নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের জেলা প্রশাসকের (ডিসি) পরিত্যক্ত বাংলোর মাঠে পুঁতে রাখা অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শতাধিক বান্ডিল ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা।
এসব ব্যালটের অধিকাংশই নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই নাটোর কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়।
নাটোর জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার শহরের দক্ষিণ কান্দিভিটুয়ার নাটোরের জেলা প্রশাসকের পরিত্যক্ত বাংলোসংলগ্ন তালাবঘাট থেকে কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তালাবঘাটে আরও অস্ত্র আছে কি না, খুঁজতে আজ শনিবার সকালে আবারও ঘাটে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ। ঘাটের অদূরেই জেলা প্রশাসকের পরিত্যক্ত বাংলোর মাঠে সম্প্রতি খোঁড়া ভরাট গর্ত দেখতে পান উপস্থিত জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার নাটোর কার্যালয়ের সদস্যরা। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ সেখানকার মাটি খুঁড়ে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করে। এর মধ্যে কিছু ব্যালটে সিল মারা ছিল।
দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে নাটোর জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. রাশেদুল ইসলাম খবর পেয়ে পুরোনো ডিসি বাংলোতে যান। এ সময় মাটি খুঁড়ে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়।
এনডিসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার ব্যালট পেপারগুলো গত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, ছয় মাস পর্যন্ত এসব ব্যালট পেপার ট্রেজারিতে জমা থাকে। পরবর্তী সময়ে কোনো মামলা-মোকদ্দমা না হলে ব্যালট পেপারগুলো ধ্বংস বা অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের কারণে ট্রেজারিতে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় পুরোনো ডিসি বাংলোর পরিত্যক্ত ভবনে ব্যালট ও কিছু নির্বাচনী সরঞ্জাম রাখা হয়। কিন্তু কে বা কারা এসব ব্যালট পেপার সেই গুদাম থেকে বের করে মাটিতে পুঁতে রাখে।
পরিত্যক্ত বাংলোতে কোনো পাহারার ব্যবস্থা ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে এনডিসি রাশেদুল বলেন, সেখানে একজন নাইটগার্ড আছেন। কিন্তু তাঁকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। গতকাল ডিসি বাংলোর পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্রের সঙ্গে এ ঘটনার কোনো সম্পর্ক আছে কি না জানতে চাইলে এনডিসি বলেন, অস্ত্র উদ্ধারের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, খতিয়ে দেখতে হবে।
নাটোরের জেলা প্রশাসকের (ডিসি) পরিত্যক্ত বাংলোর মাঠে পুঁতে রাখা অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শতাধিক বান্ডিল ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা।
এসব ব্যালটের অধিকাংশই নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই নাটোর কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়।
নাটোর জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার শহরের দক্ষিণ কান্দিভিটুয়ার নাটোরের জেলা প্রশাসকের পরিত্যক্ত বাংলোসংলগ্ন তালাবঘাট থেকে কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তালাবঘাটে আরও অস্ত্র আছে কি না, খুঁজতে আজ শনিবার সকালে আবারও ঘাটে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ। ঘাটের অদূরেই জেলা প্রশাসকের পরিত্যক্ত বাংলোর মাঠে সম্প্রতি খোঁড়া ভরাট গর্ত দেখতে পান উপস্থিত জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার নাটোর কার্যালয়ের সদস্যরা। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ সেখানকার মাটি খুঁড়ে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করে। এর মধ্যে কিছু ব্যালটে সিল মারা ছিল।
দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে নাটোর জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. রাশেদুল ইসলাম খবর পেয়ে পুরোনো ডিসি বাংলোতে যান। এ সময় মাটি খুঁড়ে এসব ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়।
এনডিসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার ব্যালট পেপারগুলো গত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, ছয় মাস পর্যন্ত এসব ব্যালট পেপার ট্রেজারিতে জমা থাকে। পরবর্তী সময়ে কোনো মামলা-মোকদ্দমা না হলে ব্যালট পেপারগুলো ধ্বংস বা অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের কারণে ট্রেজারিতে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় পুরোনো ডিসি বাংলোর পরিত্যক্ত ভবনে ব্যালট ও কিছু নির্বাচনী সরঞ্জাম রাখা হয়। কিন্তু কে বা কারা এসব ব্যালট পেপার সেই গুদাম থেকে বের করে মাটিতে পুঁতে রাখে।
পরিত্যক্ত বাংলোতে কোনো পাহারার ব্যবস্থা ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে এনডিসি রাশেদুল বলেন, সেখানে একজন নাইটগার্ড আছেন। কিন্তু তাঁকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। গতকাল ডিসি বাংলোর পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্রের সঙ্গে এ ঘটনার কোনো সম্পর্ক আছে কি না জানতে চাইলে এনডিসি বলেন, অস্ত্র উদ্ধারের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, খতিয়ে দেখতে হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে