শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
‘বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি রেবেকা সরেন অভিযোগ করে বলেছেন, ‘বগুড়ার শেরপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণের ওপর দফায় দফায় হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটছে। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তা চেয়েও পাওয়া যায়নি। ঘটনা জেনেও স্থানীয় প্রশাসন এ বিষয়ে নির্বিকার।’
আজ রোববার দুপুরে আদিবাসী খেতমজুর ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেবেকা সরেন এ অভিযোগ করেন।
রেবেকা সরেন বলেন, ‘স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় হাজার হাজার আদিবাসী লাঠি ও তীর ধনুক নিয়ে রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও করেছিলেন। সেদিন অনেক মানুষ জীবন দিয়েছেন। আমরা শান্তিপ্রিয় হলেও অধিকারের জন্য জীবন দিতে পারি।’ এ সময় আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হলে সারা দেশে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষণা দেন তিনি।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ভবানীপুর ইউনিয়নে দেড় শ বছরের অধিক সময় ধরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণ বসবাস করছে। ২০১৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত আদিবাসীদের ওপর ২০টির বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। তাদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট, আবাদি জমি ও পুকুর দখল, সৎকারে ব্যবহৃত শ্মশান ও কালী মন্দির ভাঙচুর এবং শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশুকে গুরুতর আহত করার ঘটনা ঘটেছে। এসব নিয়ে এ পর্যন্ত শেরপুর থানা-পুলিশের কাছে অন্তত ২০টি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র তিনটি অভিযোগ এজাহার হিসেবে গ্রহণ করলেও পুলিশ কাউকে আটক করেনি। একই ব্যক্তিরা গত ৬ মার্চ আদিবাসী নেতা সন্তোষ কুমার সরকারের বাড়িতে প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে হামলা চালিয়ে ৯ বিঘা পুকুরের মাছ লুটে নেয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েও পাওয়া যায়নি। তাতেই প্রমাণিত হয়, এ ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের মদদ রয়েছে। বক্তারা অবিলম্বে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানান।
আদিবাসী খেতমজুর ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি কমল সিংয়ের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ইসমাইল হোসেন, আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মাহাতো, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির বগুড়া জেলা সভাপতি জিন্নাতুল ইসলাম জিন্নাহ, শেরপুর উপজেলা সভাপতি হরিশংকর সাহা প্রমুখ।
এর আগে শেরপুরের বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন করা হয়। পরে অবস্থান কর্মসূচি শেষে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
‘বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি রেবেকা সরেন অভিযোগ করে বলেছেন, ‘বগুড়ার শেরপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণের ওপর দফায় দফায় হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটছে। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তা চেয়েও পাওয়া যায়নি। ঘটনা জেনেও স্থানীয় প্রশাসন এ বিষয়ে নির্বিকার।’
আজ রোববার দুপুরে আদিবাসী খেতমজুর ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেবেকা সরেন এ অভিযোগ করেন।
রেবেকা সরেন বলেন, ‘স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় হাজার হাজার আদিবাসী লাঠি ও তীর ধনুক নিয়ে রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও করেছিলেন। সেদিন অনেক মানুষ জীবন দিয়েছেন। আমরা শান্তিপ্রিয় হলেও অধিকারের জন্য জীবন দিতে পারি।’ এ সময় আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হলে সারা দেশে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষণা দেন তিনি।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ভবানীপুর ইউনিয়নে দেড় শ বছরের অধিক সময় ধরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণ বসবাস করছে। ২০১৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত আদিবাসীদের ওপর ২০টির বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। তাদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট, আবাদি জমি ও পুকুর দখল, সৎকারে ব্যবহৃত শ্মশান ও কালী মন্দির ভাঙচুর এবং শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশুকে গুরুতর আহত করার ঘটনা ঘটেছে। এসব নিয়ে এ পর্যন্ত শেরপুর থানা-পুলিশের কাছে অন্তত ২০টি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র তিনটি অভিযোগ এজাহার হিসেবে গ্রহণ করলেও পুলিশ কাউকে আটক করেনি। একই ব্যক্তিরা গত ৬ মার্চ আদিবাসী নেতা সন্তোষ কুমার সরকারের বাড়িতে প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে হামলা চালিয়ে ৯ বিঘা পুকুরের মাছ লুটে নেয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েও পাওয়া যায়নি। তাতেই প্রমাণিত হয়, এ ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের মদদ রয়েছে। বক্তারা অবিলম্বে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানান।
আদিবাসী খেতমজুর ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি কমল সিংয়ের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ইসমাইল হোসেন, আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মাহাতো, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির বগুড়া জেলা সভাপতি জিন্নাতুল ইসলাম জিন্নাহ, শেরপুর উপজেলা সভাপতি হরিশংকর সাহা প্রমুখ।
এর আগে শেরপুরের বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন করা হয়। পরে অবস্থান কর্মসূচি শেষে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে