চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর চারঘাটের পোস্ট অফিসে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা লেনদেনের ক্ষেত্রে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিজেদের গচ্ছিত অ্যাকাউন্টে রাখা টাকা উত্তোলন করতে পারছেন না শত শত গ্রাহক।
উপজেলা পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের টাকা তুলতে গিয়ে অনেক গ্রাহক দিনের পর দিন ঘুরছেন। সরকারি ও বেসরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া বয়স্ক নারী-পুরুষ গ্রাহকের অনেকেই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে ক্লান্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। নারী গ্রাহকেরা ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে নিরুপায় হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
যদিও পোস্ট অফিসের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা বলছেন, এটি সাময়িক সমস্যা, পোস্ট অফিসের সব কার্যক্রম অনলাইনে প্রক্রিয়াধীন থাকায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখানে উপজেলা পোস্ট অফিসের করণীয় কিছু নেই।
চারঘাট পোস্ট অফিস সূত্রে জানা গেছে, চারঘাটে প্রতি মাসে গ্রাহকদের ৩ কোটি টাকা প্রদান করতে হয়। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে অনলাইনে কার্যক্রম চালু না হওয়ায় বর্তমানে টাকা জমা নেওয়া বন্ধ আছে। এই ঘাটতির কারণেই গ্রাহকসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পোস্ট অফিস কর্মকর্তাদের। এর কারণে প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শত শত গ্রাহক।
শলুয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ফজলুর রহমান জানান, তিনি তিন দিন ধরে পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের টাকা উত্তোলনের জন্য আসছেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও টাকা ওঠাতে ব্যর্থ হয়েছেন। প্রতিদিন সময় এবং গাড়ি ভাড়া সবই নষ্ট হচ্ছে।
পিরোজপুর গ্রামের আফরোজা বেগম জানান, তিনি বাড়িতে ছয় মাস বয়সী সন্তান রেখে এসেছেন। সকাল ৯টার সময় পোস্ট অফিসে এসেছেন, বিকেল সাড়ে ৩ টায়ও তিনি টাকা ওঠাতে পারেননি। টাকাটা খুবই প্রয়োজন বিধায় তিনি এখন খালি হাতে বাড়ি ফিরে যেতে পারছেন না।
গ্রাহকদের দুর্ভোগের বিষয়টি স্বীকার করে উপজেলা পোস্ট মাস্টার জোসের রহমান জানান, বর্তমানে পোস্ট অফিসে এসবি এবং এফডি বন্ধ থাকায় গ্রাহকদের কাছ থেকে সরাসরি পোস্ট অফিসে কোনো টাকা জমা হয় না। সে কারণে ইচ্ছা থাকলেও গ্রাহকদের তাৎক্ষণিকভাবে কোনো টাকা দেওয়া যায় না। জেলা পোস্ট অফিস থেকে তাদের জন্য দৈনিক যে বরাদ্দ দেওয়া হয়, তাও পর্যাপ্ত না হওয়ায় গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।
পিএমজি উত্তরাঞ্চল রাজশাহীর ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল ড. সেলিম বলেন, সার্ভার জটিলতার কারণে গ্রাহকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বিষয়টি সমাধানের কাজ চলছে। খুব দ্রুত সমাধান হবে।
রাজশাহীর চারঘাটের পোস্ট অফিসে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা লেনদেনের ক্ষেত্রে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিজেদের গচ্ছিত অ্যাকাউন্টে রাখা টাকা উত্তোলন করতে পারছেন না শত শত গ্রাহক।
উপজেলা পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের টাকা তুলতে গিয়ে অনেক গ্রাহক দিনের পর দিন ঘুরছেন। সরকারি ও বেসরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া বয়স্ক নারী-পুরুষ গ্রাহকের অনেকেই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে ক্লান্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। নারী গ্রাহকেরা ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে নিরুপায় হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
যদিও পোস্ট অফিসের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা বলছেন, এটি সাময়িক সমস্যা, পোস্ট অফিসের সব কার্যক্রম অনলাইনে প্রক্রিয়াধীন থাকায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখানে উপজেলা পোস্ট অফিসের করণীয় কিছু নেই।
চারঘাট পোস্ট অফিস সূত্রে জানা গেছে, চারঘাটে প্রতি মাসে গ্রাহকদের ৩ কোটি টাকা প্রদান করতে হয়। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে অনলাইনে কার্যক্রম চালু না হওয়ায় বর্তমানে টাকা জমা নেওয়া বন্ধ আছে। এই ঘাটতির কারণেই গ্রাহকসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পোস্ট অফিস কর্মকর্তাদের। এর কারণে প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শত শত গ্রাহক।
শলুয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ফজলুর রহমান জানান, তিনি তিন দিন ধরে পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের টাকা উত্তোলনের জন্য আসছেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও টাকা ওঠাতে ব্যর্থ হয়েছেন। প্রতিদিন সময় এবং গাড়ি ভাড়া সবই নষ্ট হচ্ছে।
পিরোজপুর গ্রামের আফরোজা বেগম জানান, তিনি বাড়িতে ছয় মাস বয়সী সন্তান রেখে এসেছেন। সকাল ৯টার সময় পোস্ট অফিসে এসেছেন, বিকেল সাড়ে ৩ টায়ও তিনি টাকা ওঠাতে পারেননি। টাকাটা খুবই প্রয়োজন বিধায় তিনি এখন খালি হাতে বাড়ি ফিরে যেতে পারছেন না।
গ্রাহকদের দুর্ভোগের বিষয়টি স্বীকার করে উপজেলা পোস্ট মাস্টার জোসের রহমান জানান, বর্তমানে পোস্ট অফিসে এসবি এবং এফডি বন্ধ থাকায় গ্রাহকদের কাছ থেকে সরাসরি পোস্ট অফিসে কোনো টাকা জমা হয় না। সে কারণে ইচ্ছা থাকলেও গ্রাহকদের তাৎক্ষণিকভাবে কোনো টাকা দেওয়া যায় না। জেলা পোস্ট অফিস থেকে তাদের জন্য দৈনিক যে বরাদ্দ দেওয়া হয়, তাও পর্যাপ্ত না হওয়ায় গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।
পিএমজি উত্তরাঞ্চল রাজশাহীর ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল ড. সেলিম বলেন, সার্ভার জটিলতার কারণে গ্রাহকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বিষয়টি সমাধানের কাজ চলছে। খুব দ্রুত সমাধান হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগে