ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
ভাগ্যবদলের স্বপ্ন নিয়ে মালয়েশিয়া পাড়ি জমান পাবনার ভাঙ্গুড়ার মনিরুল ইসলাম মিলন (৩১) নামের এক যুবক। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে মাটিচাপা পড়ে মারা যান তিনি। মুহূর্তেই শেষ হয়ে যায় সবকিছু।
মিলন উপজেলার ঝবঝবিয়া গ্রামের কৃষক জমিন উদ্দিনের ছেলে। স্ত্রী ও পাঁচ বছরের একটি ছেলেসন্তান রয়েছে তাঁর। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মালয়েশিয়ার মাচাং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিকেল ৪টার দিকে স্থানীয় পুলিশ ও দমকল বাহিনীর কর্মীরা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মাচাং হাসপাতালে পাঠান।
অষ্টমনীষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সুলতানা জাহান বকুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় দুর্ঘটনায় প্রবাসী মনিরুল ইসলাম মিলনের মৃত্যুর ঘটনা জেনেছি। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ওই বাড়িতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যাবেন। আমিও তাঁর সঙ্গে থাকব। পরিবারটিকে সাধ্যমতো সহযোগিতা করার চেষ্টা করা হবে।’
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দরিদ্র পরিবারের সন্তান মিলন দেশে বেশ কয়েকটি কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। কিন্তু কোনো কাজেই তিনি সুবিধা করতে পরছিলেন না। তাই স্ত্রী-সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেন বিদেশে যাওয়ার। ৯ মাস আগে ভাগ্যবদলের আশায় মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান মিলন। কিন্তু সেখানে গিয়েও কথামতো কাজ না পেয়ে হতাশ হন তিনি। পরে সেখান থেকে পালিয়ে অন্য জায়গায় গিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে নির্মাণশ্রমিকের কাজ নেন। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ১১ ফুট মাটির নিচে পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। এ সময় মাটিচাপা পড়ে মারা যান মিলন।
উল্লেখ্য, সেদিনের দুর্ঘটনায় মিলনের সঙ্গে আরও দুই প্রবাসী বাংলাদেশি মারা যান।
মিলনের স্ত্রী সনজুয়ারা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামী ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা খরচ করে মালয়েশিয়ায় যান। বাড়িতে একটি টাকাও পাঠাতে পারেননি। তাই ধারদেনাও শোধ করা যায়নি। এর মধ্যে আমাদের ছেড়ে ও চলে গেলেন।’
ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। আজ শনিবার ওই বাড়িতে গিয়ে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলব। মিলনের লাশ দেশে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভাগ্যবদলের স্বপ্ন নিয়ে মালয়েশিয়া পাড়ি জমান পাবনার ভাঙ্গুড়ার মনিরুল ইসলাম মিলন (৩১) নামের এক যুবক। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে মাটিচাপা পড়ে মারা যান তিনি। মুহূর্তেই শেষ হয়ে যায় সবকিছু।
মিলন উপজেলার ঝবঝবিয়া গ্রামের কৃষক জমিন উদ্দিনের ছেলে। স্ত্রী ও পাঁচ বছরের একটি ছেলেসন্তান রয়েছে তাঁর। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মালয়েশিয়ার মাচাং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিকেল ৪টার দিকে স্থানীয় পুলিশ ও দমকল বাহিনীর কর্মীরা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মাচাং হাসপাতালে পাঠান।
অষ্টমনীষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সুলতানা জাহান বকুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় দুর্ঘটনায় প্রবাসী মনিরুল ইসলাম মিলনের মৃত্যুর ঘটনা জেনেছি। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ওই বাড়িতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যাবেন। আমিও তাঁর সঙ্গে থাকব। পরিবারটিকে সাধ্যমতো সহযোগিতা করার চেষ্টা করা হবে।’
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দরিদ্র পরিবারের সন্তান মিলন দেশে বেশ কয়েকটি কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। কিন্তু কোনো কাজেই তিনি সুবিধা করতে পরছিলেন না। তাই স্ত্রী-সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেন বিদেশে যাওয়ার। ৯ মাস আগে ভাগ্যবদলের আশায় মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান মিলন। কিন্তু সেখানে গিয়েও কথামতো কাজ না পেয়ে হতাশ হন তিনি। পরে সেখান থেকে পালিয়ে অন্য জায়গায় গিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে নির্মাণশ্রমিকের কাজ নেন। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ১১ ফুট মাটির নিচে পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। এ সময় মাটিচাপা পড়ে মারা যান মিলন।
উল্লেখ্য, সেদিনের দুর্ঘটনায় মিলনের সঙ্গে আরও দুই প্রবাসী বাংলাদেশি মারা যান।
মিলনের স্ত্রী সনজুয়ারা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামী ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা খরচ করে মালয়েশিয়ায় যান। বাড়িতে একটি টাকাও পাঠাতে পারেননি। তাই ধারদেনাও শোধ করা যায়নি। এর মধ্যে আমাদের ছেড়ে ও চলে গেলেন।’
ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। আজ শনিবার ওই বাড়িতে গিয়ে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলব। মিলনের লাশ দেশে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে