রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর আত্রাইয়ে চাতালের কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাবলি আক্তার ঝরনা (২৮) নামে এক নারী শ্রমিকের পায়ের রগ কেটে দিয়েছে তাঁর সাবেক স্বামী। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার সুন্যাসবাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন ঝরনার সাবেক স্বামী শাফি মণ্ডলকে (৩৩) আটক করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছে। শুক্রবার রাতে মামলা দায়েরের পর শাফিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ শনিবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়।
আহত ঝরনা বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঝরনা নওগাঁর মান্দা উপজেলার ফয়তাপুর আবিদ্যপাড়া গ্রামের কফিল উদ্দীনের মেয়ে এবং শাফি মণ্ডল আত্রাই উপজেলার সুন্যাসবাড়ী গ্রামের হারুনুর রশিদ মণ্ডলের ছেলে।
আহত ঝরনার খালাতো ভাই আলম মোল্লা বলেন, প্রায় ১৫-১৬ বছর আগে খালাতো বোন ঝরনাকে শাফি মণ্ডল বিয়ে করেন। তাঁদের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে নানা কারণে পারিবারিক দ্বন্দ্ব-কলহ লেগেই থাকত তাঁদের মধ্যে। একপর্যায়ে অতিষ্ঠ হয়ে ঝরনা গত ৩-৪ মাস আগে স্বামীকে তালাক দেয়। এরপর থেকে ঝরনা আত্রাই উপজেলার ক্ষুদ্র বান্দাইখাড়া গ্রামে তার নানির বাড়িতে থাকতেন এবং সুন্যাসবাড়ীর একটি চাতালে ভুট্টা/ধানের কাজ করতেন।
প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার বিকেলে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় শাফি তাঁর রাস্তায় পথরোধ করে। এ সময় ঝরনাকে মাটিতে ফেলে চাকু দিয়ে তাঁর ডান পায়ের রগ কেটে দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা ঝরনাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়। এরপর স্থানীয় লোকজন শাফির বাড়ি ঘেরাও করে শুক্রবার রাতে তাকে আটক করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জাহিদ বলেন, ঝরনার সঙ্গে আবারও সংসার করার জন্য শাফি শুক্রবার বিকেলে পথরোধ করে। এ সময় তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে শাফি ঝরনার পায়ের রগ কেটে দিয়েছে। পায়ের রগ কেটে দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত চাকু জব্দ করা হয়েছে।
আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, পায়ের রগ কেটে দেওয়ার ঘটনায় ঝরনার মা কমেলা বিবি বাদী হয়ে রাতে মামলা দায়ের করেছেন। দায়েরকৃত মামলায় শাফিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে শনিবার আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
নওগাঁর আত্রাইয়ে চাতালের কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাবলি আক্তার ঝরনা (২৮) নামে এক নারী শ্রমিকের পায়ের রগ কেটে দিয়েছে তাঁর সাবেক স্বামী। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার সুন্যাসবাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন ঝরনার সাবেক স্বামী শাফি মণ্ডলকে (৩৩) আটক করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছে। শুক্রবার রাতে মামলা দায়েরের পর শাফিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ শনিবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়।
আহত ঝরনা বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঝরনা নওগাঁর মান্দা উপজেলার ফয়তাপুর আবিদ্যপাড়া গ্রামের কফিল উদ্দীনের মেয়ে এবং শাফি মণ্ডল আত্রাই উপজেলার সুন্যাসবাড়ী গ্রামের হারুনুর রশিদ মণ্ডলের ছেলে।
আহত ঝরনার খালাতো ভাই আলম মোল্লা বলেন, প্রায় ১৫-১৬ বছর আগে খালাতো বোন ঝরনাকে শাফি মণ্ডল বিয়ে করেন। তাঁদের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে নানা কারণে পারিবারিক দ্বন্দ্ব-কলহ লেগেই থাকত তাঁদের মধ্যে। একপর্যায়ে অতিষ্ঠ হয়ে ঝরনা গত ৩-৪ মাস আগে স্বামীকে তালাক দেয়। এরপর থেকে ঝরনা আত্রাই উপজেলার ক্ষুদ্র বান্দাইখাড়া গ্রামে তার নানির বাড়িতে থাকতেন এবং সুন্যাসবাড়ীর একটি চাতালে ভুট্টা/ধানের কাজ করতেন।
প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার বিকেলে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় শাফি তাঁর রাস্তায় পথরোধ করে। এ সময় ঝরনাকে মাটিতে ফেলে চাকু দিয়ে তাঁর ডান পায়ের রগ কেটে দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা ঝরনাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়। এরপর স্থানীয় লোকজন শাফির বাড়ি ঘেরাও করে শুক্রবার রাতে তাকে আটক করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জাহিদ বলেন, ঝরনার সঙ্গে আবারও সংসার করার জন্য শাফি শুক্রবার বিকেলে পথরোধ করে। এ সময় তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে শাফি ঝরনার পায়ের রগ কেটে দিয়েছে। পায়ের রগ কেটে দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত চাকু জব্দ করা হয়েছে।
আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, পায়ের রগ কেটে দেওয়ার ঘটনায় ঝরনার মা কমেলা বিবি বাদী হয়ে রাতে মামলা দায়ের করেছেন। দায়েরকৃত মামলায় শাফিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে শনিবার আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার মেঘনা ফেরিঘাটে অটোরিকশা নদীতে পড়ে নিখোঁজ দুই যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদী থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগে