নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ক্যানসারে ভুগছিলেন বৃদ্ধ ইনসাব আলী (৭৫)। দুই দিন কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় দিনের কোমো দিতে ইনসাবকে রাজশাহী নিয়ে যাচ্ছিলেন ছেলে, মেয়ে আর নাতনি। পথে ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে তাঁদের সিএনজিচালিত অটোরিকশাটির। এতে ইনসাব আলীসহ তাঁর সঙ্গে থাকা সবাই মারা গেছেন। নিহত হয়েছেন অটোরিকশার চালকও।
আজ শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বেলপুকুর মোড়ের সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন তাঁরা।
নিহত ইনসাব আলীর বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার চরকান্তপুর গ্রামে। দুর্ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছেলে আইয়ুব আলী লাবু (৩৫), মেয়ে পারভীন বেগম (৩৫), লাবুর ভাই আবু সাঈদের মেয়ে শারমিন খাতুন (১৭) এবং অটোরিকশা চালক মোখলেসুর রহমান (৪৫) মারা গেছেন। মোখলেসুরের বাড়ি ইনসাবদের বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটার দূরের মকিমপুর গ্রামে।
এ দুর্ঘটনায় ট্রাকচালকের সহকারী রাজশাহীর কাটাখালী সিটি গেট এলাকার মো. হৃদয় (১৮), ট্রাকের আরোহী পাবনার সুজানগরের রতন কুমার সাহা (৫৫) এবং স্থানীয় মুদি দোকানি দেলোয়ার হোসেন (৪৫) আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে হৃদয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
ট্রাকের আরোহী রতন কুমার সাহা জানান, তিনি টিসিবির পণ্যের একজন পরিবেশক। রাজশাহী থেকে ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য নিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা আমচত্বর-বেলপুকুর সড়ক হয়ে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়কে ঢুকছিলেন। ট্রাকের গতি কমই ছিল। সামনে থেকে দ্রুতগতির একটি অটোরিকশা এসে ট্রাকের নিচে ঢুকে যায়।
এরপর ট্রাকটি স্থানীয় দেলোয়ার হোসেনের মুদি দোকানের ওপর দিয়ে সিএনজি অটোরিকশাকে টেনে নিয়ে খাদে পড়ে যায়। এ দুর্ঘটনায় অটোরিকশাটি একেবারেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
নিহত ইনসাব আলীর স্বজনেরা জানান, কিছুদিন আগে ইনসাব আলীর ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে রাজশাহীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর কেমো দেওয়া শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দ্বিতীয় কেমো দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার তৃতীয় কেমোটা দেওয়ার কথা ছিল। এ জন্য পরিবারের সদস্যরা ইনসাব আলীকে রাজশাহী নিয়ে আসছিলেন। পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রাজশাহীর বেলপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ জানান, দুর্ঘটনার পর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছয়জনকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক চারজনকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। আর অন্য আরেকজন গুরুতর আহত অবস্থায় এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ওসি আরও জানান, দুর্ঘটনার পর ট্রাকের চালককে পাওয়া যায়নি। মরদেহ রামেকের মর্গে আছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ক্যানসারে ভুগছিলেন বৃদ্ধ ইনসাব আলী (৭৫)। দুই দিন কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় দিনের কোমো দিতে ইনসাবকে রাজশাহী নিয়ে যাচ্ছিলেন ছেলে, মেয়ে আর নাতনি। পথে ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে তাঁদের সিএনজিচালিত অটোরিকশাটির। এতে ইনসাব আলীসহ তাঁর সঙ্গে থাকা সবাই মারা গেছেন। নিহত হয়েছেন অটোরিকশার চালকও।
আজ শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বেলপুকুর মোড়ের সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন তাঁরা।
নিহত ইনসাব আলীর বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার চরকান্তপুর গ্রামে। দুর্ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছেলে আইয়ুব আলী লাবু (৩৫), মেয়ে পারভীন বেগম (৩৫), লাবুর ভাই আবু সাঈদের মেয়ে শারমিন খাতুন (১৭) এবং অটোরিকশা চালক মোখলেসুর রহমান (৪৫) মারা গেছেন। মোখলেসুরের বাড়ি ইনসাবদের বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটার দূরের মকিমপুর গ্রামে।
এ দুর্ঘটনায় ট্রাকচালকের সহকারী রাজশাহীর কাটাখালী সিটি গেট এলাকার মো. হৃদয় (১৮), ট্রাকের আরোহী পাবনার সুজানগরের রতন কুমার সাহা (৫৫) এবং স্থানীয় মুদি দোকানি দেলোয়ার হোসেন (৪৫) আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে হৃদয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
ট্রাকের আরোহী রতন কুমার সাহা জানান, তিনি টিসিবির পণ্যের একজন পরিবেশক। রাজশাহী থেকে ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য নিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা আমচত্বর-বেলপুকুর সড়ক হয়ে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়কে ঢুকছিলেন। ট্রাকের গতি কমই ছিল। সামনে থেকে দ্রুতগতির একটি অটোরিকশা এসে ট্রাকের নিচে ঢুকে যায়।
এরপর ট্রাকটি স্থানীয় দেলোয়ার হোসেনের মুদি দোকানের ওপর দিয়ে সিএনজি অটোরিকশাকে টেনে নিয়ে খাদে পড়ে যায়। এ দুর্ঘটনায় অটোরিকশাটি একেবারেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
নিহত ইনসাব আলীর স্বজনেরা জানান, কিছুদিন আগে ইনসাব আলীর ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে রাজশাহীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর কেমো দেওয়া শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দ্বিতীয় কেমো দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার তৃতীয় কেমোটা দেওয়ার কথা ছিল। এ জন্য পরিবারের সদস্যরা ইনসাব আলীকে রাজশাহী নিয়ে আসছিলেন। পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রাজশাহীর বেলপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ জানান, দুর্ঘটনার পর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছয়জনকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক চারজনকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। আর অন্য আরেকজন গুরুতর আহত অবস্থায় এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ওসি আরও জানান, দুর্ঘটনার পর ট্রাকের চালককে পাওয়া যায়নি। মরদেহ রামেকের মর্গে আছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে