নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
যেসব রাজনৈতিক দলের ভোটারের সংখ্যা বেশি নয়, তারা আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার কথা বলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘যাঁরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। যাঁদের ভোটের সংখ্যা বেশি নয়। তাঁরা এটা একটা কৌশল হিসেবে নিয়েছেন। এটা দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের রাজশাহী বিভাগীয় কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন। আজ শনিবার বিকেলে রাজশাহী জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলছেন আনুপাতিক হারে নির্বাচন। কেন? আনুপাতিক নির্বাচন কিসের জন্য? এটা কি তৃণমূলের মানুষ বোঝে?’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যে সংস্কারের কথা বলছেন, এখানে তো তাহলে সংস্কার হবে না। একটা রাজনৈতিক দলকে মানুষ ভোট দেবে, এখন সেই দল ঠিক করবে কাকে কাকে এমপি বানাবে। তাহলে তো কেনাবেচা আরও শুরু হবে। এই কারণে দু-একটি রাজনৈতিক দল আনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলছে। তারা তাদের লাভটা দেখছে। কিন্তু দলের এবং নিজের জনপ্রিয়তা মিলেই তো নির্বাচিত হন। এই ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারও নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘হ্যাঁ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এটার প্রচলন আছে। কিন্তু তারাও এটা বাতিল করার কথা ভাবছে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জন-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের মহাবিপ্লবের পর প্রত্যেকেই সমর্থন দিয়েছে ড. ইউনূস সাহেবকে। তিনি একজন গুণী মানুষ। কিন্তু আমাদের বক্তব্য একটি, জন-আকাঙ্ক্ষার বাইরে গিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অন্য অ্যাজেন্ডা নিয়ে কাজ করলে দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’
রিজভী বলেন, ‘এখনো চালের দাম কমেনি; চিনি, আলুর দাম কমেনি। আলুর মৌসুমে আমাদের তিন-চার টাকা দরে আলু বিক্রি হতো। শেখ হাসিনার কারণে গত বছর থেকে ভারত থেকে আলু আমদানি করতে হয়। এবারও যদি আলু আমদানি করতে হয়, তাহলে মানুষ বলবে ইউনূস সাহেবের সরকারকে আমরা সমর্থন দিয়েছি, তাহলে কী লাভ হলো? অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, শেখ হাসিনার সরকার কত আলেম-ওলামাকে খুন করেছে সেই হিসাব কিন্তু এখনো পাওয়া যায়নি।’
রিজভী আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রকে অপরাধী বানিয়েছে শেখ হাসিনা। এই অপরাধের দোসর কে ছিলেন জানেন? আরেকটি রাষ্ট্র, তার নাম হলো ভারত। হাসিনার সব অপরাধ, গুম, খুন, হত্যাকে তারা সমর্থন দিয়েছে। এই দুষ্কর্মে তারা সাথি হয়েছে। দানব নিষ্ঠুর সরকার, একজন মহিলা ফেরাউন দেশকে শাসন করেছে। আর কোনো রাষ্ট্র তাকে সমর্থন দেয়নি। পার্শ্ববর্তী দেশ সমর্থন দিয়েছে। দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য যে প্রচেষ্টা চালিয়েছে শেখ হাসিনা, অন্য যেসব অপরাধ করেছে, তার প্রত্যেকটির সঙ্গে ভারতের ইন্ধন ছিল।’
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের আহ্বায়ক কাজী মাওলানা মো. সেলিম রেজা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, মহানগরের আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন ওলামা দলের রাজশাহী জেলার আহ্বায়ক তাজ উদ্দিন খান।
যেসব রাজনৈতিক দলের ভোটারের সংখ্যা বেশি নয়, তারা আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার কথা বলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘যাঁরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। যাঁদের ভোটের সংখ্যা বেশি নয়। তাঁরা এটা একটা কৌশল হিসেবে নিয়েছেন। এটা দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের রাজশাহী বিভাগীয় কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন। আজ শনিবার বিকেলে রাজশাহী জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলছেন আনুপাতিক হারে নির্বাচন। কেন? আনুপাতিক নির্বাচন কিসের জন্য? এটা কি তৃণমূলের মানুষ বোঝে?’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যে সংস্কারের কথা বলছেন, এখানে তো তাহলে সংস্কার হবে না। একটা রাজনৈতিক দলকে মানুষ ভোট দেবে, এখন সেই দল ঠিক করবে কাকে কাকে এমপি বানাবে। তাহলে তো কেনাবেচা আরও শুরু হবে। এই কারণে দু-একটি রাজনৈতিক দল আনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলছে। তারা তাদের লাভটা দেখছে। কিন্তু দলের এবং নিজের জনপ্রিয়তা মিলেই তো নির্বাচিত হন। এই ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারও নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘হ্যাঁ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এটার প্রচলন আছে। কিন্তু তারাও এটা বাতিল করার কথা ভাবছে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জন-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের মহাবিপ্লবের পর প্রত্যেকেই সমর্থন দিয়েছে ড. ইউনূস সাহেবকে। তিনি একজন গুণী মানুষ। কিন্তু আমাদের বক্তব্য একটি, জন-আকাঙ্ক্ষার বাইরে গিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অন্য অ্যাজেন্ডা নিয়ে কাজ করলে দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’
রিজভী বলেন, ‘এখনো চালের দাম কমেনি; চিনি, আলুর দাম কমেনি। আলুর মৌসুমে আমাদের তিন-চার টাকা দরে আলু বিক্রি হতো। শেখ হাসিনার কারণে গত বছর থেকে ভারত থেকে আলু আমদানি করতে হয়। এবারও যদি আলু আমদানি করতে হয়, তাহলে মানুষ বলবে ইউনূস সাহেবের সরকারকে আমরা সমর্থন দিয়েছি, তাহলে কী লাভ হলো? অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, শেখ হাসিনার সরকার কত আলেম-ওলামাকে খুন করেছে সেই হিসাব কিন্তু এখনো পাওয়া যায়নি।’
রিজভী আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রকে অপরাধী বানিয়েছে শেখ হাসিনা। এই অপরাধের দোসর কে ছিলেন জানেন? আরেকটি রাষ্ট্র, তার নাম হলো ভারত। হাসিনার সব অপরাধ, গুম, খুন, হত্যাকে তারা সমর্থন দিয়েছে। এই দুষ্কর্মে তারা সাথি হয়েছে। দানব নিষ্ঠুর সরকার, একজন মহিলা ফেরাউন দেশকে শাসন করেছে। আর কোনো রাষ্ট্র তাকে সমর্থন দেয়নি। পার্শ্ববর্তী দেশ সমর্থন দিয়েছে। দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য যে প্রচেষ্টা চালিয়েছে শেখ হাসিনা, অন্য যেসব অপরাধ করেছে, তার প্রত্যেকটির সঙ্গে ভারতের ইন্ধন ছিল।’
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের আহ্বায়ক কাজী মাওলানা মো. সেলিম রেজা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, মহানগরের আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন ওলামা দলের রাজশাহী জেলার আহ্বায়ক তাজ উদ্দিন খান।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৪ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে