তাঁর বিরুদ্ধে থানায় বারবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি।’
যাত্রাপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বলেন, ‘সোহরাব এই এলাকার মাদক মাফিয়া। এলাকার যুব সমাজকে মাদকের ছোবলে সে শেষ করে দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় পুলিশ ও প্রশাসনে অভিযোগ দেওয়া হলেও রাজনৈতিক প্রভাব থাকায় সে পার পেয়ে যায়। আমি নিজে চেয়ারম্যান থাকাকালীন বিভিন্ন সময় আইনশৃঙ্খলা সভায় এসব বিষয় উত্থাপন করেছিলাম। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কোনো কাজ হয়নি।’
এ বিষয়ে ওসি নাজমুল আলম বলেন, সোহরাবের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের কাছে আবেদন করা হবে। থানার লাইনম্যান হিসেবে কাজ করার বিষয়ে জানতে চাইলে জবাবে ওসি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অতীতে তার এমন কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকলে তা জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে