দিনাজপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী সীমান্তহত্যা বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের গত রোববারের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে এটিকে দুঃখজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, 'আই এগ্রিড উইথ হিম, দ্যাট ইট ইজ এ স্যাড ডেভেলপমেন্ট।'
আজ সোমবার সকালে দিনাজপুর রায়সাহেব বাড়িতে ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি বহুমুখী কমিউনিটি হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
ভারত সরকারের অর্থায়নে নির্মিত কমিউনিটি হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত মজুমদার ডলারের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাহারোল-বীরগঞ্জ আসনের সাংসদ মনোরঞ্জন শীল গোপাল। এ সময় বক্তব্য দেন রায়সাহেব দেবোত্তর এস্টেটের এজেন্ট বাবু চিত্ত ঘোষ ও লোকনাথ মন্দিরের সদস্য বিশ্বজিৎ ঘোষ কাঞ্চন।
হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, ‘অবশ্যই আমরা মৃত্যু চাই না। সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর প্রতি আত্মরক্ষা ব্যতিরেকে গুলি না চালানোর প্রতি কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। আমরা সীমান্তে হত্যা বন্ধে সম্মিলিতভাবে কাজ করে এটিকে পুরোপুরিভাবে বন্ধ করতে চাই।’ এ সময় তিনি সীমান্তে হত্যায় আবারও গভীরভাবে অনুতপ্ত বলেও উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠান শেষে ভারতীয় হাইকমিশনার পরে ঐতিহাসিক কান্তজীউ মন্দির পরিদর্শন করেন। পরে তিনি খানসামায় একটি ছাত্রাবাসসহ সাত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কমিউনিটি ডাইনিং হল ও প্রশাসনিক ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বিকেলে ভারতীয় হাইকমিশনারের বুড়িমারী স্থলবন্দর পরিদর্শন ও রংপুরে সিংড়া হাউস পরিদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগদানের কথা রয়েছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী সীমান্তহত্যা বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের গত রোববারের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে এটিকে দুঃখজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, 'আই এগ্রিড উইথ হিম, দ্যাট ইট ইজ এ স্যাড ডেভেলপমেন্ট।'
আজ সোমবার সকালে দিনাজপুর রায়সাহেব বাড়িতে ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি বহুমুখী কমিউনিটি হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
ভারত সরকারের অর্থায়নে নির্মিত কমিউনিটি হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত মজুমদার ডলারের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাহারোল-বীরগঞ্জ আসনের সাংসদ মনোরঞ্জন শীল গোপাল। এ সময় বক্তব্য দেন রায়সাহেব দেবোত্তর এস্টেটের এজেন্ট বাবু চিত্ত ঘোষ ও লোকনাথ মন্দিরের সদস্য বিশ্বজিৎ ঘোষ কাঞ্চন।
হলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, ‘অবশ্যই আমরা মৃত্যু চাই না। সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর প্রতি আত্মরক্ষা ব্যতিরেকে গুলি না চালানোর প্রতি কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। আমরা সীমান্তে হত্যা বন্ধে সম্মিলিতভাবে কাজ করে এটিকে পুরোপুরিভাবে বন্ধ করতে চাই।’ এ সময় তিনি সীমান্তে হত্যায় আবারও গভীরভাবে অনুতপ্ত বলেও উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠান শেষে ভারতীয় হাইকমিশনার পরে ঐতিহাসিক কান্তজীউ মন্দির পরিদর্শন করেন। পরে তিনি খানসামায় একটি ছাত্রাবাসসহ সাত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কমিউনিটি ডাইনিং হল ও প্রশাসনিক ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বিকেলে ভারতীয় হাইকমিশনারের বুড়িমারী স্থলবন্দর পরিদর্শন ও রংপুরে সিংড়া হাউস পরিদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগদানের কথা রয়েছে।
প্রায় ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধের পর আইন উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টা পুলিশ পাহারায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে থেকে বের হন। তবে প্রধান সড়কে তাঁদের গাড়িবহর উঠতেই বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ফের তাঁদের আটকে দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে বের হন তাঁরা।
৩ মিনিট আগেমাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের পর শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ হারানো শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী তাঁর নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজ মঙ্গলবার নীলফামারীর ডিমলায় ওই শিক্ষকের গ্রামের লোকজনের কাছে এ কথা জানা যায়।
৪ মিনিট আগেগয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সবাই আমরা শোকাহত, কোনো ভাষা নাই। এই ক্ষতি পূরণ হওয়ার নয়। মৃত্যু মনে হয় ২৭ ছাড়িয়েছে। যারা বেঁচে থাকবে, তারাও সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবে না। যে শিশুরা মরে গেল, তাদের মা-বাবার চোখের জল কী দিয়ে পূরণ করব?’
২৩ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সব শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসের ভেতর থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় ভেতরে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সিআর আবরারকে নিরাপদে বের করে আনতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
২৬ মিনিট আগে