বগুড়ার শেরপুরে অবস্থিত ক্ষিদির হাসড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুনর্মিলনী ও হীরকজয়ন্তী অনুষ্ঠান আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এ অনুষ্ঠান। আজ সোমবার অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির প্রচার সম্পাদক হায়দার আলী স্বপন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
ভাষা আন্দোলনের তিন বছর পর এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৬ সাল থেকে আজ অব্দী সগৌরবে পাঠক্রিয়া চলছে প্রতিষ্ঠানটিতে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পড়ুয়া অনেক শিক্ষার্থী তাদের নিজ নিজ জায়গায় সফলতার সাক্ষর রাখছে।
অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির অন্যতম সদস্য ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, আমাদের স্কুলের বয়স ৬৮ বছর পেরিয়েছে। এই স্কুল থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী পাস করে এখন তারা নিজ নিজ জায়গায় ভালো অবস্থানে রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের সবাই যেন একটা দিন এক সঙ্গে বসতে পারি, আনন্দ করতে পারি এ চিন্তা থেকেই আমাদের এই আয়োজন।
অনুষ্ঠানের সার্বিক দিক নিয়ে ওয়াজেদ আলী বলেন, আমাদের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন। রাত পোহালেই আমাদের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আশা করি সব ভালো ভাবেই হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানে প্রাক্তন শিক্ষকদের সম্মাননা দেওয়া হবে। যারা মারা গেছেন তাদের মরণোত্তর সংবর্ধনার ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও সরকারি আজিজুল হক কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মোস্তফা কামাল সরকার বলেন, ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আমাদের স্কুলে এই প্রথম আমরা পুনর্মিলনী করছি। মূলত নিজেদের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক বৃদ্ধির পাশাপাশি এই স্কুলে যারা নিজেদের জ্ঞানদানের মাধ্যমে আমাদের পড়িয়েছেন; মানুষ করেছেন তাদের সম্মান জানাতে। পাশাপাশি এই স্কুলের কৃতী শিক্ষার্থীদেরও আমরা সম্মাননা জানাচ্ছি। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কৃতী হওয়ার ইতিবাচক প্রতিযোগিতায় নামে সেই চিন্তা থেকে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, আমাদের অ্যালামনাইদের মধ্যে যারা প্রতিষ্ঠিত তাদের মাধ্যমে স্কুলের জন্য কিছু করা যায় কী না, তেমনটাও আমাদের ভাবনার মধ্যে আছে। বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া অথচ মেধাবী যারা তাদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা।
বগুড়ার শেরপুরে অবস্থিত ক্ষিদির হাসড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুনর্মিলনী ও হীরকজয়ন্তী অনুষ্ঠান আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এ অনুষ্ঠান। আজ সোমবার অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির প্রচার সম্পাদক হায়দার আলী স্বপন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
ভাষা আন্দোলনের তিন বছর পর এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৬ সাল থেকে আজ অব্দী সগৌরবে পাঠক্রিয়া চলছে প্রতিষ্ঠানটিতে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পড়ুয়া অনেক শিক্ষার্থী তাদের নিজ নিজ জায়গায় সফলতার সাক্ষর রাখছে।
অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির অন্যতম সদস্য ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, আমাদের স্কুলের বয়স ৬৮ বছর পেরিয়েছে। এই স্কুল থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী পাস করে এখন তারা নিজ নিজ জায়গায় ভালো অবস্থানে রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের সবাই যেন একটা দিন এক সঙ্গে বসতে পারি, আনন্দ করতে পারি এ চিন্তা থেকেই আমাদের এই আয়োজন।
অনুষ্ঠানের সার্বিক দিক নিয়ে ওয়াজেদ আলী বলেন, আমাদের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন। রাত পোহালেই আমাদের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আশা করি সব ভালো ভাবেই হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানে প্রাক্তন শিক্ষকদের সম্মাননা দেওয়া হবে। যারা মারা গেছেন তাদের মরণোত্তর সংবর্ধনার ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও সরকারি আজিজুল হক কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মোস্তফা কামাল সরকার বলেন, ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আমাদের স্কুলে এই প্রথম আমরা পুনর্মিলনী করছি। মূলত নিজেদের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক বৃদ্ধির পাশাপাশি এই স্কুলে যারা নিজেদের জ্ঞানদানের মাধ্যমে আমাদের পড়িয়েছেন; মানুষ করেছেন তাদের সম্মান জানাতে। পাশাপাশি এই স্কুলের কৃতী শিক্ষার্থীদেরও আমরা সম্মাননা জানাচ্ছি। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কৃতী হওয়ার ইতিবাচক প্রতিযোগিতায় নামে সেই চিন্তা থেকে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, আমাদের অ্যালামনাইদের মধ্যে যারা প্রতিষ্ঠিত তাদের মাধ্যমে স্কুলের জন্য কিছু করা যায় কী না, তেমনটাও আমাদের ভাবনার মধ্যে আছে। বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া অথচ মেধাবী যারা তাদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে