ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে নববধূর মরদেহের ময়নাতদন্তে বাধা দেন পরিবারের লোকজন। এতে পুলিশ ও পরিবারের সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
আজ শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চামামুশরীভূজা গ্রামে। গৃহবধূর নাম আরিফা (১৫)। তিনি গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ী গ্রামের প্রবাসী মো. আলম আলীর মেয়ে ও ভোলাহাট উপজেলার চামামূশরীভূজা গ্রামের মো. মোস্তাকিমের স্ত্রী। মোস্তাকিম ওই গ্রামের মো. মইনুল ইসলামের ছেলে।
নববধূ পরিবার ও পুলিশ বলছে, তিন মাস আগে আরিফার সঙ্গে মোস্তাকিমের বিয়ে হয়। গতকাল শুক্রবার রাতে নবদম্পতি ঘুমাতে যায়। আজ সকালে স্ত্রীকে মৃত অবস্থায় দেখে চিৎকার শুরু করেন স্বামী মোস্তাকিম। পরে বাড়ির মানুষসহ এলাকার লোকজন ঘটনাস্থলে যান। পরে সেখান থেকে ভোলাহাট থানা-পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নিয়ে যেতে চাইলে বাধা দেন পরিবারের লোকজন। এ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। যদিও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম রেজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
এ সময় ঘটনাস্থলে ভোলাহাট ও গোমস্তাপুর থানার ওসি, সার্কেল এসপিসহ ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে নববধূর মরদেহের ময়নাতদন্তে বাধা দেন পরিবারের লোকজন। এতে পুলিশ ও পরিবারের সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
আজ শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চামামুশরীভূজা গ্রামে। গৃহবধূর নাম আরিফা (১৫)। তিনি গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ী গ্রামের প্রবাসী মো. আলম আলীর মেয়ে ও ভোলাহাট উপজেলার চামামূশরীভূজা গ্রামের মো. মোস্তাকিমের স্ত্রী। মোস্তাকিম ওই গ্রামের মো. মইনুল ইসলামের ছেলে।
নববধূ পরিবার ও পুলিশ বলছে, তিন মাস আগে আরিফার সঙ্গে মোস্তাকিমের বিয়ে হয়। গতকাল শুক্রবার রাতে নবদম্পতি ঘুমাতে যায়। আজ সকালে স্ত্রীকে মৃত অবস্থায় দেখে চিৎকার শুরু করেন স্বামী মোস্তাকিম। পরে বাড়ির মানুষসহ এলাকার লোকজন ঘটনাস্থলে যান। পরে সেখান থেকে ভোলাহাট থানা-পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নিয়ে যেতে চাইলে বাধা দেন পরিবারের লোকজন। এ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। যদিও এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম রেজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
এ সময় ঘটনাস্থলে ভোলাহাট ও গোমস্তাপুর থানার ওসি, সার্কেল এসপিসহ ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে