পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় গরু-ছাগলের লাম্পি স্কিন ডিজিজ আক্রান্তের রেশ না যেতেই শুরু হয়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। আক্রান্তর বেশির ভাগ বাছুর গরু ও ছাগল মারা যাচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, লাম্পি স্কিনের প্রাদুর্ভাবের কারণে পশুগুলোর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তার ওপর এখন শীতকাল চলছে, ফলে আক্রান্ত পশুগুলোর বেশির ভাগই মারা যাচ্ছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর জানায়, এ বছর ছোট-বড় খামারসহ এলাকার বেশির ভাগ গরু-ছাগল লাম্পি স্কিন ডিজিজ রোগে আক্রান্ত হয়। আর আক্রান্ত পশুগুলোর যথাযথ নিয়মে তদারক করার ফলে লাম্পি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে গত এক মাস ধরে অধিকাংশ গরু-ছাগল ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। আর আক্রান্ত বড় গরুগুলো সঠিক নিয়মে ওষুধ ও পরিচর্যা করলে সেরে উঠছে। লাম্পি আক্রান্ত বেশির ভাগ বাছুর ও ছাগল মারা যাচ্ছে। তবে কী পরিমাণ গরু-ছাগল মারা গেছে, তার কোনো পরিসংখ্যান নেই ওই দপ্তরে।
উপজেলা পশুসম্পদ দপ্তরে ডায়রিয়া আক্রান্ত বাছুর গরু নিয়ে আসেন জিউপাড়া ইউনিয়ন এলাকার জাহানারা বেগম। তিনি বলেন, ‘বাছুরটি তিন দিন আগে পাতলা পায়খানা শুরু করে। গত দুই দিন ধরে বাছুরটি আর উঠে দাঁড়াতে পারছে না। স্থানীয় পল্লি চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না। তাই এখানে নিয়ে এসেছি।’
জাহানারা বেগম বলেন, পাতলা পায়খানা হয়ে তাঁদের গ্রামের বেশির ভাগ বাছুর গরু ও ছাগল মারা গেছে।
সাইফুল ইসলাম নামের এক পশু পল্লি চিকিৎসক বলেন, লাম্পি স্কিনে আক্রান্ত পশু বেশির ভাগ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। তবে কিছু পশুকে সঠিক নিয়মে চিকিৎসা দেওয়া হলেও দুই চার-দিনের মধ্যে সেগুলো মারা যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, বেশির ভাগ মালিক তাঁদের পশুগুলো ঘরের মধ্যে রেখে লালন-পালন করছেন। আর ওই পশুগুলো দীর্ঘদিন সূর্যের আলো ও খোলা বাতাস পাচ্ছে না। এতে করে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়।
জান্নাতুল ফেরদৌস আরও বলেন, লাম্পি স্কিন ডিজিজের প্রাদুর্ভাব কাটতে না কাটতেই পশুগুলো ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে। তার ওপর এখন শীতকাল। ফলে আক্রান্ত পশুগুলোর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা বাছুর গরু ও ছাগল মারা যাচ্ছে। রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেই সব পশুকে সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করা জরুরি।
উপজেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত কী পরিমাণ গরু-ছাগল মারা গেছে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যাঁদের পশু মারা যাচ্ছে, তাঁরা কোনো তথ্য আমাদের দেন না। ফলে কী পরিমাণ মারা গেছে, সেই সংখ্যা আমাদের কাছে নেই।’
রাজশাহীর পুঠিয়ায় গরু-ছাগলের লাম্পি স্কিন ডিজিজ আক্রান্তের রেশ না যেতেই শুরু হয়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। আক্রান্তর বেশির ভাগ বাছুর গরু ও ছাগল মারা যাচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, লাম্পি স্কিনের প্রাদুর্ভাবের কারণে পশুগুলোর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তার ওপর এখন শীতকাল চলছে, ফলে আক্রান্ত পশুগুলোর বেশির ভাগই মারা যাচ্ছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর জানায়, এ বছর ছোট-বড় খামারসহ এলাকার বেশির ভাগ গরু-ছাগল লাম্পি স্কিন ডিজিজ রোগে আক্রান্ত হয়। আর আক্রান্ত পশুগুলোর যথাযথ নিয়মে তদারক করার ফলে লাম্পি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে গত এক মাস ধরে অধিকাংশ গরু-ছাগল ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। আর আক্রান্ত বড় গরুগুলো সঠিক নিয়মে ওষুধ ও পরিচর্যা করলে সেরে উঠছে। লাম্পি আক্রান্ত বেশির ভাগ বাছুর ও ছাগল মারা যাচ্ছে। তবে কী পরিমাণ গরু-ছাগল মারা গেছে, তার কোনো পরিসংখ্যান নেই ওই দপ্তরে।
উপজেলা পশুসম্পদ দপ্তরে ডায়রিয়া আক্রান্ত বাছুর গরু নিয়ে আসেন জিউপাড়া ইউনিয়ন এলাকার জাহানারা বেগম। তিনি বলেন, ‘বাছুরটি তিন দিন আগে পাতলা পায়খানা শুরু করে। গত দুই দিন ধরে বাছুরটি আর উঠে দাঁড়াতে পারছে না। স্থানীয় পল্লি চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না। তাই এখানে নিয়ে এসেছি।’
জাহানারা বেগম বলেন, পাতলা পায়খানা হয়ে তাঁদের গ্রামের বেশির ভাগ বাছুর গরু ও ছাগল মারা গেছে।
সাইফুল ইসলাম নামের এক পশু পল্লি চিকিৎসক বলেন, লাম্পি স্কিনে আক্রান্ত পশু বেশির ভাগ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। তবে কিছু পশুকে সঠিক নিয়মে চিকিৎসা দেওয়া হলেও দুই চার-দিনের মধ্যে সেগুলো মারা যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, বেশির ভাগ মালিক তাঁদের পশুগুলো ঘরের মধ্যে রেখে লালন-পালন করছেন। আর ওই পশুগুলো দীর্ঘদিন সূর্যের আলো ও খোলা বাতাস পাচ্ছে না। এতে করে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়।
জান্নাতুল ফেরদৌস আরও বলেন, লাম্পি স্কিন ডিজিজের প্রাদুর্ভাব কাটতে না কাটতেই পশুগুলো ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে। তার ওপর এখন শীতকাল। ফলে আক্রান্ত পশুগুলোর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা বাছুর গরু ও ছাগল মারা যাচ্ছে। রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেই সব পশুকে সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করা জরুরি।
উপজেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত কী পরিমাণ গরু-ছাগল মারা গেছে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যাঁদের পশু মারা যাচ্ছে, তাঁরা কোনো তথ্য আমাদের দেন না। ফলে কী পরিমাণ মারা গেছে, সেই সংখ্যা আমাদের কাছে নেই।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৮ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে