চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার রহনপুর ইউনিয়নের মিরাপুর বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ সাতজনকে আটকে করেছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—সোহবুল ইসলাম (৫৫), জসিম উদ্দিন (৪০), একরামুল (৫০), রবিউল ইসলাম (৬০), রুহুল আমিন (৭২), দুরুল হুদা (৫৫), রমেজ আলী (৩০), সাইফুল ইসলাম (৬০), আজিবুর (৪৬), সবুজ (৪০), মন্টু (৬২), শাহিন (২৬), রাজিব (২৭) ও নাদিম।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রহনপুর ইউনিয়নের মিরাপুর বটতলা এলাকার সাইফুল ইসলাম, সোহরুল ও উলা উদ্দিনের সঙ্গে রহনপুর পৌর এলাকার রহমতপাড়া মহল্লার মৃত টুনু মিয়ার ছেলে কাউন্সিলর মো. মানিকের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ সকালে রহনপুর পৌর এলাকার রহমতপাড়া ও রহনপুর ইউনিয়নের কাজীগ্রাম এলাকার লোকজন নিয়ে মিরাপুর এলাকায় মারামারি করার জন্য যান মানিক। এতে মিরাপুর বটতলা এলাকার স্থানীয়রা মানিক বাহিনীর লোকজনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সকালে ওই এলাকায় মারামারিতে বেশ কয়েকজন আহত হন। পরে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতরা চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে আহতদের ওপরে আবার হামলা হয়। এ ঘটনায় সেখানে পুলিশ হাতেনাতে সাতজনকে আটক করেছে।
গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, সব মিলিয়ে ওই মারামারি ঘটনায় ৩০ জন আহতকে এখানে আনা হয়েছে। ছয়জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। বাকিদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের অনেকের অবস্থাও ভালো নয়।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াদুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দুই পক্ষকে নিবৃত করার চেষ্টা করে। কিন্তু দুই পক্ষের লোকজন মারামারি করতেই থাকে। এতে উভয় পক্ষের অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাত জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযান চলছে। আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার রহনপুর ইউনিয়নের মিরাপুর বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ সাতজনকে আটকে করেছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—সোহবুল ইসলাম (৫৫), জসিম উদ্দিন (৪০), একরামুল (৫০), রবিউল ইসলাম (৬০), রুহুল আমিন (৭২), দুরুল হুদা (৫৫), রমেজ আলী (৩০), সাইফুল ইসলাম (৬০), আজিবুর (৪৬), সবুজ (৪০), মন্টু (৬২), শাহিন (২৬), রাজিব (২৭) ও নাদিম।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রহনপুর ইউনিয়নের মিরাপুর বটতলা এলাকার সাইফুল ইসলাম, সোহরুল ও উলা উদ্দিনের সঙ্গে রহনপুর পৌর এলাকার রহমতপাড়া মহল্লার মৃত টুনু মিয়ার ছেলে কাউন্সিলর মো. মানিকের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ সকালে রহনপুর পৌর এলাকার রহমতপাড়া ও রহনপুর ইউনিয়নের কাজীগ্রাম এলাকার লোকজন নিয়ে মিরাপুর এলাকায় মারামারি করার জন্য যান মানিক। এতে মিরাপুর বটতলা এলাকার স্থানীয়রা মানিক বাহিনীর লোকজনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সকালে ওই এলাকায় মারামারিতে বেশ কয়েকজন আহত হন। পরে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতরা চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে আহতদের ওপরে আবার হামলা হয়। এ ঘটনায় সেখানে পুলিশ হাতেনাতে সাতজনকে আটক করেছে।
গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, সব মিলিয়ে ওই মারামারি ঘটনায় ৩০ জন আহতকে এখানে আনা হয়েছে। ছয়জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। বাকিদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের অনেকের অবস্থাও ভালো নয়।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াদুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দুই পক্ষকে নিবৃত করার চেষ্টা করে। কিন্তু দুই পক্ষের লোকজন মারামারি করতেই থাকে। এতে উভয় পক্ষের অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাত জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযান চলছে। আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
বৃহস্পতিবার দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে খানি এবং পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক- প্রান আয়োজিত ‘কৃষকদের সুরক্ষা: কেন একটি কৃষি মূল্য কমিশন প্রয়োজন’ শীর্ষক মিডিয়া ক্যাফেতে এই দাবি উত্থাপন করা হয়।
১ মিনিট আগেসমাবেশে স্থানীয় জনতার উদ্দেশে শিল্প উপদেষ্টা বলেন, ‘এই যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতা বিশেষ করে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা যে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন, সেই প্রতিরোধের কারণেই আজকের এই বাংলাদেশ। আমরা যে বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা করেছিলাম, সেই বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা বুকে নিয়ে আপনাদের পাশে জুলাইয়ের শেষ থেকে রাস্তায় দাঁড়িয়েছি।
২ মিনিট আগেগতকাল বুধবার রাত ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলায় চলমান কারফিউ আগামীকাল শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। এরপর তিন ঘণ্টার জন্য কারফিউ থাকবে না। বেলা ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ চলবে।
১৭ মিনিট আগেঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা ঘিরে হামলার বিষয়ে কোনো গোয়েন্দা তথ্য ছিল না। যতটুকু তথ্য ছিল, সে অনুযায়ী প্রস্তুতি ছিল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
৩৮ মিনিট আগে