বগুড়া প্রতিনিধি
রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগ করেছেন, রাজশাহী বিভাগীয় মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা। এ ছাড়াও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি করছে বলেও জানান এ নেতা।
গতকাল বুধবার থেকে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত এসব নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। তবে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বলা হয়েছে, আটক, তল্লাশি পুলিশের নিয়মিত কাজের অংশ। বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে পুলিশ কাউকে আটক করেনি।
জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা বলেন, কাহালু উপজেলা বিএনপির ৩০ জন নেতা-কর্মী ঢাকা থেকে বাস যোগ রাজশাহীতে যাচ্ছিলেন। বুধবার মধ্য রাতে ঢাকার সভার থানার পুলিশ বাস থামিয়ে ৩০ নেতা-কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। কাহালু থানা-পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বিএনপির ৩০ জন নেতা-কর্মী ঢাকা থেকেই বাসে রাজশাহীতে যাচ্ছিলেন সমাবেশে যোগ দিতে।
এ ছাড়াও বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় সাতজন, শেরপুরে একজন, ধুনটে ছয়জন, সারিয়াকান্দিতে একজন, সোনাতলায় একজনসহ বিভিন্ন থানায় বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে বলে দাবি করেন বিএনপির এই নেতা।
তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার রাতে সোনাতলা উপজেলা বিএনপির ৩০ থেকে ৪০ জন নেতা-কর্মী একটি বাস ভাড়া নিয়ে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী যাচ্ছিল। পথে আদমদীঘি থানা-পুলিশ বাসটি জব্দ করে। তবে নেতা-কর্মীদের কাউকে পুলিশ আটক করতে পারেনি।’
দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে কাউকে আটক করা হয়নি। বুধবার রাতে বিভিন্ন মামলা, সন্দেহ ভাজন নয়জনকে আটক করা হয়েছে। তারা বিএনপি করে কি না জানি না।’
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘বুধবার রাত ১টার দিকে একটি বাস বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে নওগাঁর দিকে যাচ্ছিল। পুলিশ থামানোর সংকেত দিলে বাস থামিয়ে যাত্রীরা পালিয়ে যান। বাসটি বগুড়া-সোনাতলা রুটে চলাচল করে। কাগজ না থাকায় বাসটি থানায় জব্দ রাখা হয়েছে।’
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আব্দুর রশিদ বলেন, ‘রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে পুলিশ কাউকে আটক করেনি। গ্রেপ্তার তল্লাশি পুলিশের নিয়মিত কাজের অংশ। যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁরা বিএনপির নেতা-কর্মী কি না তা আমাদের জানা নেই।’
রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগ করেছেন, রাজশাহী বিভাগীয় মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা। এ ছাড়াও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি করছে বলেও জানান এ নেতা।
গতকাল বুধবার থেকে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত এসব নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। তবে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বলা হয়েছে, আটক, তল্লাশি পুলিশের নিয়মিত কাজের অংশ। বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে পুলিশ কাউকে আটক করেনি।
জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা বলেন, কাহালু উপজেলা বিএনপির ৩০ জন নেতা-কর্মী ঢাকা থেকে বাস যোগ রাজশাহীতে যাচ্ছিলেন। বুধবার মধ্য রাতে ঢাকার সভার থানার পুলিশ বাস থামিয়ে ৩০ নেতা-কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। কাহালু থানা-পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বিএনপির ৩০ জন নেতা-কর্মী ঢাকা থেকেই বাসে রাজশাহীতে যাচ্ছিলেন সমাবেশে যোগ দিতে।
এ ছাড়াও বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় সাতজন, শেরপুরে একজন, ধুনটে ছয়জন, সারিয়াকান্দিতে একজন, সোনাতলায় একজনসহ বিভিন্ন থানায় বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে বলে দাবি করেন বিএনপির এই নেতা।
তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার রাতে সোনাতলা উপজেলা বিএনপির ৩০ থেকে ৪০ জন নেতা-কর্মী একটি বাস ভাড়া নিয়ে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী যাচ্ছিল। পথে আদমদীঘি থানা-পুলিশ বাসটি জব্দ করে। তবে নেতা-কর্মীদের কাউকে পুলিশ আটক করতে পারেনি।’
দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে কাউকে আটক করা হয়নি। বুধবার রাতে বিভিন্ন মামলা, সন্দেহ ভাজন নয়জনকে আটক করা হয়েছে। তারা বিএনপি করে কি না জানি না।’
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘বুধবার রাত ১টার দিকে একটি বাস বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে নওগাঁর দিকে যাচ্ছিল। পুলিশ থামানোর সংকেত দিলে বাস থামিয়ে যাত্রীরা পালিয়ে যান। বাসটি বগুড়া-সোনাতলা রুটে চলাচল করে। কাগজ না থাকায় বাসটি থানায় জব্দ রাখা হয়েছে।’
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আব্দুর রশিদ বলেন, ‘রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে পুলিশ কাউকে আটক করেনি। গ্রেপ্তার তল্লাশি পুলিশের নিয়মিত কাজের অংশ। যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁরা বিএনপির নেতা-কর্মী কি না তা আমাদের জানা নেই।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে