ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
সাম্মাম, মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় সুস্বাদু একটি ফল। দেখতে অনেকটা জাম্বুরার মতো। ওপরটা ধূসর, ভেতরটা হলুদ। পুষ্টিগুণে ভরপুর রসালো এই ফলের বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার কৃষক মুন্নাব আলী মন্ডল। প্রথম পর্যায়ে ৭৫ শতক জমিতে চাষ করে সব খরচ বাদে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার লাভ পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
উপজেলার খনগাঁও ইউনিয়নের শিমুলবাড়ী গ্রামে সরেজমিনে দেখা যায়, গাছে গাছে ধরে আছে পুষ্টিকর এই ফল সাম্মাম। খেতজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে পাকা সাম্মামের ঘ্রাণ। নতুন এই ফল দেখতে কৃষক মুন্নাব আলী মন্ডলের জমিতে অনেকেই ভিড় করছেন। কেউ আবার আগ্রহ দেখাচ্ছেন সাম্মাম চাষের।
মরুভূমির ফল চাষের বিষয়ে মুন্নাব আলী বলেন, ‘নতুন কিছু চাষ করার জন্য খুঁজছিলাম। ইউটিউব ঘেঁটে সাম্মাম সম্পর্কে জানতে পারি। পরে ঢাকার একটি বীজ কোম্পানি থেকে সাম্মামের বীজ সংগ্রহ করি। এরপর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাঝামাঝি সময়ে ৭৫ শতক জমিতে সাম্মাম চাষ শুরু করি।’
মুন্নাব আলী বলেন, ‘বীজ রোপণের ৬০ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে এ ফল পরিপক্ব হয়। এ পর্যন্ত ৫০ শতক জমির ফল বিক্রি করেছি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। আরও ২ লাখ টাকার সাম্মাম বিক্রি হবে বলে আশা করছি। সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।’
এই ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে বিদেশি ফল হওয়ায় স্থানীয় বাজারে ফল ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা এটিকে চেনেন না। তাই তাঁরা ফল কিনতে চান না বলে ঢাকায় পাঠাতে হচ্ছে। সেখানে আড়তদার প্রতি কেজি ফল পাইকারি ৮০ টাকায় কিনে বিক্রি করছেন ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়। স্থানীয় বাজারে ফলটির প্রচারণা থাকলে নতুন জাতের এই ফল চাষে অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠবেন বলে মনে করেন মুন্নাব আলী।
মুন্নাব আলীর খেতে সাম্মাম ফল কিনতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা দুলাল, রবিউল ও সাত্তার আলী বলেন, আগে কখনো এই ফল তাঁরা দেখেননি। এটি খেতে সুস্বাদু। নিজের জন্য ও আত্মীয়দের বাসায় পাঠাতে ফলটি কিনতে এসেছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষক মুন্নাব আলী সব সময় নিত্যনতুন কৃষিপণ্য চাষে আগ্রহী। এ বছর তিনি সাম্মাম চাষে সাফল্য পেয়েছেন। ফলটি খেতে যেমন রসালো ও মিষ্টি, পাশাপাশি এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ।
এদিকে প্রচারণার অভাবে স্থানীয় ফলের আড়তদারেরা এই ফল কিনতে আগ্রহ দেখাননি। কৃষি বিভাগ থেকে ফলটি স্থানীয় বাজারে বিক্রির বিষয়ে সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান কৃষি কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।
সাম্মাম, মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় সুস্বাদু একটি ফল। দেখতে অনেকটা জাম্বুরার মতো। ওপরটা ধূসর, ভেতরটা হলুদ। পুষ্টিগুণে ভরপুর রসালো এই ফলের বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার কৃষক মুন্নাব আলী মন্ডল। প্রথম পর্যায়ে ৭৫ শতক জমিতে চাষ করে সব খরচ বাদে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার লাভ পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
উপজেলার খনগাঁও ইউনিয়নের শিমুলবাড়ী গ্রামে সরেজমিনে দেখা যায়, গাছে গাছে ধরে আছে পুষ্টিকর এই ফল সাম্মাম। খেতজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে পাকা সাম্মামের ঘ্রাণ। নতুন এই ফল দেখতে কৃষক মুন্নাব আলী মন্ডলের জমিতে অনেকেই ভিড় করছেন। কেউ আবার আগ্রহ দেখাচ্ছেন সাম্মাম চাষের।
মরুভূমির ফল চাষের বিষয়ে মুন্নাব আলী বলেন, ‘নতুন কিছু চাষ করার জন্য খুঁজছিলাম। ইউটিউব ঘেঁটে সাম্মাম সম্পর্কে জানতে পারি। পরে ঢাকার একটি বীজ কোম্পানি থেকে সাম্মামের বীজ সংগ্রহ করি। এরপর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাঝামাঝি সময়ে ৭৫ শতক জমিতে সাম্মাম চাষ শুরু করি।’
মুন্নাব আলী বলেন, ‘বীজ রোপণের ৬০ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে এ ফল পরিপক্ব হয়। এ পর্যন্ত ৫০ শতক জমির ফল বিক্রি করেছি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। আরও ২ লাখ টাকার সাম্মাম বিক্রি হবে বলে আশা করছি। সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।’
এই ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে বিদেশি ফল হওয়ায় স্থানীয় বাজারে ফল ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা এটিকে চেনেন না। তাই তাঁরা ফল কিনতে চান না বলে ঢাকায় পাঠাতে হচ্ছে। সেখানে আড়তদার প্রতি কেজি ফল পাইকারি ৮০ টাকায় কিনে বিক্রি করছেন ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়। স্থানীয় বাজারে ফলটির প্রচারণা থাকলে নতুন জাতের এই ফল চাষে অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠবেন বলে মনে করেন মুন্নাব আলী।
মুন্নাব আলীর খেতে সাম্মাম ফল কিনতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা দুলাল, রবিউল ও সাত্তার আলী বলেন, আগে কখনো এই ফল তাঁরা দেখেননি। এটি খেতে সুস্বাদু। নিজের জন্য ও আত্মীয়দের বাসায় পাঠাতে ফলটি কিনতে এসেছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষক মুন্নাব আলী সব সময় নিত্যনতুন কৃষিপণ্য চাষে আগ্রহী। এ বছর তিনি সাম্মাম চাষে সাফল্য পেয়েছেন। ফলটি খেতে যেমন রসালো ও মিষ্টি, পাশাপাশি এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ।
এদিকে প্রচারণার অভাবে স্থানীয় ফলের আড়তদারেরা এই ফল কিনতে আগ্রহ দেখাননি। কৃষি বিভাগ থেকে ফলটি স্থানীয় বাজারে বিক্রির বিষয়ে সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান কৃষি কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৭ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৮ ঘণ্টা আগে