প্রতিনিধি, ধুনট (বগুড়া)
ধুনট উপজেলায় নয়টি পরিবারকে একঘরে করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের মসজিদের উন্নয়নকাজে চাঁদা না দেওয়ায় তাঁদের সমাজচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। নিজেদের কোরবানি দেওয়ার সামর্থ্য নেই। কোরবানির মাংসও পাননি তাঁরা।
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নের মরিচতলা গ্রামে ১৪৫টি পরিবার নিয়ে একটি সমাজ। ওই সমাজের নেতৃত্ব দেন মাসুদ সরকারসহ আরও কয়েকজন মাতব্বর। তিন বছর আগে গ্রামের জামে মসজিদের উন্নয়নকাজের জন্য সমাজের সব পরিবারের নামে সামর্থ্য অনুযায়ী চাঁদা ধরা হয়। কিন্তু এই চাঁদার টাকা দিতে রাজি হয়নি নয়টি পরিবার। এ কারণে তাদের একঘরে করার ঘোষণা দেন প্রধান মাতব্বর মাসুদ সরকার। পরিবারগুলোর প্রধান হলেন–জাহাঙ্গীর আলম, ফটিক সরকার, বাবু মিয়া, সোরাব আলী, বেহুলা বেগম, আবুল কালাম, শহিদুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন ও হেলাল উদ্দিন। কোরবানির ঈদের আগে ফেরার চেষ্টা করলেও মাতব্বররা তাতে রাজি হয়নি।
ভুক্তভোগী এক পরিবারের প্রধান জাহাঙ্গীর আলম জানান, সামর্থ্য না থাকায় গ্রামের মসজিদের উন্নয়নের চাঁদার টাকা দিতে পারেননি। এ জন্য সমাজের মাতব্বরেরা তাঁদের সমাজচ্যুত করেছেন। এবার কোরবানির ঈদের আগে তাঁরা সমাজে ফেরার জন্য মাতব্বরদের অনুরোধ করেছেন। কিন্তু কেউ রাজি হননি। কোরবানির মাংসও দেয়নি। গ্রামের অন্য পরিবারগুলোর মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছেন তাঁরা।
তবে সমাজচ্যুত পরিবারগুলোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে প্রধান মাতব্বর মাসুদ সরকার। তিনি বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছে ওই পরিবারগুলো। পরিবারগুলো এক সময় তাঁদের সমাজে ছিল। সামাজিকভাবে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা সমাজ থেকে বের হয়ে যান। বর্তমানে কোন সমাজের সঙ্গে আছে তা তিনি জানেন না।
মরিচতলা গ্রামের নয়টি পরিবারকে সমাজচ্যুত করার বিষয়টি নিয়ে মাতব্বরদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুল করিম আপেল।
ধুনট উপজেলায় নয়টি পরিবারকে একঘরে করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের মসজিদের উন্নয়নকাজে চাঁদা না দেওয়ায় তাঁদের সমাজচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। নিজেদের কোরবানি দেওয়ার সামর্থ্য নেই। কোরবানির মাংসও পাননি তাঁরা।
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নের মরিচতলা গ্রামে ১৪৫টি পরিবার নিয়ে একটি সমাজ। ওই সমাজের নেতৃত্ব দেন মাসুদ সরকারসহ আরও কয়েকজন মাতব্বর। তিন বছর আগে গ্রামের জামে মসজিদের উন্নয়নকাজের জন্য সমাজের সব পরিবারের নামে সামর্থ্য অনুযায়ী চাঁদা ধরা হয়। কিন্তু এই চাঁদার টাকা দিতে রাজি হয়নি নয়টি পরিবার। এ কারণে তাদের একঘরে করার ঘোষণা দেন প্রধান মাতব্বর মাসুদ সরকার। পরিবারগুলোর প্রধান হলেন–জাহাঙ্গীর আলম, ফটিক সরকার, বাবু মিয়া, সোরাব আলী, বেহুলা বেগম, আবুল কালাম, শহিদুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন ও হেলাল উদ্দিন। কোরবানির ঈদের আগে ফেরার চেষ্টা করলেও মাতব্বররা তাতে রাজি হয়নি।
ভুক্তভোগী এক পরিবারের প্রধান জাহাঙ্গীর আলম জানান, সামর্থ্য না থাকায় গ্রামের মসজিদের উন্নয়নের চাঁদার টাকা দিতে পারেননি। এ জন্য সমাজের মাতব্বরেরা তাঁদের সমাজচ্যুত করেছেন। এবার কোরবানির ঈদের আগে তাঁরা সমাজে ফেরার জন্য মাতব্বরদের অনুরোধ করেছেন। কিন্তু কেউ রাজি হননি। কোরবানির মাংসও দেয়নি। গ্রামের অন্য পরিবারগুলোর মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছেন তাঁরা।
তবে সমাজচ্যুত পরিবারগুলোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে প্রধান মাতব্বর মাসুদ সরকার। তিনি বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছে ওই পরিবারগুলো। পরিবারগুলো এক সময় তাঁদের সমাজে ছিল। সামাজিকভাবে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা সমাজ থেকে বের হয়ে যান। বর্তমানে কোন সমাজের সঙ্গে আছে তা তিনি জানেন না।
মরিচতলা গ্রামের নয়টি পরিবারকে সমাজচ্যুত করার বিষয়টি নিয়ে মাতব্বরদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুল করিম আপেল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আশঙ্কাজনকভাবে দেখলাম, সম্প্রতি দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় ‘‘মব’’ তৈরি করে উদ্যোক্তাদের উচ্ছেদ ও দাবি আদায়ের চেষ্টা হয়েছে। কর্মীদের কোনো দেনা-পাওনার বিষয় থাকলে তা শ্রম আদালতের মাধ্যমে মীমাংসা হওয়ার কথা। সংবাদ বা কনটেন্ট-সংক্রান্ত কোনো বিরোধ মীমাংসায় বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে দ্রুতগতির মাইক্রোবাসচাপায় ইমন সাহা (৩০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।
১১ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানার কাছে প্রকাশ্যে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে এক সাংবাদিককে পিটিয়ে ও ইট দিয়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে। এ সময় সাংবাদিক বাঁচার জন্য আকুতি জানালেও দুর্বৃত্তদের মন গলেনি।
১৮ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম কক্সবাজার থেকে বান্দরবানের থানচিতে এসেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির থানচি উপজেলার এক নেতা বলেন, বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে কক্সবাজার থেকে এসে বান্দরবানে লামা, আলীকদম ও থানচি সফরে যান সারজিস আলম।
৪৪ মিনিট আগে