নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী মহানগরীর বালিয়াপুকুর এলাকায় গত বুধবার দুই পক্ষের মধ্যে হওয়া সংঘর্ষ, গোলাগুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি। বুধবার মধ্যরাতে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান ও বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতা তারিকুল ইসলাম তরিকের গ্রুপের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়।
সালিসি বৈঠকে বিতর্কের জেরে ওই সংঘর্ষে একরামুল হক গুড্ডু (৩৫) নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মী গুলিবিদ্ধ হন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পা থেকে গুলি বের করার পর রাতেই তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। একরামুল হক গুড্ডু কাউন্সিলরের কার্যালয়েই থাকেন। খুব কাছ থেকে তাঁর পায়ে গুলি করা হয়। গুলি লাগার পর তাঁর শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। গুড্ডু মহানগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ছোট বনগ্রাম এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান বালিয়াপুকুর এলাকায় তাঁর কার্যালয়ে একটি সালিস করেন। ওই সালিসে কাউন্সিলরের কথাকে কেন্দ্র করে মহানগর ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহসম্পাদক তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল দলবল নিয়ে এসে তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন। একপর্যায়ে কাউন্সিলরের পক্ষের লোকেরা সেখানে জড়ো হয়ে তাঁদের ধাওয়া দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, গোলাগুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে কাউন্সিলরপন্থি একরামুল হক গুড্ডুর ডান পায়ে গুলি লাগে। পরে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক (ইমও) ডা. বিল্লাল হোসেন বলেন, রাতে একরামুল হক গুড্ডুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। তার ডান পায়ে গুলি লেগেছিল। তাই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। জরুরি অস্ত্রোপচার শেষে তাঁকে রাতেই রামেক হাসপাতাল থেকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান বলেন, সালিস চলাকালে এক পক্ষ নেয় তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁরা দলবল নিয়ে এসে অকথ্য ভাষায় গালাগাল শুরু করে। এ সময় তাঁকে হত্যার হুমকি দিলে এলাকাবাসী এগিয়ে আসে। এরপর তাঁরা আগ্নেয়াস্ত্র বের করে গুলি করতে করতে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুড্ডু গুলিবিদ্ধ হন। তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল এলাকায় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত বলে দাবি করেন তিনি।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, মারামারি ও সংঘর্ষের খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কাউকে পাওয়া যায়নি। আর এই ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই মামলা দেয়নি। কেউ অভিযোগ দিলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
রাজশাহী মহানগরীর বালিয়াপুকুর এলাকায় গত বুধবার দুই পক্ষের মধ্যে হওয়া সংঘর্ষ, গোলাগুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি। বুধবার মধ্যরাতে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান ও বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতা তারিকুল ইসলাম তরিকের গ্রুপের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়।
সালিসি বৈঠকে বিতর্কের জেরে ওই সংঘর্ষে একরামুল হক গুড্ডু (৩৫) নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মী গুলিবিদ্ধ হন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পা থেকে গুলি বের করার পর রাতেই তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। একরামুল হক গুড্ডু কাউন্সিলরের কার্যালয়েই থাকেন। খুব কাছ থেকে তাঁর পায়ে গুলি করা হয়। গুলি লাগার পর তাঁর শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। গুড্ডু মহানগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ছোট বনগ্রাম এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান বালিয়াপুকুর এলাকায় তাঁর কার্যালয়ে একটি সালিস করেন। ওই সালিসে কাউন্সিলরের কথাকে কেন্দ্র করে মহানগর ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহসম্পাদক তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল দলবল নিয়ে এসে তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন। একপর্যায়ে কাউন্সিলরের পক্ষের লোকেরা সেখানে জড়ো হয়ে তাঁদের ধাওয়া দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, গোলাগুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে কাউন্সিলরপন্থি একরামুল হক গুড্ডুর ডান পায়ে গুলি লাগে। পরে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক (ইমও) ডা. বিল্লাল হোসেন বলেন, রাতে একরামুল হক গুড্ডুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। তার ডান পায়ে গুলি লেগেছিল। তাই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। জরুরি অস্ত্রোপচার শেষে তাঁকে রাতেই রামেক হাসপাতাল থেকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান বলেন, সালিস চলাকালে এক পক্ষ নেয় তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁরা দলবল নিয়ে এসে অকথ্য ভাষায় গালাগাল শুরু করে। এ সময় তাঁকে হত্যার হুমকি দিলে এলাকাবাসী এগিয়ে আসে। এরপর তাঁরা আগ্নেয়াস্ত্র বের করে গুলি করতে করতে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুড্ডু গুলিবিদ্ধ হন। তরিক, সনেট, আদর ও ফয়সাল এলাকায় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত বলে দাবি করেন তিনি।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, মারামারি ও সংঘর্ষের খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কাউকে পাওয়া যায়নি। আর এই ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই মামলা দেয়নি। কেউ অভিযোগ দিলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
আপনার-আমার দায়িত্ব হচ্ছে সেই বাংলাদেশের জন্য কাজ করা। বিচার, সংস্কার এবং নতুন বাংলাদেশের নতুন সংবিধানের জন্য আমরা রাজপথে নেমেছি। আগামী ৩ আগস্ট আমরা শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছি—জুলাই ঘোষণাপত্র এবং জুলাই সনদ আদায়ের লক্ষ্যে। ইনশা আল্লাহ, আমরা শহীদ মিনার থেকে আদায় করে নেব।
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে মিছিল করে টিকটক ভিডিও বানানোর অভিযোগে ১২ যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে উপজেলার চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের খোয়াজনগর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কালা মিয়ার দোকান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেঝালকাঠির রাজাপুরে র্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমন হোসেনের বাবা তোফাজ্জেল হোসেনকে (৫৫) মারধরের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) দুপুরে রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া ইউনিয়নের ইঁদুরবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিকেলে রাজাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তোফাজ্জেল।
২১ মিনিট আগেরূপগঞ্জে স্টিল কারখানার ভাট্টি বিস্ফোরণে তিন শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। আহত শ্রমিকদের উদ্ধার করে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার উপজেলার ভুলতা ইউনিয়নের বিক্রমপুর স্টিল কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগে