বগুড়া প্রতিনিধি
রোগ-বালাই, অনাবৃষ্টি, দফায় দফায় ঝড়-বৃষ্টি এবং শ্রমিক সংকটে বগুড়ায় নষ্ট হয়েছে তিন হাজার ১৪৫ বিঘা জমির ধান। এতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। ধানের ব্যাপক ফলন হওয়া সত্ত্বেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না এবার। লক্ষ্যমাত্রার সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব বলে কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বগুড়ায় এবার বোরো ধানের ফলন ভালো হয়েছিল শুরুতে। কিন্তু ব্লাস্ট রোগ এবং অনাবৃষ্টির ফলে গ্রীষ্মের খরতাপে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি জেলার কোথাও কোথাও এক দফা ধানের গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর ঈদের আগে একবার এবং ঈদের পরে দুই দফায় ঝড় এবং টানা বৃষ্টির কবলে পড়ে ধান। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার এবং গতকাল শুক্রবার আরেক দফা ঝড়ে হেলে পড়া পাকা ধান ডুবে যায় পানিতে।
ঈদের পরে শ্রমিক সংকট দেখা দেয় প্রকটভাবে। ধান কাটার জন্য বিঘাপ্রতি ৫ হাজার টাকা করে শ্রমিক খরচ বহন করতে হয় কৃষকদের। তারপরও সময়মতো শ্রমিক না পাওয়ায় জমিতেই পচতে থাকে ধান। পানিতে ভিজে জমিতেই ধানের গাছ গজিয়ে যায়।
বারবার বৃষ্টি হওয়ার ফলে কাটা মাড়াইয়েও স্বস্তি নেই কৃষকের। ধান ঠিকমতো শুকাতে না পারায় ধানের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে, বাজারে মিলছে না ভালো দাম।
কৃষি বিভাগ জানায়, এবার বোরো ধানের ফলন কমেছে ১১ শতাংশেরও বেশি।
বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব মতে, এবার ১৪ লাখ ৮ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে ২ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার মণ বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিঘাপ্রতি গড় উৎপাদন ২১ মণ ধরা হলেও গড় উৎপাদন হয়েছে ১৯ মণ করে। প্রতি বিঘায় ৩ মণ ধান কম উৎপাদন হয়েছে।
তবে কৃষকেরা বলছেন, ধানের উৎপাদন ১৯ মণেরও কম হয়েছে। বিঘাপ্রতি ১২ থেকে ১৫ মণ ধান পাচ্ছেন তারা। এ ছাড়াও অনেক কৃষকের ধান জমিতেই পঁচে যাচ্ছে। কাটামাড়াইয়েও নষ্ট হচ্ছে ধান। এদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়া ধানের জমিগুলোতে জোঁকের প্রকোপ বাড়ায় ধান কাটতে পারছেন না শ্রমিকেরা। আর ভেজা ধানে গাছ গজিয়ে ওঠায় গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে।
বগুড়ার ধানের বাজারগুলোতে মানভেদে কাটারিভোগ ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১ শ থেকে ১৩ শ টাকা দরে। আর মোটা ধান বিক্রি হচ্ছে ৯ শ টাকা মণ। এ ছাড়াও গত বছরের চেয়ে শুকনো ধানের দামও কমেছে।
কারণ হিসেবে পাইকারী ব্যবসায়ী হাসমত প্রামাণিক বলেন, এবার আবহাওয়া ভালো না থাকায় ধান শুকাতে পারছেন না চাষিরা। এতে ধানের মান অনেকটা নষ্ট হয়েছে। এসব ধান কিনে সংরক্ষণ করা যাবে না। আবহাওয়া ভালো হলে দাম বাড়বে বলে জানান তিনি।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত দুই সপ্তাহের ঝড়-বৃষ্টিতে নন্দীগ্রাম, ধুনট, শেরপুর, কাহালু, শাহজাহানপুর, আদমদীঘি, দুপচাঁচিয়া, আর
শিবগঞ্জ উপজেলার কিছু এলাকাতে ধান পাওয়া গেছে গত বছরের তুলনায় অর্ধেক। আর যেসব জমি পানিতে তলিয়ে গেছে তার বেশিরভাগ জমির ধান পঁচে গেছে।
বগুড়ার কাহালু উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের মো. আলাউদ্দিন বলেন, ১৫ বিঘা জমিতে এবার বোরো চাষ করেছি। ৬ বিঘা জমির ধান এখনো কাটতে পারিনি। পানির নিচে পড়ে আছে ধান, জোঁকের জন্য শ্রমিকেরা ধান কাটতে রাজি হচ্ছে না। কাটতে কাটতে তিন বিঘার মতো ধান নষ্ট হবে।
১২ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন নন্দীগ্রাম উপজেলার আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এক সপ্তাহ আগে ধান পেকেছে। কিন্তু শ্রমিক সংকটে সব ধান কাটতে পারিনি। এর মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হলো। ধানে গাছ গজিয়ে গেছে জমিতেই।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কর্মকর্তা ফরিদুর রহমান জানান, ঈদের আগে ও পরের ঝড়-বৃষ্টিতে জেলায় ১৬ হাজার ৬১৩ হেক্টর বোরো ধান আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪১৯ হেক্টর জমির ধান সম্পূর্ণ নষ্ট হয়েছে।
এসব জমির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে আদমদীঘিতে, প্রায় ১১২ হেক্টর। এর পর সোনাতলায় ৬১, সদরে ৫০, শেরপুরে ৪৮ হেক্টর, দুপচাঁচিয়ায় ৩৮ এবং ধুনটে ৩২ হেক্টর জমি। বাকি উপজেলায় অল্প পরিমাণ জমির ফসল নষ্ট হয়েছে।
ফরিদুর রহমান জানান, ঝড়-বৃষ্টি আক্রান্ত ধানের মধ্যে প্রায় ৪১৯ হেক্টর অর্থাৎ প্রায় তিন হাজার ১৪৫ বিঘা একেবারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলমান ঝড়বৃষ্টিতে এ ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়বে বলে জানান তিনি।
এদিকে বগুড়া আবহাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্যে আগামী তিন দিন জেলায় ভারী বর্ষণ হওয়ার পূর্বাভাস জানানো হয়েছে।
ফলে ধানের ক্ষতি আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলাগুলোতে ধানের ক্ষয়ক্ষতির একটি তালিকা তৈরি কাজ চলছে। আগামী সোমবার মাঠ কর্মকর্তারা রিপোর্ট দেবেন বলে জানান বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) এনামুল হক।
এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতে ফলন ভালো ছিল। সেই অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। পরবর্তীতে রোগ আর ঝড়-বৃষ্টি ধানের বেশি ক্ষতি করেছে। তবে দেশীয় প্রেক্ষাপটে তুলনামূলকভাবে বগুড়ার ক্ষতিটা খুবই কম।
উপপরিচালক জানান, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা করা হচ্ছে। সরকারি প্রণোদনা পেলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সাহায্য করবে কৃষি বিভাগ।
রোগ-বালাই, অনাবৃষ্টি, দফায় দফায় ঝড়-বৃষ্টি এবং শ্রমিক সংকটে বগুড়ায় নষ্ট হয়েছে তিন হাজার ১৪৫ বিঘা জমির ধান। এতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। ধানের ব্যাপক ফলন হওয়া সত্ত্বেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না এবার। লক্ষ্যমাত্রার সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব বলে কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বগুড়ায় এবার বোরো ধানের ফলন ভালো হয়েছিল শুরুতে। কিন্তু ব্লাস্ট রোগ এবং অনাবৃষ্টির ফলে গ্রীষ্মের খরতাপে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি জেলার কোথাও কোথাও এক দফা ধানের গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর ঈদের আগে একবার এবং ঈদের পরে দুই দফায় ঝড় এবং টানা বৃষ্টির কবলে পড়ে ধান। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার এবং গতকাল শুক্রবার আরেক দফা ঝড়ে হেলে পড়া পাকা ধান ডুবে যায় পানিতে।
ঈদের পরে শ্রমিক সংকট দেখা দেয় প্রকটভাবে। ধান কাটার জন্য বিঘাপ্রতি ৫ হাজার টাকা করে শ্রমিক খরচ বহন করতে হয় কৃষকদের। তারপরও সময়মতো শ্রমিক না পাওয়ায় জমিতেই পচতে থাকে ধান। পানিতে ভিজে জমিতেই ধানের গাছ গজিয়ে যায়।
বারবার বৃষ্টি হওয়ার ফলে কাটা মাড়াইয়েও স্বস্তি নেই কৃষকের। ধান ঠিকমতো শুকাতে না পারায় ধানের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে, বাজারে মিলছে না ভালো দাম।
কৃষি বিভাগ জানায়, এবার বোরো ধানের ফলন কমেছে ১১ শতাংশেরও বেশি।
বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব মতে, এবার ১৪ লাখ ৮ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে ২ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার মণ বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিঘাপ্রতি গড় উৎপাদন ২১ মণ ধরা হলেও গড় উৎপাদন হয়েছে ১৯ মণ করে। প্রতি বিঘায় ৩ মণ ধান কম উৎপাদন হয়েছে।
তবে কৃষকেরা বলছেন, ধানের উৎপাদন ১৯ মণেরও কম হয়েছে। বিঘাপ্রতি ১২ থেকে ১৫ মণ ধান পাচ্ছেন তারা। এ ছাড়াও অনেক কৃষকের ধান জমিতেই পঁচে যাচ্ছে। কাটামাড়াইয়েও নষ্ট হচ্ছে ধান। এদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়া ধানের জমিগুলোতে জোঁকের প্রকোপ বাড়ায় ধান কাটতে পারছেন না শ্রমিকেরা। আর ভেজা ধানে গাছ গজিয়ে ওঠায় গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে।
বগুড়ার ধানের বাজারগুলোতে মানভেদে কাটারিভোগ ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১ শ থেকে ১৩ শ টাকা দরে। আর মোটা ধান বিক্রি হচ্ছে ৯ শ টাকা মণ। এ ছাড়াও গত বছরের চেয়ে শুকনো ধানের দামও কমেছে।
কারণ হিসেবে পাইকারী ব্যবসায়ী হাসমত প্রামাণিক বলেন, এবার আবহাওয়া ভালো না থাকায় ধান শুকাতে পারছেন না চাষিরা। এতে ধানের মান অনেকটা নষ্ট হয়েছে। এসব ধান কিনে সংরক্ষণ করা যাবে না। আবহাওয়া ভালো হলে দাম বাড়বে বলে জানান তিনি।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত দুই সপ্তাহের ঝড়-বৃষ্টিতে নন্দীগ্রাম, ধুনট, শেরপুর, কাহালু, শাহজাহানপুর, আদমদীঘি, দুপচাঁচিয়া, আর
শিবগঞ্জ উপজেলার কিছু এলাকাতে ধান পাওয়া গেছে গত বছরের তুলনায় অর্ধেক। আর যেসব জমি পানিতে তলিয়ে গেছে তার বেশিরভাগ জমির ধান পঁচে গেছে।
বগুড়ার কাহালু উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের মো. আলাউদ্দিন বলেন, ১৫ বিঘা জমিতে এবার বোরো চাষ করেছি। ৬ বিঘা জমির ধান এখনো কাটতে পারিনি। পানির নিচে পড়ে আছে ধান, জোঁকের জন্য শ্রমিকেরা ধান কাটতে রাজি হচ্ছে না। কাটতে কাটতে তিন বিঘার মতো ধান নষ্ট হবে।
১২ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন নন্দীগ্রাম উপজেলার আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এক সপ্তাহ আগে ধান পেকেছে। কিন্তু শ্রমিক সংকটে সব ধান কাটতে পারিনি। এর মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হলো। ধানে গাছ গজিয়ে গেছে জমিতেই।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কর্মকর্তা ফরিদুর রহমান জানান, ঈদের আগে ও পরের ঝড়-বৃষ্টিতে জেলায় ১৬ হাজার ৬১৩ হেক্টর বোরো ধান আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪১৯ হেক্টর জমির ধান সম্পূর্ণ নষ্ট হয়েছে।
এসব জমির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে আদমদীঘিতে, প্রায় ১১২ হেক্টর। এর পর সোনাতলায় ৬১, সদরে ৫০, শেরপুরে ৪৮ হেক্টর, দুপচাঁচিয়ায় ৩৮ এবং ধুনটে ৩২ হেক্টর জমি। বাকি উপজেলায় অল্প পরিমাণ জমির ফসল নষ্ট হয়েছে।
ফরিদুর রহমান জানান, ঝড়-বৃষ্টি আক্রান্ত ধানের মধ্যে প্রায় ৪১৯ হেক্টর অর্থাৎ প্রায় তিন হাজার ১৪৫ বিঘা একেবারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চলমান ঝড়বৃষ্টিতে এ ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়বে বলে জানান তিনি।
এদিকে বগুড়া আবহাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্যে আগামী তিন দিন জেলায় ভারী বর্ষণ হওয়ার পূর্বাভাস জানানো হয়েছে।
ফলে ধানের ক্ষতি আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলাগুলোতে ধানের ক্ষয়ক্ষতির একটি তালিকা তৈরি কাজ চলছে। আগামী সোমবার মাঠ কর্মকর্তারা রিপোর্ট দেবেন বলে জানান বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) এনামুল হক।
এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতে ফলন ভালো ছিল। সেই অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। পরবর্তীতে রোগ আর ঝড়-বৃষ্টি ধানের বেশি ক্ষতি করেছে। তবে দেশীয় প্রেক্ষাপটে তুলনামূলকভাবে বগুড়ার ক্ষতিটা খুবই কম।
উপপরিচালক জানান, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা করা হচ্ছে। সরকারি প্রণোদনা পেলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সাহায্য করবে কৃষি বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দা আতিকুর রহমান জানান, নিহত ছুম্মা খাতুন ও স্বামী খাজা অত্যন্ত পরিশ্রমী। বাড়িতে গরুর খামার করেছেন। এ খামারেই কাজ করছিলেন ছুম্মা খাতুন। এরপর ভারী বৃষ্টি নামার পর বাড়ি থেকে একটু দূরে মাঠে থাকা ছাগল আনতে যান তিনি। তার সাথে স্বামী খাজা ও বড় জা ফরিদা খাতুনও ছিলেন।
৪ মিনিট আগেএ বৃক্ষ বহু শাখা প্রশাখা বিশিষ্ট এবং বড় বড় ডালে ফুলের মঞ্জুরি ধরে। কখনো কখনো সরা বৃক্ষের কাণ্ড থেকেই ফুল বের হয়। ফুলগুলো কমলা, উজ্জ্বল লাল গোলাপি রঙের, ঊর্ধ্বমুখী, ছয়টি পাপড়িযুক্ত এবং তিন মিটার দীর্ঘ মঞ্জুরিতে ফুটে থাকে। একটি বৃক্ষে প্রায় এক হাজারটি ফুল ধরতে পারে। ফুল দৈর্ঘ্যে ৬ সেন্টিমিটার...
১৯ মিনিট আগেদেশের অন্যতম বৃহৎ এবং শতভাগ রপ্তানিমুখী এ স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্য ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় পাঠানো হয়। সেখান থেকে তা সরবরাহ করা হয় দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে। ভারতের হঠাৎ এ সিদ্ধান্তে দুই দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য সম্পর্কে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে
৩৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে শপথ পড়ানোর দাবিতে আজ (বুধবার) সকাল ১০টা থেকে আবারও অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন তার সমর্থকেরা। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবিতে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টি
১ ঘণ্টা আগে