বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের বদরগঞ্জে অসামাজিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে মা ও মেয়েকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম নির্যাতনের ঘটনায় আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন গ্রাম পুলিশ সদস্য জান্নাতুলসহ চারজন। অন্য গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জিয়াউল হক (৪০), দুলু মিয়া (৪৮) ও মহির হোসেন (৫০)। এ ঘটনায় অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে গ্রেপ্তার আতঙ্কে ওই গ্রামে পুরুষ শূন্য হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইউপি সদস্য আকমল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘এজাহারে নাম ছিল না জিয়াউল হক ও মহির হোসেনের। তাদের ওই ঘটনায় গ্রেপ্তারের পর ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন অনেকেই। দিনের বেলায় কেউ কেউ গ্রামে আসলেও অপরিচিত কাউকে দেখামাত্রই পালাচ্ছেন। পুলিশের ভয়ে অনেক নারীও রাতে বাড়িতে থাকছেন না এবং অনেকের বোরো ধান পরিপক্ব হলেও জমিতে যেতে পারছেন না।’
গ্রামের গৃহবধূ ফরিদা বেগম ও আবু তালেব বলেন, ‘মেয়েটিকে গাছে বেঁধে নির্যাতন করা ঠিক হয়নি। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তি হোক এটা আমরাও চাই। তবে অযথা যেন নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা না হয়।’
এদিকে কুতুবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী মেয়েটিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ শহরে ভুক্তভোগীর ভাইয়ের বাসায় রেখে আসেন এবং পরবর্তীতে তিনি এলাকার ইউপি সদস্য আকমল হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাটি ধামা চাপা চাওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ উঠে। এ কারণে তাঁরাও ওই মামলায় ফেঁসে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এমন ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কায় এলাকা ছেড়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহম্মেদও বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। সোমবার তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। দুপুরে তাঁর বাড়িতে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যানকে পাওয়া যায়নি।
ওই ইউনিয়নের ইউপি সচিব আশিকুর রহমান বলেন, ‘ওই ঘটনার পর থেকে চেয়ারম্যান পরিষদে বসছেন না।’
তবে ইউপি সদস্য আকমল হোসেন এলাকায় রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মা মেয়েকে নির্যাতনের দিন আমি এলাকায় ছিলাম না। পরে থানার এসআই মাহাবুরের নির্দেশে মেয়েটির বাড়িতে গিয়ে তাঁকে আপসের কথা বলেছিলাম। এতে দোষের কি?
তবে উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুব বলেন, ‘আমি ওই ইউপি সদস্যকে আপসের নির্দেশ দিইনি। যদি আমার নাম বলে থাকেন তাহলে মিথ্যা বলেছেন সেই ইউপি সদস্য।’
এ বিষয়ে বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘অযথা কাউকে হয়রানি করা হচ্ছে না। যাঁরা নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদেরকেই ধরা হচ্ছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত চারজনের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে ছিল, শুধু মহিরের নাম ছিল না। কিন্তু মহির মেয়েটিকে নির্যাতন চালিয়েছিলেন-এমন তথ্য প্রমাণ পাওয়ায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রামে পুরুষ শূন্যের বিষয়ে ওসি বলেন, ‘যাঁরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছেন, হয়তো তাঁরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তা না হলে গ্রাম ছাড়ার কথা নয়। কারণ ওই ঘটনায় গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। প্রকৃত আসামিকে ধরতে রাতভর অভিযান চালানো রয়েছে।’
এর আগে মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ‘ঈদের পরদিন ৪ মে (বুধবার) সন্ধ্যায় এক তরুণী ভ্যানে করে বদরগঞ্জ শহরে যাচ্ছিলেন। পথে এলাকার চার যুবক ভ্যানের এক যাত্রীসহ ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে পরিত্যক্ত বাড়িতে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। মেয়েটি চিৎকার দিলে যুবকেরা তাঁকে চরিত্রহীন অপবাদ দিয়ে আমগাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। সঙ্গে ভ্যানের অপরিচিত যাত্রীকেও বাঁধা হয়। পরে তাঁরা প্রচার চালান, তরুণী এই ছেলের সঙ্গে দেহ ব্যবসার উদ্দেশ্যে শহরে যাচ্ছিলেন। এ কথা শুনে মেয়েটির ওপর শুরু হয় অমানবিক নির্যাতন। খবর পেয়ে তাঁকে উদ্ধারে তাঁর মা এগিয়ে আসলে তাঁকেও গাছে বেঁধে নির্যাতন চালানো হয়। এ সময় মেয়েটির বাবা সেখানে গেলে তাঁকেও লাঠি দিয়ে পেটানো হয়।
তরুণী অভিযোগ করেন, ওই দিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত গাছের সঙ্গে বেঁধে তাঁদের লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন গ্রামপুলিশ জান্নাতের নেতৃত্বে এলাকার ১৫ থেকে ২০ জন। পরে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এসে তাঁদের উদ্ধার করে বদরগঞ্জ শহরে তাঁর ভাইয়ের বাসায় রেখে আসেন।
তরুণী বলেন, ‘এলাকার লোটাস, নুরুজ্জামান, মিল্টন ও বাটুল মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পিটিয়েছেন। জখম স্থানগুলোর ছবি তুলে পুলিশকে দিয়েছি। কিন্তু পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে না। নির্যাতনকারীরা সোমবার সকালে ইউপি সদস্য আকমলকে সঙ্গে নিয়ে আবার গাছে বেঁধে মারার হুমকি দিয়েছেন।’
মেয়েটির মা বলেন, ‘মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমার মেয়েকে রাস্তা থেকে ধরে এনে মারধর করেছেন। মেয়েকে উদ্ধার করতে গেলে তাঁরা আমাকেও গাছে বেঁধে মারধর করে গ্রামছাড়া করেন। পরে থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ বাড়িতে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু গ্রামপুলিশ জড়িত থাকায় দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ।’ ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার গ্রামপুলিশ সদস্যসহ ১২ জনের নাম উল্লেখ করে বদরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ওই তরুণীর বাবা।
রংপুরের বদরগঞ্জে অসামাজিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে মা ও মেয়েকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম নির্যাতনের ঘটনায় আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন গ্রাম পুলিশ সদস্য জান্নাতুলসহ চারজন। অন্য গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জিয়াউল হক (৪০), দুলু মিয়া (৪৮) ও মহির হোসেন (৫০)। এ ঘটনায় অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে গ্রেপ্তার আতঙ্কে ওই গ্রামে পুরুষ শূন্য হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইউপি সদস্য আকমল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘এজাহারে নাম ছিল না জিয়াউল হক ও মহির হোসেনের। তাদের ওই ঘটনায় গ্রেপ্তারের পর ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন অনেকেই। দিনের বেলায় কেউ কেউ গ্রামে আসলেও অপরিচিত কাউকে দেখামাত্রই পালাচ্ছেন। পুলিশের ভয়ে অনেক নারীও রাতে বাড়িতে থাকছেন না এবং অনেকের বোরো ধান পরিপক্ব হলেও জমিতে যেতে পারছেন না।’
গ্রামের গৃহবধূ ফরিদা বেগম ও আবু তালেব বলেন, ‘মেয়েটিকে গাছে বেঁধে নির্যাতন করা ঠিক হয়নি। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তি হোক এটা আমরাও চাই। তবে অযথা যেন নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা না হয়।’
এদিকে কুতুবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী মেয়েটিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ শহরে ভুক্তভোগীর ভাইয়ের বাসায় রেখে আসেন এবং পরবর্তীতে তিনি এলাকার ইউপি সদস্য আকমল হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাটি ধামা চাপা চাওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ উঠে। এ কারণে তাঁরাও ওই মামলায় ফেঁসে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এমন ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কায় এলাকা ছেড়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহম্মেদও বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। সোমবার তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। দুপুরে তাঁর বাড়িতে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যানকে পাওয়া যায়নি।
ওই ইউনিয়নের ইউপি সচিব আশিকুর রহমান বলেন, ‘ওই ঘটনার পর থেকে চেয়ারম্যান পরিষদে বসছেন না।’
তবে ইউপি সদস্য আকমল হোসেন এলাকায় রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মা মেয়েকে নির্যাতনের দিন আমি এলাকায় ছিলাম না। পরে থানার এসআই মাহাবুরের নির্দেশে মেয়েটির বাড়িতে গিয়ে তাঁকে আপসের কথা বলেছিলাম। এতে দোষের কি?
তবে উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুব বলেন, ‘আমি ওই ইউপি সদস্যকে আপসের নির্দেশ দিইনি। যদি আমার নাম বলে থাকেন তাহলে মিথ্যা বলেছেন সেই ইউপি সদস্য।’
এ বিষয়ে বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘অযথা কাউকে হয়রানি করা হচ্ছে না। যাঁরা নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদেরকেই ধরা হচ্ছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত চারজনের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে ছিল, শুধু মহিরের নাম ছিল না। কিন্তু মহির মেয়েটিকে নির্যাতন চালিয়েছিলেন-এমন তথ্য প্রমাণ পাওয়ায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রামে পুরুষ শূন্যের বিষয়ে ওসি বলেন, ‘যাঁরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছেন, হয়তো তাঁরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তা না হলে গ্রাম ছাড়ার কথা নয়। কারণ ওই ঘটনায় গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। প্রকৃত আসামিকে ধরতে রাতভর অভিযান চালানো রয়েছে।’
এর আগে মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ‘ঈদের পরদিন ৪ মে (বুধবার) সন্ধ্যায় এক তরুণী ভ্যানে করে বদরগঞ্জ শহরে যাচ্ছিলেন। পথে এলাকার চার যুবক ভ্যানের এক যাত্রীসহ ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে পরিত্যক্ত বাড়িতে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। মেয়েটি চিৎকার দিলে যুবকেরা তাঁকে চরিত্রহীন অপবাদ দিয়ে আমগাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। সঙ্গে ভ্যানের অপরিচিত যাত্রীকেও বাঁধা হয়। পরে তাঁরা প্রচার চালান, তরুণী এই ছেলের সঙ্গে দেহ ব্যবসার উদ্দেশ্যে শহরে যাচ্ছিলেন। এ কথা শুনে মেয়েটির ওপর শুরু হয় অমানবিক নির্যাতন। খবর পেয়ে তাঁকে উদ্ধারে তাঁর মা এগিয়ে আসলে তাঁকেও গাছে বেঁধে নির্যাতন চালানো হয়। এ সময় মেয়েটির বাবা সেখানে গেলে তাঁকেও লাঠি দিয়ে পেটানো হয়।
তরুণী অভিযোগ করেন, ওই দিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত গাছের সঙ্গে বেঁধে তাঁদের লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন গ্রামপুলিশ জান্নাতের নেতৃত্বে এলাকার ১৫ থেকে ২০ জন। পরে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এসে তাঁদের উদ্ধার করে বদরগঞ্জ শহরে তাঁর ভাইয়ের বাসায় রেখে আসেন।
তরুণী বলেন, ‘এলাকার লোটাস, নুরুজ্জামান, মিল্টন ও বাটুল মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পিটিয়েছেন। জখম স্থানগুলোর ছবি তুলে পুলিশকে দিয়েছি। কিন্তু পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে না। নির্যাতনকারীরা সোমবার সকালে ইউপি সদস্য আকমলকে সঙ্গে নিয়ে আবার গাছে বেঁধে মারার হুমকি দিয়েছেন।’
মেয়েটির মা বলেন, ‘মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমার মেয়েকে রাস্তা থেকে ধরে এনে মারধর করেছেন। মেয়েকে উদ্ধার করতে গেলে তাঁরা আমাকেও গাছে বেঁধে মারধর করে গ্রামছাড়া করেন। পরে থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ বাড়িতে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু গ্রামপুলিশ জড়িত থাকায় দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ।’ ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার গ্রামপুলিশ সদস্যসহ ১২ জনের নাম উল্লেখ করে বদরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ওই তরুণীর বাবা।
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। গত আট মাসে গুলি করে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার এসব ঘটনায় পর্যালোচনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, এসব হত্যাকাণ্ডে একই গ্যাং জড়িত।
২ ঘণ্টা আগেমেয়াদ শেষের প্রায় দুই বছর হয়ে গেলেও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিণ ছাট গোপালপুরে দুধকুমার নদের তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এতে দুধকুমারের তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এদিকে প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী ম্যানেজারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের টাকা নিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে বসানো হয়েছে হাট-বাজার। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার পরিবেশ। খেলাধুলার চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। প্রতিষ্ঠানটিতে যাওয়া-আসা করতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাদের।
২ ঘণ্টা আগেবালুমহাল হিসেবে ইজারা নেওয়া হয়নি; তবে দিব্যি নদীতীরের মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। রোজ শতাধিক ট্রাক মাটি উঠছে পাড় থেকে। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ঘটছে এমন ঘটনা। বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতারা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এই মাটি ও বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় ইউএনওর বাসায় ককটেল ফোটানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে