নাটোর প্রতিনিধি
বেতনভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি বৃদ্ধির দাবিতে বাস মালিকদের সঙ্গে চালক, হেলপার ও কাউন্টার স্টাফদের দ্বন্দ্বে, নাটোর থেকে ঢাকাগামী সকল কোচ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুর থেকে এই ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এদিকে একই দাবিতে সকাল থেকে রাজশাহী-ঢাকাসহ সব দূরপাল্লার বাস বন্ধ রেখেছেন পরিবহন শ্রমিকেরা। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।
নাটোর বাস টার্মিনালের বিভিন্ন কোচ কাউন্টারের কর্মরত ব্যক্তিরা বলছেন, দেশ ট্রাভেলস ও ন্যাশনাল ট্রাভেলস-এর শ্রমিকেরা তাদের কোচ বন্ধ করে দেয়। এরপর ঢাকা থেকে তাদের সকল গাড়ি বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তারা ঢাকাগামী অন্যান্য কোচগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন। তাদের বিক্রীত টিকিটের টাকা গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় জরুরি প্রয়োজনে ঢাকাগামী কোচের যাত্রীরা পড়েছেন বিপাকে।
সামিউল ইসলাম নামের একজন যাত্রী ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশ্যে নাটোর বাস টার্মিনালে এসেছেন। তিনি বলেন, বিকেল চারটায় টার্মিনালে পৌঁছে জেনেছেন দুপুর থেকে বাস বন্ধ। সন্ধ্যা পর্যন্ত এখনো তিনি বাসের অপেক্ষায় রয়েছেন। এটা এক চরম ভোগান্তি।
দেশ ট্রাভেলসের নাটোর কাউন্টার ম্যানেজার নজরুল ইসলাম বলেন, বাস বন্ধের সিদ্ধান্ত হওয়ায় তারা নাটোর কাউন্টার থেকে এ পর্যন্ত অর্ধ শতাধিক টিকিট ফেরত দেওয়া হয়েছে। অন্য যাত্রীদেরও ফোন করে টাকা ফেরত নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একতা পরিবহনের স্টাফদের বেতন ও অন্যান্য সুবিধার সমপরিমাণ সুবিধা দেওয়া না হলে এ কর্মবিরতি চলবে।
এদিকে, অন্য সকল বাস বন্ধ থাকায় একতা পরিবহনের ওপর চাপ বেড়েছে। যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে টিকিট কেনায় টিকিট সংকট দেখা গেছে। বর্ধিত চাহিদা মেটানোর জন্য দ্বিতীয় শ্রেণির কোচগুলোকে রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
জেলা বাস মালিক সমিতির সাজেদুল ইসলাম সাগর বলেন, ‘কোচ মালিকদের সঙ্গে স্টাফদের বনিবনা না হওয়ায় তারা কর্মবিরতি ও বাস বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জেনেছি। তবে আন্তজেলা বাস চলাচল স্বাভাবিক আছে।’
বেতনভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি বৃদ্ধির দাবিতে বাস মালিকদের সঙ্গে চালক, হেলপার ও কাউন্টার স্টাফদের দ্বন্দ্বে, নাটোর থেকে ঢাকাগামী সকল কোচ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুর থেকে এই ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এদিকে একই দাবিতে সকাল থেকে রাজশাহী-ঢাকাসহ সব দূরপাল্লার বাস বন্ধ রেখেছেন পরিবহন শ্রমিকেরা। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।
নাটোর বাস টার্মিনালের বিভিন্ন কোচ কাউন্টারের কর্মরত ব্যক্তিরা বলছেন, দেশ ট্রাভেলস ও ন্যাশনাল ট্রাভেলস-এর শ্রমিকেরা তাদের কোচ বন্ধ করে দেয়। এরপর ঢাকা থেকে তাদের সকল গাড়ি বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তারা ঢাকাগামী অন্যান্য কোচগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন। তাদের বিক্রীত টিকিটের টাকা গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় জরুরি প্রয়োজনে ঢাকাগামী কোচের যাত্রীরা পড়েছেন বিপাকে।
সামিউল ইসলাম নামের একজন যাত্রী ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশ্যে নাটোর বাস টার্মিনালে এসেছেন। তিনি বলেন, বিকেল চারটায় টার্মিনালে পৌঁছে জেনেছেন দুপুর থেকে বাস বন্ধ। সন্ধ্যা পর্যন্ত এখনো তিনি বাসের অপেক্ষায় রয়েছেন। এটা এক চরম ভোগান্তি।
দেশ ট্রাভেলসের নাটোর কাউন্টার ম্যানেজার নজরুল ইসলাম বলেন, বাস বন্ধের সিদ্ধান্ত হওয়ায় তারা নাটোর কাউন্টার থেকে এ পর্যন্ত অর্ধ শতাধিক টিকিট ফেরত দেওয়া হয়েছে। অন্য যাত্রীদেরও ফোন করে টাকা ফেরত নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একতা পরিবহনের স্টাফদের বেতন ও অন্যান্য সুবিধার সমপরিমাণ সুবিধা দেওয়া না হলে এ কর্মবিরতি চলবে।
এদিকে, অন্য সকল বাস বন্ধ থাকায় একতা পরিবহনের ওপর চাপ বেড়েছে। যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে টিকিট কেনায় টিকিট সংকট দেখা গেছে। বর্ধিত চাহিদা মেটানোর জন্য দ্বিতীয় শ্রেণির কোচগুলোকে রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
জেলা বাস মালিক সমিতির সাজেদুল ইসলাম সাগর বলেন, ‘কোচ মালিকদের সঙ্গে স্টাফদের বনিবনা না হওয়ায় তারা কর্মবিরতি ও বাস বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জেনেছি। তবে আন্তজেলা বাস চলাচল স্বাভাবিক আছে।’
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
২ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে